World Heart Day: এই ৫ খাবারই হার্টের আসল শত্রু, চিনে রাখুন সতর্ক থাকুন

Diet plan for healthy heart: গোটা শস্য বেশি পরিমাণে খান। এর মধ্যে থাকে প্রচুর পরিমাণ পুষ্টি। তবে ময়দা, মাফিন, ডোনাট, বিস্কুট, ফ্রোজেন ফুড, নুডলস, কেক যতটা কম খেতে পারবেন ততই ভাল

| Edited By: | Updated on: Sep 29, 2022 | 8:00 PM
রোজকার জীবনের চাপ, স্ট্রেস, খাদ্যাভ্যাস ইত্যাদি নানা কারণে এখন বাড়ছে হৃদরোগের ঝুঁকি। বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা বলছে বর্তমানে বিশ্বব্যাপী মৃত্যুর প্রধান কারণ হল হৃদরোগ। বছরে প্রায়  ২ কোটি মানুষের মৃত্যু হয় এই হৃদরোগে। হার্টের নানা অসুখ সম্পর্কে সচেতনকা বাড়াতেই প্রতি বছর এই ২৯ সেপ্টেম্বর দিনটি পালন করা হয় বিশ্ব হার্ট দিবস হিসেবে।

রোজকার জীবনের চাপ, স্ট্রেস, খাদ্যাভ্যাস ইত্যাদি নানা কারণে এখন বাড়ছে হৃদরোগের ঝুঁকি। বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা বলছে বর্তমানে বিশ্বব্যাপী মৃত্যুর প্রধান কারণ হল হৃদরোগ। বছরে প্রায় ২ কোটি মানুষের মৃত্যু হয় এই হৃদরোগে। হার্টের নানা অসুখ সম্পর্কে সচেতনকা বাড়াতেই প্রতি বছর এই ২৯ সেপ্টেম্বর দিনটি পালন করা হয় বিশ্ব হার্ট দিবস হিসেবে।

1 / 6
বাড়ছে হৃদরোগ তিন্তু মানুষ এখনও ততটাও সচেতন হননি। প্রতিনিয়ত প্রচার চালানো হলেও সেই ভাবে সচেতনতার মাত্রা এখনও সর্বস্তরে পৌঁছতে পারেনি। আর তাই মানুষকে সচেতন করতেই এই বিশেষ দিনটি পালন করা হয়।

বাড়ছে হৃদরোগ তিন্তু মানুষ এখনও ততটাও সচেতন হননি। প্রতিনিয়ত প্রচার চালানো হলেও সেই ভাবে সচেতনতার মাত্রা এখনও সর্বস্তরে পৌঁছতে পারেনি। আর তাই মানুষকে সচেতন করতেই এই বিশেষ দিনটি পালন করা হয়।

2 / 6
হার্ট বিশেষজ্ঞরা বলছেন, হার্টের সমস্যার নেপথ্যে দায়ী আমাদের খাদ্যাভ্যাস। খাদ্য আর পানীয় হৃদরোগ ঠেকাতে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে। আর তাই কোন খাবার এড়িয়ে চলতে হবে আর কোন খাবার খেতে হবে সেই বিষয়ে বিশেষ পরামর্শ দিয়েছেন চিকিৎসক।

হার্ট বিশেষজ্ঞরা বলছেন, হার্টের সমস্যার নেপথ্যে দায়ী আমাদের খাদ্যাভ্যাস। খাদ্য আর পানীয় হৃদরোগ ঠেকাতে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে। আর তাই কোন খাবার এড়িয়ে চলতে হবে আর কোন খাবার খেতে হবে সেই বিষয়ে বিশেষ পরামর্শ দিয়েছেন চিকিৎসক।

3 / 6
কুকিজ, কেক, পেস্ট্রি, চিপস এসব একেবারেই খাবেন না। এই সব খাবারের মধ্যে কোনও রকম পুষ্টিগুণ নেই। সঙ্গে ট্রান্স ফ্যাটের পরিমাণও বেশি থাকে। যা শরীরের জন্য খুবই খারাপ। একই ভাবে রান্নায় যে তেল ব্যবহার করেন তা রোজ রোজ পরিবর্তন করবে  না। একদিন সরষের তেল, একদিন সাদা তেল আবার একদিন অলিভ অয়ে ব্যবহার করলে সমস্যা হবেই।

কুকিজ, কেক, পেস্ট্রি, চিপস এসব একেবারেই খাবেন না। এই সব খাবারের মধ্যে কোনও রকম পুষ্টিগুণ নেই। সঙ্গে ট্রান্স ফ্যাটের পরিমাণও বেশি থাকে। যা শরীরের জন্য খুবই খারাপ। একই ভাবে রান্নায় যে তেল ব্যবহার করেন তা রোজ রোজ পরিবর্তন করবে না। একদিন সরষের তেল, একদিন সাদা তেল আবার একদিন অলিভ অয়ে ব্যবহার করলে সমস্যা হবেই।

4 / 6
রক্তে কোলেস্টেরলের মাত্রা বাড়লে স্ট্রোকের সম্ভাবনা অনেকখানি বেড়ে যায়। আর রক্তে কোলেস্টেরলের মাত্রা বাড়লে এথেরোস্ক্লেরোসিস হয়, যার ফলে স্ট্রোকের ঝুঁকি বেড়ে যায়। ঘি, তেল যথাসম্ভব কম খান। স্যাচুরেটেড ফ্যাটের পরিমাণ মোট ক্যালোরির চাইতে যাতে ১০ শতাংশ কম হয় সেদিকে নজর রাখুন।

রক্তে কোলেস্টেরলের মাত্রা বাড়লে স্ট্রোকের সম্ভাবনা অনেকখানি বেড়ে যায়। আর রক্তে কোলেস্টেরলের মাত্রা বাড়লে এথেরোস্ক্লেরোসিস হয়, যার ফলে স্ট্রোকের ঝুঁকি বেড়ে যায়। ঘি, তেল যথাসম্ভব কম খান। স্যাচুরেটেড ফ্যাটের পরিমাণ মোট ক্যালোরির চাইতে যাতে ১০ শতাংশ কম হয় সেদিকে নজর রাখুন।

5 / 6
প্রথমেই রোজকারের অভ্যাস থেকে ফাস্টফুড একেবারেই বাদ দিতে হবে। কম ক্যালেরির খাবার খান। শাকসবজি, ফল- মোটকথা পুষ্টিকর খাবার বেশি করে খান। এছাড়াও সোডিয়াম বেশি রয়েছে এই রকম খাবারও এগিয়ে চলতে হবে। সেই সঙ্গে প্রক্রিয়াজাত খাবারও বাদ রাখুন।

প্রথমেই রোজকারের অভ্যাস থেকে ফাস্টফুড একেবারেই বাদ দিতে হবে। কম ক্যালেরির খাবার খান। শাকসবজি, ফল- মোটকথা পুষ্টিকর খাবার বেশি করে খান। এছাড়াও সোডিয়াম বেশি রয়েছে এই রকম খাবারও এগিয়ে চলতে হবে। সেই সঙ্গে প্রক্রিয়াজাত খাবারও বাদ রাখুন।

6 / 6
Follow Us: