স্মৃতি মান্ধানা। প্রতিভাবান মহিলা ক্রিকেটার। ওভারনাইট সেনসেশন বনে যান স্মৃতি। আন্তর্জাতিক ম্যাচে ভারতের হয়ে দ্রুততম হাফ সেঞ্চুরি করার পর রাতারাতি জনপ্রিয় হয়ে যাযন। তিনি সুন্দরী সঙ্গে তাঁর উজ্জ্বল হাসি একদিনে লক্ষ-লক্ষ পুরুষের হৃদয় ছুঁয়ে ফেলেছিল।
প্রিয়া প্রকাশ ভারিয়ার। ইন্টারনেটে ভাইরাল হওয়া ‘ওরু আদার লাভ’ ফিল্মের একটি শর্ট ক্লিপে প্রিয়া প্রকাশ ভারিয়ারের একটা উইঙ্ক চোখ ধাঁধিয়ে দিয়েছিল ভারতবাসীর। রাতারাতি সেলেব্রিটি হওয়ার পরে লোকেরা তাকে ‘উইনকিং টিন’ এবং ‘ন্যাশনাল ক্রাশ’ বলে অভিহিত করে। তিনি এক দিনে এক মিলিয়ন ইনস্টাগ্রাম ফলোয়ার জড়ো করে ফেলেছিলেন প্রিয়া।
শার্লি সেটিয়া। তাঁর ফলোয়ারের সংখ্যা ৬.৮ মিলিয়ন। গায়িকা শার্লি সেটিয়া অনেক কটি গান ইউটিউবে পোস্ট করেছেন। দর্শক তাঁর অভিব্যক্তি পছন্দ করে তবে তাঁকে দেখতেও কম আকর্ষণীয় নয়। ‘নিকাম্মা’ ছবির মাধ্যমে তিনি বলিউডে পা রাখেন।
রশ্মিকা মান্দানা। দক্ষিণের অন্যতম প্রতিভাবান এবং গ্ল্যামারাস অভিনেত্রী। সম্প্রতি গুগল সার্চ বক্সে ‘ন্যাশনাল ক্রাশ অফ ইন্ডিয়া’ টাইপ করতে তাঁর নাম উটে আসবে। ‘মিশন মঞ্জু’ ছবির মাধ্যমে বলিউডে পা রাখতে চলেছেন রশ্মিকা।
মোমিনা মুসতেহসান। তিনি রাহাত ফাতেহ আলি খানের সঙ্গে ‘আফরীন আফরীন’ গাইতেই তিনি সুপারহিট। নিউইয়র্কে বসবাসকারী পাকিস্তানি সংগীতশিল্পী মোমিনা মুসতেহসান অনেকের চোখ কেড়েছিলেন। তিনি দেখতেই সুন্দর নন, গানও বেশ ভাল।
সাইমা হুসেন মির। শাহরুখ খানের একটি ছবি কয়েক বছর আগে ভাইরাল হয়েছিল। ছবিতে একটি মেয়ে স্পটলাইটের সমস্ত আলো নিয়ে চলে যায় এবং সে ‘সেলফি গার্ল’ হিসাবে পরিচিতিও লাভ করে। লোকেরা সাইমার প্রেমে পড়ে যায়। এমনও হয় একের পর এক বিয়ের প্রস্তাব আসতে শুরু করে তাঁর কাছে।
সঞ্জনা সাঙ্ঘবি। ‘দিল বেচারা’য় তাঁর অভিনয়ের জন্য তিনি প্রশংসা পেয়েছিলেন। সুশান্ত সিং রাজপুতের বিপরীতে তিনি অভিনয় করেছিলেন। সঞ্জনাকে তার ‘হিন্দি মিডিয়াম’ ছবিতেও দেখা গিয়েছিল। তিনি এই বছর আইএমডিবি দ্বারা ভারতীয় স্ট্রিমিং ফিল্মস এবং ওয়েব সিরিজের ‘ব্রেকআউট স্টার’ হিসেবে নির্বাচিত হন।