AQI
Sign In

By signing in or creating an account, you agree with Associated Broadcasting Company's Terms & Conditions and Privacy Policy.

Calcutta High Court: আর কাউকে কেন গ্রেফতার করা গেল না? বর্ধমান বিশ্ববিদ্যালয়ে কোটি কোটি টাকা নয়ছয়ে পুলিশি তদন্তে বিরক্ত হাইকোর্ট

Calcutta High Court: বিচারপতি তীর্থঙ্কর ঘোষ নির্দেশ দেন, "এখনই পুলিশকে বলুন, বিশ্ববিদ্যালয়কে কোনও টাকা ফেরানো যাবে না। তদন্ত এখনও চলছে। বিচার শেষ না হওয়া পর্যন্ত টাকা জমা থাকবে।" হাইকোর্ট নির্দেশ দেয়, আপাতত বিশ্ববিদ্যালয়কে যে টাকা ফেরানো হয়েছে, সেই টাকা তারা এখন ব্যবহার করতে পারবে না।

Calcutta High Court: আর কাউকে কেন গ্রেফতার করা গেল না? বর্ধমান বিশ্ববিদ্যালয়ে কোটি কোটি টাকা নয়ছয়ে পুলিশি তদন্তে বিরক্ত হাইকোর্ট
কলকাতা হাইকোর্টImage Credit: নিজস্ব চিত্র
| Edited By: | Updated on: Sep 09, 2025 | 2:09 PM
Share

কলকাতা: বর্ধমান বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রায় ২ কোটি টাকা ব্যাঙ্ক থেকে তুলে নেওয়ার ঘটনায় পুলিশি তদন্তে বিরক্ত কলকাতা হাইকোর্ট। আর্থিক তছরুপে অন্যতম অভিযুক্ত অবসরপ্রাপ্ত রেজিস্ট্রারকে ফের বিশ্ববিদ্যালয়ে নিয়োগ করা হয়েছে। যা শুনে বিস্মিত হাইকোর্ট। এতদিনেও কেন শুধু ভক্ত মণ্ডল নামে চতুর্থ শ্রেণির অভিযুক্ত কর্মীকে গ্রেফতার করে পুলিশ বসে রয়েছে, তা নিয়ে প্রশ্ন তোলেন বিচারপতি তীর্থঙ্কর ঘোষ। পুলিশের ভূমিকায় অসন্তুোষ প্রকাশ করে হাইকোর্ট।

স্বচ্ছ, দক্ষ ও নিরপেক্ষ তদন্তের স্বার্থে বর্ধমান বিশ্ববিদ্যালয়ে আর্থিক নয়ছয়ের মামলা সিআইডির হাত থেকে কলকাতা পুলিশকে দিয়েছিল আদালত। হাইকোর্টে অভিযোগ জানানো হয়, তছরুপ হওয়া টাকার উদ্ধার করা কিছু অংশ বিশ্ববিদ্যালয়কে ফেরানো হয়েছে। এই অভিযোগ পেয়ে মঙ্গলবার রাজ্যের আইনজীবীকে বিচারপতি তীর্থঙ্কর ঘোষ নির্দেশ দেন, “এখনই পুলিশকে বলুন, বিশ্ববিদ্যালয়কে কোনও টাকা ফেরানো যাবে না। তদন্ত এখনও চলছে। বিচার শেষ না হওয়া পর্যন্ত টাকা জমা থাকবে।” হাইকোর্ট নির্দেশ দেয়, আপাতত বিশ্ববিদ্যালয়কে যে টাকা ফেরানো হয়েছে, সেই টাকা তারা এখন ব্যবহার করতে পারবে না। এই মামলায় টাকা কোথায় গেল, সেই ব্যাপারে ইডিকে দ্রুত তদন্ত এগোতে হবে।

আর্থিক তছরুপে অন্যতম অভিযুক্ত অবসরপ্রাপ্ত রেজিস্ট্রারকে ফের বিশ্ববিদ্যালয়ে নিয়োগ করা নিয়েও এদিন বিস্ময় প্রকাশ করেছে হাইকোর্ট। বিচারপতি নির্দেশ দেন, এমন একজন অভিযুক্তকে আবার কী করে নিয়োগ করা হল, সেই ব্যাপারে বিশ্ববিদ্যালয়কে ২৫ সেপ্টেম্বরের মধ্যে হলফনামা দিয়ে বিস্তারিত বক্তব্য জানাতে হবে।