Mamata Banerjee: দেশের মধ্যে সেরার সেরা বাংলা, পড়ুয়া-শিক্ষক-অভিভাবকদের অভিনন্দন মমতার
Mamata Banerjee: মুখ্যমন্ত্রী লিখেছেন, "সম্প্রতি এনসিইআরটি-র সমীক্ষায় এটি উঠে এসেছে এবং এটি প্রকাশ করেছে দেশের শিক্ষা মন্ত্রক। সব পড়ুয়া, অভিভাবক ও শিক্ষকদের আমি অভিনন্দন জানাচ্ছি।"
কলকাতা : শিক্ষায় আরও এক পালক পশ্চিমবঙ্গের পালকে। পড়ুয়াদের ‘গ্লোবাল প্রফিশিয়েন্সি লেভেলে’র নিরিখে দেশের যে সব রাজ্য এগিয়ে রয়েছে, তার মধ্যে প্রথম স্থানে রয়েছে বাংলা। এই সাফল্যের জন্য রাজ্যবাসীর কাছে ধন্যবাদ জ্ঞাপন করেছেন রাজ্যের মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। টুইট করে তিনি অভিনন্দন জানিয়েছেন রাজ্যের পড়ুয়া, শিক্ষক ও অভিভাবকদের। টুইটারে মুখ্যমন্ত্রী লিখেছেন, খুব আনন্দ ও গর্বের সঙ্গে আমি জানাচ্ছি যে পড়ুয়াদের গ্লোবাল প্রফিশিয়েন্সি লেভেলের উপরে দেশের যে সব রাজ্য, রয়েছে, তার মধ্যে প্রথম স্থানে রয়েছে পশ্চিমবঙ্গ।”
সেই সঙ্গে মুখ্যমন্ত্রী আরও একটি টুইট করেছেন। সেখানে তিনি লিখেছেন, “সম্প্রতি এনসিইআরটি-র সমীক্ষায় এটি উঠে এসেছে এবং এটি প্রকাশ করেছে দেশের শিক্ষা মন্ত্রক। সব পড়ুয়া, অভিভাবক ও শিক্ষকদের আমি অভিনন্দন জানাচ্ছি। শ্রেষ্ঠ হওয়ার চেষ্টা যেন আমাদের কোনওদিন থেমে না যায়।”
It gives me great joy and fills my heart with pride to announce that
West Bengal has ranked # 1 among all states in the country, in terms of students performing at or above the Global Minimum Proficiency level on the benchmark of foundational numeracy. (1/2)
— Mamata Banerjee (@MamataOfficial) September 11, 2022
The study was conducted by NCERT and published by MoE, Government of India.
My heartiest congratulations to all the students, guardians, teaching community.
May our tryst with excellence never stop! (2/2)
— Mamata Banerjee (@MamataOfficial) September 11, 2022
উল্লেখ্য, রাজ্যে শিক্ষার অগ্রগতির জন্য পশ্চিমবঙ্গ সরকার বেশ কিছু ব্যবস্থা নিয়েছে। শিক্ষাশ্রী প্রকল্পের মাধ্যমে রাজ্যের তফসিলি জাতি ও আদিবাসী পড়ুয়াদের জন্য বিশেষ স্কলারশিপের ব্যবস্থা করা হয়েছে। শুধু তাই নয়, এর পাশাপাশি নারী শিক্ষার বিকাশের জন্য কন্যাশ্রী প্রকল্প ইতিমধ্যেই আন্তর্জাতিক স্তরের খ্যাতি পেয়েছে।
এর আগে চলতি বছরের মে মাসেই শিক্ষায় স্কচ অ্যাওয়ার্ড পেয়েছিল রাজ্য। শুধু এই বছরেই নয়, এর আগে ২০২১ সালেও অন্যান্য বিভিন্ন ক্ষেত্রের পাশাপাশি শিক্ষা ক্ষেত্রের জন্যও স্কচ অ্যাওয়ার্ড পেয়েছিল রাজ্য। এবার রাজ্যের শিক্ষার মুকুটে যুক্ত হল আরও এক পালক।