AQI
Sign In

By signing in or creating an account, you agree with Associated Broadcasting Company's Terms & Conditions and Privacy Policy.

Vaginal Health: গরমে যোনিতে চুলকানি, স্রাবের পরিমাণ বেড়েছে? যে উপায়ে খেয়াল রাখবেন ভ্যাজাইনার

Women Health: অত্যধিক ঘামের কারণে ভ্যাজাইনার পিএইচ ব্যালেন্স নষ্ট হয়ে যায়। এখান থেকেই তৈরি হয় সংক্রমণের ঝুঁকি। মহিলাদের এই অংশ সারাক্ষণ ঢাকা থাকে। কেউ কেউ আঁটসাঁট অন্তর্বাস পরেন। দিনে খুব বেশি হলে একবারই তা পরিবর্তন করেন। তার সঙ্গে ঘাম ও ডিহাইড্রেশনও রয়েছে।

Vaginal Health: গরমে যোনিতে চুলকানি, স্রাবের পরিমাণ বেড়েছে? যে উপায়ে খেয়াল রাখবেন ভ্যাজাইনার
| Updated on: Apr 29, 2024 | 2:09 PM
Share

তাপমাত্রা যত বাড়ছে, শরীরকে সুস্থ রাখা চ্যালেঞ্জের হয়ে উঠছে। শরীরকে ঠান্ডা রাখতে বিভিন্ন উপায় কাজে লাগাচ্ছেন। কিন্তু যোনি এলাকার খেয়াল রাখছেন কি? অত্যধিক ঘামের কারণে ভ্যাজাইনার পিএইচ ব্যালেন্স নষ্ট হয়ে যায়। এখান থেকেই তৈরি হয় সংক্রমণের ঝুঁকি। মহিলাদের এই অংশ সারাক্ষণ ঢাকা থাকে। কেউ কেউ আঁটসাঁট অন্তর্বাস পরেন। দিনে খুব বেশি হলে একবারই তা পরিবর্তন করেন। তার সঙ্গে ঘাম ও ডিহাইড্রেশনও রয়েছে। এসবের জেরে এই গরমে যোনিতে সংক্রমণের ঝুঁকি বাড়ে।

গরমে মহিলাদের মধ্যে খুব কমন হল ইস্ট ইনফেকশন। গরম ও আর্দ্রতার কারণে যোনি এলাকায় ইস্টের পরিমাণ বৃদ্ধি পায়। এর জেরে গোপনাঙ্গে চুলকানি, জ্বালাভাব ও স্রাব নিঃসরণের পরিমাণ বেড়ে যায়। যোনি এলাকায় প্রথম থেকেই ব্যাকটেরিয়া উপস্থিত থাকে। অত্যধিক ঘাম ও আবহাওয়ার কারণে ওই ব্যাকটেরিয়াগুলো ভারসাম্যহীন হয়ে পড়ে। এর জেরেও বাড়ে স্রাব নিঃসরণের পরিমাণ, চুলকানি। পাশাপাশি দুর্গন্ধ ছাড়তে থাকে।

গরমে জল কম খাওয়ার ফলে মহিলাদের মধ্যে মূত্রনালির সংক্রমণ বাড়ে। প্রস্রাব করতে গেলেই তীব্র ব্যথা, জ্বালাভাব দেখা দেয়। ডিহাইড্রেশনের জেরে ভ্যাজাইনাল ড্রাইনেসও বাড়ে। যোনি এলাকায় শুষ্কভাব সেক্সের সময় অস্বস্তি বাড়িয়ে তোলে। পাশাপাশি সংক্রমণের ঝুঁকিও বাড়ায়। এই গরমে কীভাবে যোনি এলাকার খেয়াল রাখবেন, জেনে নিন।

গরমে যে উপায়ে এড়াবেন যোনি এলাকার সংক্রমণ ও অস্বস্তি:

১) প্রচুর পরিমাণে জল পান করুন। এতে শরীর হাইড্রেটেড থাকবে এবং মূত্রনালির সংক্রমণ এড়াতে পারবেন। পাশাপাশি যোনি এলাকার শুষ্কভাব থেকেও দূরে থাকবেন।

২) গরমে হালকা ও সুতির অন্তর্বাস পরুন। আঁটসাঁট অন্তর্বাস পরলে ঘাম বেশি হবে। এতে ইস্ট পরিমাণ বেড়ে যাওয়ার সম্ভাবনা থাকে। পাশাপাশি প্রতিদিন অন্তর্বাস পরিবর্তন করুন।

৩) যোনি এলাকা আলাদা করে পরিষ্কার করার প্রয়োজন পড়ে না। তবে, পিরিয়ড চলাকালীন কিংবা সেক্সের পর ভ্যাজাইনা পরিষ্কার করা জরুরি। সেক্ষেত্রে সুগন্ধ যুক্ত পণ্য ব্যবহার করবেন না। ঠান্ডা জল দিয়ে যোনি এলাকা পরিষ্কার করুন।

৪) যৌন মিলনের সময় কন্ডোম ব্যবহার করুন। এতে যৌন রোগের পাশাপাশি ভ্যাজাইনাল ইনফেকশনের হাত থেকে রক্ষা পাবেন।

৫) যোনি এলাকার ভিতর জল বা অন্য কোনও পণ্য দিয়ে পরিষ্কার করা এড়িয়ে চলুন। এতে ভ্যাজাইনাতে ব্যাকটেরিয়ার ভারসাম্য নষ্ট হতে পারে। এতে বাড়ে সংক্রমণের ঝুঁকি।