AQI
Sign In

By signing in or creating an account, you agree with Associated Broadcasting Company's Terms & Conditions and Privacy Policy.

আয় মাত্র ৫০ টাকা! বন্যাবিধস্ত মানালিতে গিয়ে কান্না জুড়লেন কঙ্গনা, কেন?

সম্প্রতি হিমাচলের বন্যা পরিস্থিতি দেখতে গিয়েছিলেন মাণ্ডির সাংসদ। আর সেখানকার মানুষের অবস্থা দেখে চোখের জল সামলে রাখতে পারেননি তিনি। তবে শুধু মানালির মানুষদের দুঃখের কথাই নয়, নিজের কষ্টের কথাও জানালেন কঙ্গনা রানাওয়াত।

আয় মাত্র ৫০ টাকা! বন্যাবিধস্ত মানালিতে গিয়ে কান্না জুড়লেন কঙ্গনা, কেন?
| Updated on: Sep 19, 2025 | 4:50 PM
Share

প্রাকৃতিক দুর্যোগে বিধ্বস্ত গোটা হিমাচল প্রদেশ। বন্যা পরিস্থিতি দুর্বিসহ অবস্থা মানালির। আর এই মানালিতেই রয়েছে কঙ্গনার নতুন রেস্তরাঁ। বন্ধই রয়েছে কঙ্গনার এই পাহাড়ি ক্যাফে। সম্প্রতি হিমাচলের বন্যা পরিস্থিতি দেখতে গিয়েছিলেন মাণ্ডির সাংসদ। আর সেখানকার মানুষের অবস্থা দেখে চোখের জল সামলে রাখতে পারেননি তিনি। তবে শুধু মানালির মানুষদের দুঃখের কথাই নয়, নিজের কষ্টের কথাও জানালেন কঙ্গনা রানাওয়াত।

কী লিখলেন কঙ্গনা?

বন্য়া পরিস্থিতি দেখতে সম্প্রতি মানালিতে গিয়েছিলেন কঙ্গনা। আর সেখানে গিয়েই অভিনেত্রী বলেন, ”আমি হিমাচলকন্যা। মানালিতে আমার বাড়ি। মানালিতেই আমার রেস্তরাঁ।”

কঙ্গনা জানালেন তাঁর দুঃখের কথা

চোখের জলে ভেসে কঙ্গনা জানালেন, কয়েক মাস আগেই মানালিতে একটা রেস্তরাঁ খুলেছি। যেখানে হিমাচলের স্পেশাল খাবার পাওয়া যায়। গতকাল আমার ক্যাফেতে ৫০ টাকার খাবার বিক্রি হয়েছে। এদিকে আমাকে ১৫ লাখ টাকা বেতন দিতে হয় কর্মচারীদের। আমার অবস্থাটা একটু ভাবুন।

আর কী জানালেন কঙ্গনা?

কঙ্গনা আরও জানালেন, ”আমি সিঙ্গল ওয়ার্কিং উইম্যান। সমাজে একা থাকি। পরিশ্রম করে সংসার চালাই। আমার সমস্যাটাও বুঝতে হবে। আমি ইংল্যান্ডের রানি নই। আমি শুধু একজন সাংসদ নই, আমি মনালীর মেয়ে। এটি শুধু আমার রাজনৈতিক দায়িত্ব নয়, বিষয়টা ব্যক্তিগতও”, তিনি বলেন। কেন্দ্রীয় সরকারের তরফে ত্রাণ হিসাবে ১০ হাজার কোটি টাকা দেওয়ার কথাও উল্লেখ করেন বিজেপি সাংসদ ও অভিনেত্রী কঙ্গনা রানাওয়াত। ”

চলতি বছরের ১৪ ফেব্রুয়ারি অর্থাৎ ভ্যালেন্টাইনস ডেতে রেস্তরাঁর দরজা জনসাধারণের জন্য খুলে দেন সাংসদ-অভিনেত্রী। দেশ-বিদেশের মানুষের কাছে হিমাচলী খাদ্যসংস্কৃতি তুলে ধরতেই কঙ্গনার এহেন উদ্যোগ। তাঁর শেয়ার করা ভিডিওতে দেখা গিয়েছিল, বরফে মোড়া একটুকরো জমির উপর তাঁর সুসজ্জিত রেস্তরাঁ। এখানে ঢুঁ মারলেই পেয়ে যাবেন মায়ের হাতের খাঁটি হিমাচলী রান্নার স্বাদ। ‘দ্য মাউন্টেন স্টোরি’র অন্দরসজ্জাতেও হিমাচলের হস্তশিল্পের ছোঁয়া।