AQI
Sign In

By signing in or creating an account, you agree with Associated Broadcasting Company's Terms & Conditions and Privacy Policy.

USA-Pakistan: পাকিস্তানকে নতুন কোনও মিসাইল দিচ্ছে না আমেরিকা? চাপানউতোরের মধ্যেই ব্যাখ্যা দিল ট্রাম্প সরকার

Pakistan on Missile issue: শুক্রবার ভারতে থাকা মার্কিন দূতাবাসের তরফে একটি বিবৃতি জারি করা হয়। সেখানেই স্পষ্টভাবে বলা পাকিস্তান-আমেরিকার নতুন মিসাইল চুক্তি নিয়ে যে খবর সামনে এসেছে তা সম্পূর্ণভাবে ‘ভুয়ো’ বলে দাবি করা হয়। তা নিয়ে শুরু হয়েছে নতুন চাপানউতোর।

USA-Pakistan: পাকিস্তানকে নতুন কোনও মিসাইল দিচ্ছে না আমেরিকা? চাপানউতোরের মধ্যেই ব্যাখ্যা দিল ট্রাম্প সরকার
শুরু নতুন চাপানউতোর Image Credit: Social Media
| Updated on: Oct 10, 2025 | 9:21 PM
Share

নয়া দিল্লি: ২০৩০ সালের মধ্যে আমেরিকার থেকে অত্যাধুনিক এয়ার টু এয়ার ক্ষেপণাস্ত্র পাচ্ছে পাকিস্তান? জল্পনার মধ্যেই ভুল ধরিয়ে দিল ডোনাল্ড ট্রাম্পের সরকার। মার্কিন দূতাবাসের তরফে এ সংক্রান্ত একটি বিবৃতিও জারি করা হয়েছে। তাতেই বলা হচ্ছে, পাকিস্তানকে AIM-120 এয়ার টু এয়ার মিসাইল বিক্রির অনুমোদন কোনও প্রশ্নই নেই। এদিকে খবরটা বেশ কয়েকদিন ধরেই ঘুরছিল। শোনা যাচ্ছিল AIM-120 AMRAAM আমেরিকার কাছে থাকে আসছে ইসলামাবাদে। বিধ্বংসীয় যুদ্ধবিমান এফ-১৬ এর মাধ্যমে ছোঁড়াও যায় এই মাঝারি পাল্লার মিসাইল। খবরটা সামনে আসতেই হইচই শুরু হয়ে গিয়েছিল আন্তর্জাতিক মহলে। এরইমধ্যে এবার ব্যখ্যা দিল মার্কিন দূতাবাস। 

সূত্রের খবর, ২০১০ সালে আমেরিকার থেকে ৫২ এফ-১৬ যুদ্ধবিমান কেনে পাকিস্তান। সেই সময় AIM-120C-5 মিসাইলও কেনেছিল বলে জানা যায়। এবার আরও উন্নত মানের মিসাইল তাও আবার আমেরিকার কাছ থেকে আসার খবরে তোলপাড় শুরু হয়ে গিয়েছিল। 

শুক্রবার ভারতে থাকা মার্কিন দূতাবাসের তরফে একটি বিবৃতি জারি করা হয়। সেখানেই স্পষ্টভাবে বলা পাকিস্তান-আমেরিকার নতুন মিসাইল চুক্তি নিয়ে যে খবর সামনে এসেছে তা সম্পূর্ণভাবে ‘ভুয়ো’ বলে দাবি করা হয়। তাঁদের দাবি গত মাসের শেষে আমেরিকার ডিপার্টমেন্ট অফ ওয়ার থেকে বেশ কয়েকটি চুক্তি ঘোষণার কথা জানান হয়েছিল। সেখানে বিদেশি সামরিক যন্ত্রাংশ বিক্রয়ের যে চুক্তি রয়েছে তাতে কিছু বদলের কথা বলা হয়েছিল। মনে করা হচ্ছে এখান থেকেই গোলযোগের সূত্রপাত। এখন নতুন  বিবৃতিতে লেখা রয়েছে, ‘পাকিস্তানকে নতুন এআইএম-১২০ডি-৩ এয়ার টু এয়ার মিসাইল (এএমআরএএএম) দেওয়ার কোনও কথাই বলা হয়নি। একইসঙ্গে পাকিস্তানের বর্তমানে যা ক্ষমতা রয়েছে তা বাড়ানোর কথাও কোনওভাবে আলোচনা হয়নি।’