BJP MLA: রাজনীতিতে যুযুধান, রামনবমীতে একসঙ্গে! বিজেপি বিধায়কের সঙ্গে একই মিছিলে দেখা গেল তৃণমূলের তাবড় নেতাকেও
BJP MLA: এদিন দুবরাজপুরের রাম সীতা মন্দির প্রাঙ্গণ থেকে বের হয় রামনবমীর শোভাযাত্রা। এই শোভাযাত্রার আয়োজন করে জয় শ্রীরাম সেবা সমিতি। শোভাযাত্রা রাম সীতা মন্দির প্রাঙ্গন থেকে দুবরাজপুর শহর পরিক্রমা করে পন্ডিতপুর মোড় পর্যন্ত যায়। সেখানেই দেখা যায় এই বেনজির ছবি।

দুবরাজপুর: রাজনীতিতে যুযুধান, রামনবমীতে একসঙ্গে! বীরভূমের দুবরাজপুরে দেখা গেল বেনজির ছবি। বিজেপি বিধায়কের সঙ্গেই মিছিলে তৃণমূলের তাবড় তাবড় নেতাদের। একসঙ্গে হাঁটলেন বিজেপি তৃণমূল ও বিজেপি কর্মীরা। একই মিছিলে পা মেলালেন বিজেপি বিধায়ক অনুপ কুমার সাহা, দেখা গেল জেলা তৃণমূলের সহ-সভাপতি মলয় মুখোপাধ্যায়কে। তা নিয়েই এখন জোর চর্চা জেলার রাজনৈতিক মহলে।
এদিন দুবরাজপুরের রাম সীতা মন্দির প্রাঙ্গণ থেকে বের হয় রামনবমীর শোভাযাত্রা। এই শোভাযাত্রার আয়োজন করে জয় শ্রীরাম সেবা সমিতি। শোভাযাত্রা রাম সীতা মন্দির প্রাঙ্গন থেকে দুবরাজপুর শহর পরিক্রমা করে পন্ডিতপুর মোড় পর্যন্ত যায়। সেখানেই বিজেপি ও তৃণমূল দুই শিবিরের প্রচুর লোকজনকে একসঙ্গে পা মেলাতে দেখা যায়। বিধায়ক অনুপ কুমার সাহা ছাড়াও ছিলেন জেলা বিজেপির সাধারণ সম্পাদক টুটুন নন্দী, বিজেপির দুবরাজপুর শহর সভাপতি দেবজ্যোতি সিংহ-সহ অন্যান্য নেতা-কর্মীরা। অন্যদিকে তৃণমূলের তরফে মলয় মুখোপাধ্যায় ছাড়াও ছিলেন দুবরাজপুর পৌরসভার চেয়ারম্যান পীযূষ পাণ্ডে, শহর বিজেপির কার্যকরী সভাপতি অরিন্দম চট্টোপাধ্যায়-সহ অন্যান্য কাউন্সিলর নেতা-কর্মীরা।
মলয় মুখোপাধ্যায় বললেন, “রাম নবমী তো সবার উৎসব। আমাদের নেত্রী বলেন ধর্ম যার যার উৎসব সবার। আমরা মনে করি সবাই আমরা একসঙ্গে থাকব। এখানে কোনও ধর্ম নেই। এখানে কোনও রাজনীতি নেই।” বিজেপি বিধায়ক অনুপ কুমার সাহা বলেন, “রাম সকলের। রাম নবমীতে রাজনীতি না করে রামকে শ্রদ্ধ জানিয়ে বাংলা যেভাবে রামময় হয়েছে তাতে বোঝা হচ্ছে সকলের দেরিতে হলেও ঘুম ভেঙেছে।”





