AQI
Sign In

By signing in or creating an account, you agree with Associated Broadcasting Company's Terms & Conditions and Privacy Policy.

Kajal Sheikh: তিন দশক পর কাজলের বিরুদ্ধে করা মামলায় রায় দিল আদালত, তৃণমূল নেতা বললেন…

TMC BJP Kajal Sheikh Birbhum: ৩২ বছর আগে দায়ের হওয়া ৭৩/৯৩ (GR নম্বর ২৩৫/২৯৩) কেস নম্বরের মামলায় কাজল শেখকে বেকসুর খালাস করেছেন বিচারক। পাশাপাশি, আরও একটি মামলায়, যার কেস নম্বর ৭৫২/১২, SC ২৫/২২, তাতে সাক্ষ্যগ্রহণ প্রক্রিয়া শুরু করেছে আদালত।

Kajal Sheikh: তিন দশক পর কাজলের বিরুদ্ধে করা মামলায় রায় দিল আদালত, তৃণমূল নেতা বললেন...
রায় শুনে কী বললেন কাজল?Image Credit: নিজস্ব চিত্র
| Edited By: | Updated on: Sep 18, 2025 | 5:17 PM
Share

বীরভূম: তিন দশক পুরনো মামলায় বেকসুর খালাস বীরভূমের (Birbhum) জেলা পরিষদের সভাধিপতি কাজল শেখ (Kajal Sheikh)আর শুধু তিনি একা নন, এই মামলা থেকে নিষ্পত্তি পেলেন তৃণমূল নেতা-সহ আরও ১২ জন অভিযুক্ত। বৃহস্পতিবার বোলপুর মহকুমা আদালতে ওই ‘প্রাচীন’ মামলা ‘পিছু ছাড়ল’ তৃণমূল নেতার। অবশেষে রেহাই পেলেন তিনি। জানালেন, বাম আমলে গড়ে তোলা আন্দোলনের ‘ফসল’ এই মামলা।

এদিন বোলপুর মহকুমা আদালতে ৩২ বছর আগে দায়ের হওয়া ৭৩/৯৩ (GR নম্বর ২৩৫/২৯৩) কেস নম্বরের মামলায় কাজল শেখকে বেকসুর খালাস করেছেন বিচারক। পাশাপাশি, আরও একটি মামলায়, যার কেস নম্বর ৭৫২/১২, SC ২৫/২২, তাতে সাক্ষ্যগ্রহণ প্রক্রিয়া শুরু করেছে আদালত।

আদালত থেকে বেরিয়ে সাংবাদিকদের মুখোমুখি হন কাজল। তিনি বলেন, ‘আজ বলে নয়, মাঝে মধ্যেই আমাকে আদালতে হাজিরা দিতে হয়। অনেকে জানেন, বামফ্রন্ট আমলে ওদের বিরোধিতা করায় আমার বিরুদ্ধে প্রায় ৬৩টি মামলা দায়ের হয়েছিল। তবে এখন বেশির ভাগ মামলা থেকেই মুক্তি পাওয়া গিয়েছে। আর আজকের মামলাটাও ৩২ বছর আগে দায়ের হয়েছিল। সেখানে আমাদের বেকসুর খালাস করেছে। আরও একটি মামলায় সাক্ষ্যগ্রহণ প্রক্রিয়া শুরু হয়েছে।’ কাজলের সংযোজন, ‘বেশির ভাগ মামলা থেকে নিষ্পত্তি পেয়েছি। এখন আর ৭ থেকে ৮টি মামলা পড়ে রয়েছে।’

কোন মামলায় বেকসুর খালাস কাজল?

বীরভূমের জেল সভাধিপতি বলেন, ‘১৯৯৩ সালে চারকোল গ্রামে একটি পারিবারিক ঝামেলা হয়েছিল। পরবর্তীতে তাতে রাজনৈতিক রং লাগিয়ে, আমাদের নাম জড়িয়ে দেয়। ওই সময় মোট ১৩ জনের নামে অভিযোগ দায়ের হয়েছিল। আজ সবাই রেহাই পেয়েছেন। পাশাপাশি, ২০১২ সালে আরও একটি মামলায় একই ভাবে ৪২ জনের নাম জড়িয়ে যায়। এদিন সেই মামলারই সাক্ষ্যগ্রহণ প্রক্রিয়া শুরু করলেন বিচারক।’