Nepal Border: ‘ওখানে এখন থাকাটা চাপের’, নেপালের বর্ডার পার হতেই স্বস্তির নিশ্বাস ফেলছেন পরিযায়ীরা
Nepal Border: পরিস্থিতি যে একেবারে একেবারে শান্ত হয়ে গিয়েছে এমনটা নয়। এখনও চলছে কড়াকড়ি। এদিকে এবার উত্তর-পূর্বের সাতটি রাজ্যের চোঁখের চিকিৎসায় আস্থার জায়গা নেপালের একাধিক চোখের হাসপাতাল। সেখানে যেতে গিয়ে বাধার মুখে পড়তে হচ্ছে বহু ভারতীয় নাগরিককে।

শিলিগুড়ি: টানা জ্বলেছে ক্ষোভের আগুন। সীমান্তেও ছিল ব্য়াপক কড়াকড়ি। তবে পরিস্থিতি কিছুটা শান্ত হতেই এবার কার্ফুও কিছুটা শিথিল হয়েছে। ফের খুলছে দোকানপাট। এদিকে নেপালে বারবরই বাংলা থেকে কাজ করতে যান প্রচুর পরিযায়ী শ্রমিক। বছরভর ঘুরতে যান প্রচুর পর্যটক। আচমকা আইন-শৃঙ্খলা পরিস্থিতির অবনতির জেরে সকলে সেখানেই আটকে পড়েছিলেন। তারপরই ঘর ফিরতে শুরু করেছেন পর্যটকরা। উদ্বেগ-আতঙ্ক বুকে নিয়েই কাজ ছেড়ে ঘরে ফিরছেন পরিযায়ী শ্রমিকরা।
তবে পরিস্থিতি যে একেবারে একেবারে শান্ত হয়ে গিয়েছে এমনটা নয়। এখনও চলছে কড়াকড়ি। এদিকে এবার উত্তর-পূর্বের সাতটি রাজ্যের চোঁখের চিকিৎসায় আস্থার জায়গা নেপালের একাধিক চোখের হাসপাতাল। সেখানে যেতে গিয়ে বাধার মুখে পড়তে হচ্ছে বহু ভারতীয় নাগরিককে। ফলে চিকিৎসা করাতে না পেরে ফিরতে হচ্ছে বহু রোগীকেও। বাংলা থেকে নেপালে সোনার কাজে গিয়েছিলেন সঞ্জয় পাল। ফিরছেন তিনিও। একরাশ উদ্বেগের মধ্যেই বলছেন, “ওখানে থাকাটা এখন চাপের। অনেক জায়গাতেই বাইরে বের হওয়া যাচ্ছে না। এরইমধ্যে শুনলাম বর্ডার দিয়ে এখন যাওয়া যাচ্ছে। শুনেই বাড়ি ফেরার সিদ্ধান্ত নিই। আমার মতো অনেকেই আস্তে আস্তে আসছে।”
অন্যদিকে সীমান্তে নজরদারিতে কোনও খামতিই রাখতে চাইছে না সশস্ত্র সীমা বলের জওয়ানরা। সড়কপথে এবং নদীতে খোলা সীমান্তে বাড়তি জওয়ান মোতায়েন রেখেছে এসএসবি। নেপাল সেনাও মোতায়েন রয়েছে মেচী সেতুতে।
