আজ থেকে কয়েক বছর আগেও অনেকে ভাবতেন শুধু মেয়েরা আবার ঘুরতে যেতে পারে নাকি। সকলেই প্রশ্ন তুলতেন মেয়েদের নিরাপত্তা নিয়ে। মেয়েরা এখন শুধু গ্রুপেই ঘুরতে যাচ্ছে না সোলো ট্রাভেলও যাচ্ছেন।
তবুও যখন শুধু মেয়েরা একসঙ্গে ঘুরতে যান তখন মা-বাবার একটা চিন্তা থেকেই যায়। হোটেল, গাড়ি কেমন হবে, সব বুক করা আছে কিনা এসব নিয়েই বেশি ভাবেন। মেয়েরা এখন চাঁদে পাড়ি দেন, একা একাই পাহাড়ে চলেন আবার প্রয়োজনে প্লেনও চালান।
তাই বন্ধুরা যখন উইক এন্ড ট্রিপের প্ল্যান করছেন তখন প্রথমেই বেছে নিতে পারেন সমুদ্র সৈকত। কলকাতার কাছের সমুদ্র সৈকত বলতে দীঘা, মন্দারমনি, বকখালি, তাজপুর তো আছেই। বকখালি, ফ্রেজারগঞ্জ থেকে এক রাত কাটিয়ে আসতেই পারেন।
সকাল সকাল এসে বিকেলে ফেরা যায়। আবার দিব্যি দুরাত কাটাতে পারেন। ফ্রেজারগঞ্জ, হেনরি আইল্যান্ড, জম্বু দ্বীপ ঘুরে আসতে পারেন। এখানে সমুদ্র বেশ ফাঁকা। নামখানা হয়ে আসতে পারেন আবার গাড়ি করেও আসতে পারেন। থাকার জন্য অনেক হোটেল আর রিসর্ট আছে।
ঘুরে আসতে পারেন গঙ্গাসাগর থেকে। লট নাম্বার ৮ থেকে নদী পেরিয়ে যেতে হয়। কাকদ্বীপের আগে এইটের মোড় থেকে নেমে যেতে হয় এই লট ৮। এখানে গাড়ি রেখে ঘুরে আসতে পারেন।
দিঘার পাশে বিশাল ম্যানগ্রোভের জঙ্গল ঘুরে আসুন বিচিত্রপুর থেকে। ওড়িশার মধ্যে পড়ে এই বিচিত্রপুর। দিঘা থেকে দূরত্ব মাত্র ৪০ কিমি। তাই দিঘা থেকে ঘুরে আসুন এই বিচিত্রপুর থেকে।
কলকাতা থেকে মাত্র ৪ ঘন্টায় পৌঁচ্ছে যান নতুন এই বিচে। বালাসোরে নেমে ধুবলাগাড়ি বিচ চলে যান। অটোতে লাগে ৭০০-৮০০ থাকা। এখানে নেচার ক্যাম্পে থেকে যেতে পারেন।
হাতে মাত্র তিন দিন সময় থাকলেই ঘুরে আসতে পারেন পাহাড় থেকে। আগে থেকে ট্রেনের টিকিট করে রাখুন। বা বাসে করে শিলিগুড়ি পৌঁচ্ছে কালিম্পং, কার্শিয়াং যেখান খুশি চলে যান। অনেক ছোট ছোট গ্রাম আছে