AQI
Sign In

By signing in or creating an account, you agree with Associated Broadcasting Company's Terms & Conditions and Privacy Policy.

Primary Recruitment Case: বড় নির্দেশ হাইকোর্টের, প্রাথমিক নিয়োগ থেকে বঞ্চিত হতে পারেন কয়েক হাজার প্রার্থী

Primary Recruitment Case: প্রশিক্ষণ না নিয়েই অনেকে স্কুলের শিক্ষকতার চাকরি পেয়েছিলেন। সেই কারণে ২০১৭ সালে চাকরিরতদের জন্য ১৮ মাসের প্রশিক্ষণ কোর্স শুরু করেছিল কেন্দ্রীয় সরকার। ন্যাশনাল ইনস্টিটিউট অব ওপেন স্কুল (এনআইওএস)-এর মারফত 'ওপেন অ্যান্ড ডিস্ট্যান্স লার্নিং' কোর্স করানো শুরু হয়।

Primary Recruitment Case: বড় নির্দেশ হাইকোর্টের, প্রাথমিক নিয়োগ থেকে বঞ্চিত হতে পারেন কয়েক হাজার প্রার্থী
কলকাতা হাইকোর্টের বিচারপতি অভিজিৎ গঙ্গোপাধ্যায় Image Credit: TV9 Bangla
| Edited By: | Updated on: Nov 30, 2023 | 6:07 PM
Share

কলকাতা: প্রাথমিক শিক্ষক নিয়োগ প্রক্রিয়ায় এবার নতুন জটিলতা। প্রায় পাঁচ বছর পর টেট পরীক্ষা নেওয়া হয়েছে রাজ্যে। সেই প্রার্থীরা নিয়োগের অপেক্ষায় রয়েছেন। এরই মধ্যে নতুন নির্দেশে বাড়ল উদ্বেগ। অন্তত চার হাজার নতুন নিয়োগ প্রক্রিয়া থেকে বঞ্চিত হতে পারেন প্রায় চার হাজার  পরীক্ষার্থী। সুপ্রিম কোর্ট সম্প্রতি ডিএলএড প্রশিক্ষণ নিয়ে বিশেষ নির্দেশ দিয়েছে। তার ভিত্তিতেই বৃহস্পতিবার প্রাথমিক শিক্ষা পর্ষদকে সিদ্ধান্ত নিতে বলেন বিচারপতি অভিজিৎ গঙ্গোপাধ্যায়। আপাতত বোর্ড কী সিদ্ধান্ত নেয় সেদিকেই তাকিয়ে আছেন চাকরি প্রার্থীরা।

যাঁরা ১৮ মাসের ডিএলএড প্রশিক্ষণ নিয়েছেন, মূলত তাঁদের নিয়োগ প্রক্রিয়ায় অংশগ্রহণ নিয়েই তৈরি হয়েছে জটিলতা। প্রশিক্ষণ না নিয়েই অনেকে স্কুলের শিক্ষকতার চাকরি পেয়েছিলেন। সেই কারণে ২০১৭ সালে চাকরিরতদের জন্য ১৮ মাসের প্রশিক্ষণ কোর্স শুরু করেছিল কেন্দ্রীয় সরকার। ন্যাশনাল ইনস্টিটিউট অব ওপেন স্কুল (এনআইওএস)-এর মারফত ‘ওপেন অ্যান্ড ডিস্ট্যান্স লার্নিং’ কোর্স করানো শুরু হয়। অভিযোগ, চাকরিরতদের জন্য হলেও বহু চাকরিপ্রার্থী সেখান থেকে ১৮ মাসের ডিএলএড কোর্স করে নেন। তাঁদের অনেকে আবার চাকরি জন্য আবেদনও করেছেন।

গত ২৮ নভেম্বর উত্তরাখণ্ডের একটি মামলায় সুপ্রিম কোর্ট রায় দিয়ে জানায়, নতুন কোনও নিয়োগ প্রক্রিয়ায় অংশ নিতে পারবেন না ওই ১৮ মাসের প্রশিক্ষণ প্রাপ্তরা। এদিন শীর্ষ আদালতের ওই নির্দেশ মেনেই পর্ষদকে পদক্ষেপ নিতে বললেন বিচারপতি গঙ্গোপাধ্যায়। প্রসঙ্গত, ২০২২ সালের প্রাথমিকের নিয়োগ প্রক্রিয়ায় কয়েক হাজার চাকরিপ্রার্থী রয়েছেন যাঁরা ১৮ মাসের ওই কোর্স করেছেন। আইনজীবীরা মনে করছেন, সুপ্রিম কোর্টের নির্দেশ অনুযায়ী তাঁরা নিয়োগের সুযোগ থেকে বঞ্চিত হতে পারেন।