H3N2 Influenza A Virus: বাড়ছে H3N2 ভাইরাসে আক্রান্তের সংখ্যা, করোনাভাইরাসের সঙ্গে কীভাবে আলাদা করবেন?

Similarities and Differences between Flu and COVID-19: জ্বর, সর্দি, কাসি হলে প্রথম থেকেই অবহেলা নয়। নিয়মিত চিকিৎসকের পরামর্শে থাকুন, সেই মত ওষুধ খান এবং নিয়ম মেনে চলুন

| Edited By: | Updated on: Mar 13, 2023 | 8:41 AM
বসন্তে যে কোনও রকম রোগ সমস্যা বাড়ে। জ্বর, সর্দি, কাশি ইনফ্লুয়েঞ্জা এখন ঘরে ঘরে। সেই সঙ্গে রয়েছে অ্যাডিনো ভাইরাসের চোখরাঙানি। এর মধ্যে প্রচুর মানুষ আক্রান্ত হচ্ছেন পক্সেও। কোভিডের প্রকোপ এবার কিছুটা কম। কিন্তু ঘরে ঘরে জাঁকিয়ে বসছে H3N2 ভাইরাস। দিল্লি ও তার পার্শ্ববর্তী অঞ্চলে এই ভাইরাসের প্রকোপ সবচাইতে বেশি।

বসন্তে যে কোনও রকম রোগ সমস্যা বাড়ে। জ্বর, সর্দি, কাশি ইনফ্লুয়েঞ্জা এখন ঘরে ঘরে। সেই সঙ্গে রয়েছে অ্যাডিনো ভাইরাসের চোখরাঙানি। এর মধ্যে প্রচুর মানুষ আক্রান্ত হচ্ছেন পক্সেও। কোভিডের প্রকোপ এবার কিছুটা কম। কিন্তু ঘরে ঘরে জাঁকিয়ে বসছে H3N2 ভাইরাস। দিল্লি ও তার পার্শ্ববর্তী অঞ্চলে এই ভাইরাসের প্রকোপ সবচাইতে বেশি।

1 / 7
জ্বর, সর্দি, কাশির সমস্যা এখন দিকে দিকে। ইন্ডিয়ান কাউন্সিল ফর মেডিক্যাল রিসার্চের দেওয়া তথ্য অনুসারে এই শরীরখারাপের নেপথ্যে রয়েছে ইনফ্লুয়েঞ্জা A ভাইরাসের সাবটাইপ H3N2।

জ্বর, সর্দি, কাশির সমস্যা এখন দিকে দিকে। ইন্ডিয়ান কাউন্সিল ফর মেডিক্যাল রিসার্চের দেওয়া তথ্য অনুসারে এই শরীরখারাপের নেপথ্যে রয়েছে ইনফ্লুয়েঞ্জা A ভাইরাসের সাবটাইপ H3N2।

2 / 7
গত তিন বছর কোভিডের প্রকোপে পড়ে প্রচুর মানুষ আক্রান্ত হয়েছেন। ফলে এবার অ্যাডিনো, H3N2 এসব মানুষের মনের মধ্যে অনেক অনেক ভীতি তৈরি করেছে। তবে কোভিড আর এই ভাইরাসের মধ্যে অনেক ফারাক রয়েছে।

গত তিন বছর কোভিডের প্রকোপে পড়ে প্রচুর মানুষ আক্রান্ত হয়েছেন। ফলে এবার অ্যাডিনো, H3N2 এসব মানুষের মনের মধ্যে অনেক অনেক ভীতি তৈরি করেছে। তবে কোভিড আর এই ভাইরাসের মধ্যে অনেক ফারাক রয়েছে।

3 / 7
এই উভয় ভাইরাসই গঠনগত দিক থেকে আলাদা। কিন্তু প্রাথমিক ভাবে প্রভাব পড়ে শ্বাসযন্ত্রেই। কোভিডের ভাইরাস SARs-CoV-2 ভাইরাসের অর্ন্তগত। অন্যদিকে এই ভাইরাস হল ইনফ্লুয়েঞ্জা ভাইরাস। আর H3N2 ভাইরাসের প্রকোপে জ্বর, শুকনো কাশি, গলা ব্যথা, নাক থেকে জল ঝরা-সহ একাধিক উপসর্গ থেকে যায়। সেই সঙ্গে শরীরে ব্যথাও থাকে।

এই উভয় ভাইরাসই গঠনগত দিক থেকে আলাদা। কিন্তু প্রাথমিক ভাবে প্রভাব পড়ে শ্বাসযন্ত্রেই। কোভিডের ভাইরাস SARs-CoV-2 ভাইরাসের অর্ন্তগত। অন্যদিকে এই ভাইরাস হল ইনফ্লুয়েঞ্জা ভাইরাস। আর H3N2 ভাইরাসের প্রকোপে জ্বর, শুকনো কাশি, গলা ব্যথা, নাক থেকে জল ঝরা-সহ একাধিক উপসর্গ থেকে যায়। সেই সঙ্গে শরীরে ব্যথাও থাকে।

4 / 7
এই ভাইরাসে আক্রান্ত হলে ৫-৭ দিন পর্যন্ত জ্বর থাকে। ধীরে ধীরে তা কমতে থাকে। তবে শুকনো কাশি, গলা ব্যথা এসব অনেকদিন পর্যন্ত থেকে যায়। অন্তত ২১ দিনের আগে কিছুতেই তা কমতে চায় না। শুকনো কাশি একেবারে মারাত্মক পর্যায়ে যায়।

এই ভাইরাসে আক্রান্ত হলে ৫-৭ দিন পর্যন্ত জ্বর থাকে। ধীরে ধীরে তা কমতে থাকে। তবে শুকনো কাশি, গলা ব্যথা এসব অনেকদিন পর্যন্ত থেকে যায়। অন্তত ২১ দিনের আগে কিছুতেই তা কমতে চায় না। শুকনো কাশি একেবারে মারাত্মক পর্যায়ে যায়।

5 / 7
কোভিড হলে এই গলা ব্যথা, কাশি এসব দীর্ঘস্থায়ী হলেও গন্ধ না পাওয়ার মতও উপসর্গ থাকে। সেই সঙ্গে স্বাদও পাওয়া যায় না। সোয়াব কালেকশন করেই পরীক্ষা করা হয় এই H3N2 ভাইরাসের।

কোভিড হলে এই গলা ব্যথা, কাশি এসব দীর্ঘস্থায়ী হলেও গন্ধ না পাওয়ার মতও উপসর্গ থাকে। সেই সঙ্গে স্বাদও পাওয়া যায় না। সোয়াব কালেকশন করেই পরীক্ষা করা হয় এই H3N2 ভাইরাসের।

6 / 7
যাদের শরীরে রোগ প্রতিরোধক ক্ষমতা কম, ডায়াবেটিস, কিডনি, লিভারের নানা সমস্যায় ভুগছেন, হার্ট-ফুসফুসের সমস্যা রয়েছে তাদের মধ্যে এই H3N2 ভাইরাসে আক্রান্ত হওয়ার সম্ভাবনা সবচাইতে বেশি।

যাদের শরীরে রোগ প্রতিরোধক ক্ষমতা কম, ডায়াবেটিস, কিডনি, লিভারের নানা সমস্যায় ভুগছেন, হার্ট-ফুসফুসের সমস্যা রয়েছে তাদের মধ্যে এই H3N2 ভাইরাসে আক্রান্ত হওয়ার সম্ভাবনা সবচাইতে বেশি।

7 / 7
Follow Us: