MLA Hostel: মাত্র ১ টাকায় হোটেল পান বাংলার বিধায়করা, আপনি চাইলে পাবেন মাত্র ৩০ টাকায়
MLA Hostel: বিধায়ক আবাসে রয়েছে তিনটি ইউনিট বা বিভাগ। প্রথম বিভাগ বিধায়কদের জন্য আছে। পুরোনো বিল্ডিং। দ্বিতীয় বিভাগ বা ইউনিটও বিধায়কদের জন্য ব্যবহার হয়। তৃতীয় বিভাগ বা ইউনিট মূলত গেস্ট হাউস বা অতিথি শালা হিসাবে ব্যবহৃত হয়।
কলকাতা: একের পর এক পুরসভার চেয়ারম্যানকে অভিষেক-আইপ্যাকের নাম করে ফোন। পদ রাখতে টাকার দাবি। ইতিমধ্যেই পুলিশের জালে পড়েছে বেশ কয়েকজন। আর যত কাণ্ডই হয়েছে কিড স্ট্রিটের এমএলএ হস্টেলে। সেখানেই একদিন আগের অভিযানে তিন যুবককে পাকড়াও করেছে পুলিশ। নাম উঠে এসেছে এক বিজেপি বিধায়কেরও। চাপানউতোর মধ্যে কৌতূহল বেড়েছে এই বিধায়ক আবাসের আদব-কায়দা নিয়ে। কারা আসতে পারেন এখানে, কী করে হয় বুকিং, ভাড়াই কত তা নিয়ে জনমানসে কৌতূহলের অন্ত নেই। এমনকী এখানে খাবার-দাবার থেকে ঘরের ভাড়া-ভর্তুর্কি শুনলে চোখ কপালে উঠে যেতে পারে আপনার!
বিধায়ক আবাসে রয়েছে তিনটি ইউনিট বা বিভাগ। প্রথম বিভাগ বিধায়কদের জন্য আছে। পুরোনো বিল্ডিং। দ্বিতীয় বিভাগ বা ইউনিটও বিধায়কদের জন্য ব্যবহার হয়। তৃতীয় বিভাগ বা ইউনিট মূলত গেস্ট হাউস বা অতিথি শালা হিসাবে ব্যবহৃত হয়। কিন্তু ভাড়া কত টাকা?
এই খবরটিও পড়ুন
সূত্রের খবর, নন এসি ঘরের ভাড়া ৩০০ টাকা। এসি ঘরের ভাড়া ১২০০ টাকা। স্যুট ১৫০০ টাকা। তবে বিধায়কের সুপারিশ এবং তাতে স্পিকার অনুমোদন দিলেই তবেই বিধায়ক আবাসের বা এমএলএ হস্টেলের গেস্ট হাউস পাওয়া যায়। নিজের বরাদ্দ ঘরও কাউকে ব্যবহার করতে দিতে পারেন বিধায়ক। সেক্ষেত্রে সুপারিশ করতে হয় বিধায়ককে। অনুমোদন দেন স্পিকার। ভাড়া ৩০ টাকা। আর বিধায়ক কত টাকা ভাড়ায় থাকেন হস্টেলে? এখানেই আসল চমক। সূত্রের খবর, প্রতিদিন ১ টাকা ভাড়ায় থাকেন তাঁরা।