Indian Railways: টার্গেট হতে পারে ভারতীয় রেল? গোয়েন্দা ইনপুটের ভিত্তিতে RPF-GRP এর সঙ্গে বড় সিদ্ধান্ত BSF-র, ঘুম উড়ে যাবে পাকিস্তান-বাংলাদেশের
Indian Railways: বিভিন্ন গোয়েন্দা ইনপুটের ওপর ভিত্তি করেই যৌথ টহলের সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে বলে খবর। বাংলাদেশ সীমান্ত ব্যবহার করে সীমান্তপারে নাশকতার ছক থাকতে পারে। টার্গেট করা হতে পারে ভারতীয় রেলকে। সেই কারণেই অগ্রিম সতর্কতামূলক পদক্ষেপ বলে মনে করা হচ্ছে।

কলকাতা: যে কোনও মুহূর্তে ভারতের প্রত্যাঘাতের অপেক্ষা দিন গুনছে পাকিস্তান। অন্যদিকে বিগত কয়েক মাস ধরে বাংলাদেশের সঙ্গেও সম্পর্কটা বিশেষ ভাল নেই ভারতের। এই মুহূর্তে সীমান্তে নাশকতার আশঙ্কায় নজরদারিতে আরও জোর দিচ্ছে সীমান্তে সুরক্ষা বাহিনী বা বিএসএফ। এবার বিএসএফের সঙ্গে কাঁধে কাঁধ মিলিয়ে সীমান্ত এলাকায় নজরদারি চালাবে জিআরপি, আরপিএফ।
সোজা কথায়, পশ্চিমে পাকিস্তান সীমান্ত যখন তপ্ত হয়ে রয়েছে তখন পূর্বে বাংলাদেশ সীমান্তে নজরদারির ক্ষেত্রে কোনও ফাঁক রাখতে নারাজ বিএসএফ। তথ্য বলছে, ভারত-বাংলাদেশের মধ্যে প্রায় ৪০৯৬ কিলোমিটার সীমান্ত রয়েছে। পশ্চিমবঙ্গ, মেঘালয়, মিজোরাম, ত্রিপুরা, অসম — এই পাঁচটি রাজ্য বাংলাদেশ সীমান্তকে ভাগ করেছে। সীমান্তবর্তী একাধিক এলাকা দিয়ে গিয়েছে ভারতের রেল লাইন। ঠিক হয়েছে সীমান্ত এলাকায় যেখান দিয়ে যাত্রীবাহী ট্রেন চপাচল করে সেসব এলাকায় যাত্রী নিরাপত্তায় একযোগে রেলের সঙ্গে কাজ করবে বিএসএফ। বিএসএফ কে সঙ্গত দেবে জিআরপি এবং আরপিএফ। নাশকতার আশঙ্কায় এই সিদ্ধান্ত উত্তর পূর্ব সীমান্ত রেলের।
বিভিন্ন গোয়েন্দা ইনপুটের ওপর ভিত্তি করেই যৌথ টহলের সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে বলে খবর। বাংলাদেশ সীমান্ত ব্যবহার করে সীমান্তপারে নাশকতার ছক থাকতে পারে। টার্গেট করা হতে পারে ভারতীয় রেলকে। সেই কারণেই অগ্রিম সতর্কতামূলক পদক্ষেপ বলে মনে করা হচ্ছে। এর আগে বাংলাদেশে নানা জঙ্গি ক্যাম্প তৈরি হয়েছিল। হাসিনা জমানায় সেসব ভেঙে দেওয়া হয়। কিন্তু আইএসআই মদতপুষ্ট সন্ত্রাসীরা ফের সক্রিয় হতে পারে বলে ইনপুট এসেছে গোয়েন্দাদের কাছে। তাই নজরদাতিতে কোনও ফাঁকই রাখতে রাজি নয়, সীমান্ত সুরক্ষা বাহিনী।





