BJP: বালুরঘাটে বড় খেলা খেলে দিলেন সুকান্ত, ভোটের ৭ দিন আগে তৃণমূলে বড় ধাক্কা…

BJP: ১৪ নম্বর ওয়ার্ডের তৃণমূল সভাপতি রঞ্জিত সরকার, ওয়ার্ডের যুব সভাপতি বিশ্বজিৎ দাস, মহিলা তৃণমূল সভাপতি টুম্পা সান্যাল সরকার, তৃণমূলের বুথ সভাপতি রবীন সূত্রধর-সহ অনেকেই তৃণমূল ছেড়ে বিজেপিতে যোগদান করেন। এদিন ১৪ নম্বর ওয়ার্ডের পাশাপাশি ৪ নম্বর ওয়ার্ডের বেশ কিছু তৃণমূল ছেড়ে বিজেপিতে যোগদান করেন।

BJP: বালুরঘাটে বড় খেলা খেলে দিলেন সুকান্ত, ভোটের ৭ দিন আগে তৃণমূলে বড় ধাক্কা...
বিজেপি প্রার্থী সুকান্ত মজুমদার।Image Credit source: TV9 Bangla
Follow Us:
| Edited By: | Updated on: Apr 19, 2024 | 5:24 PM

বালুরঘাট: প্রথম দফার ভোট চলছে। আর তার মাঝেই তৃণমূলের ঘরে ভাঙন। আর সাতদিন পর দ্বিতীয় দফায় ভোট বালুরঘাটে। ২৬ এপ্রিল ভোটগ্রহণ সেখানে। তার আগে বালুরঘাট পুরসভার ১৪ নম্বর ওয়ার্ডের ওয়ার্ড তৃণমূল সভাপতি-সহ প্রায় ৩০-৪০ জন তৃণমূল ছেড়ে বিজেপিতে যোগদান করলেন বলে দাবি ভারতীয় জনতা পার্টির।

১৪ নম্বর ওয়ার্ডের তৃণমূল সভাপতি রঞ্জিত সরকার, ওয়ার্ডের যুব সভাপতি বিশ্বজিৎ দাস, মহিলা তৃণমূল সভাপতি টুম্পা সান্যাল সরকার, তৃণমূলের বুথ সভাপতি রবীন সূত্রধর-সহ অনেকেই তৃণমূল ছেড়ে বিজেপিতে যোগদান করেন।

এদিন ১৪ নম্বর ওয়ার্ডের পাশাপাশি ৪ নম্বর ওয়ার্ডের বেশ কিছু তৃণমূল ছেড়ে বিজেপিতে যোগদান করেন। দু’টি ওয়ার্ড মিলিয়ে প্রায় ৩০-৪০ জন বিজেপিতে যোগদান করেন। বিজেপির রাজ্য সভাপতি তথা বালুরঘাটের বিজেপি প্রার্থী সুকান্ত মজুমদার বলেন, “আজ ১৪ নম্বর ওয়ার্ডে তৃণমূলের ওয়ার্ড প্রেসিডেন্ট রঞ্জিত সরকারের নেতৃত্বে, ওয়ার্ডের মহিলা প্রেসিডেন্ট টুম্পা সরকার, বুথ সভাপতি থেকে শুরু করে বিভিন্ন বুথের তৃণমূলের মহিলা নেত্রী এসেছেন। আরও অনেকে, ৪ নম্বর ওয়ার্ডের বাসিন্দা বিজেপির পতাকা তুলে নিয়েছেন নরেন্দ্র মোদীর কাজ দেখে।”

যদিও বালুরঘাট লোকসভা কেন্দ্র থেকে বিজেপি প্রার্থী বিপ্লব মিত্র বলেন, “একই জল নতুন বোতলে ভরানো হল। ২০১১ ও ২০১৩ সালে এরা আমাদের সঙ্গে কাজ করেছে সত্যি। তারপর থেকে থেকে এদের সঙ্গে আমাদের দূরত্ব বেড়েছে। বিজেপির সঙ্গে মাখামাখি বেড়েছে। ২০২১ সালে তো সরাসরিই কাজ করেছে বিজেপির হয়ে। তবে তারপরও এরা দু’ নৌকায় পা দিয়ে চলছিল। কখনও আমাদের মিটিং মিছিলে ছিল, কখনও ওদের নেতাদের সঙ্গে গোপনে আলাপচারিতা করেছে।”

তৃণমূল ছেড়ে বিজেপিতে যোগদান করে রঞ্জিত সরকার বলেন, “২০০৭ সাল থেকে ২০২৪ অবধি তৃণমূলে ছিল। আমি নানা পদে থেকেছি। কিন্তু বিজেপি এখানে যা কাজ করেছে, তা দেখেই আমরা দল পরিবর্তনের সিদ্ধান্ত নিই। সুকান্ত মজুমদার বিভিন্ন পরিষেবা দিয়েছেন এই বালুরঘাটকে। অমৃত ভারত স্টেশন দিয়েছেন। তাই আমরাও বিজেপিতে এলাম। আরও অনেকে আসতে চান, নানা কারণে আসতে পারছেন না। আমাদের টার্গেট সুকান্ত মজুমদারকে ১ লক্ষ ভোটের ব্যবধানে জেতানোর।”