AQI
Sign In

By signing in or creating an account, you agree with Associated Broadcasting Company's Terms & Conditions and Privacy Policy.

Arambag: প্যান্ডেল বাঁধার কাজে গিয়ে রহস্যজনকভাবে মৃত্যু, খুনের অভিযোগ তুলে রাস্তায় পরিবার

Arambag Mysterious Death: এর পরই বিষয় নিয়ে সন্দেহ হয় মৃত ওই যুবকের পরিবারের। ঘটনা চলাকালীন পুলিশের বিরুদ্ধে অসহযোগিতারও অভিযোগ তুলে সরব হয়েছেন মৃতের পরিবার। এদিন ময়নাতদন্তের পর মৃতদেহ নিয়ে রাস্তাতেই বসে পড়েন মৃতের পরিবারের লোকজন।

Arambag: প্যান্ডেল বাঁধার কাজে গিয়ে রহস্যজনকভাবে মৃত্যু, খুনের অভিযোগ তুলে রাস্তায় পরিবার
রাস্তা অবরোধ করে বিক্ষোভ মৃতের পরিবারেরImage Credit: TV9 Bangla
| Edited By: | Updated on: Sep 29, 2025 | 5:14 PM
Share

 আরামবাগ: প্যান্ডেল বাঁধার কাজে গিয়ে অস্বাভাবিক মৃত্যু যুবকের। পুলিশের অসহযোগিতা ও পরিকল্পিতভাবে খুনের অভিযোগ তুলে মৃতদেহ রাস্তায় রেখে পথ অবরোধ করে ব্যাপক বিক্ষোভ মৃতের পরিবার ও এলাকাবাসীর। উত্তেজনা গোঘাটের গোবিন্দপুরে। আরামবাগ বাঁকুড়া দু’নম্বর রাজ্য সড়ক অবরুদ্ধ। পুলিশ সূত্রে জানা গিয়েছে, মৃতের নাম অর্পণ সাঁতরা (১৭)।

প্রায় ১ঘন্টা অবরোধ চলার পর গোঘাট পুলিশ ঘটনাস্থলে গিয়ে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনে। বিক্ষোভকারীদের দাবি,গোঘাটের মাধবপুরের বাসিন্দা অর্পণ। গত শনিবার স্থানীয় কয়েকজন যুবকের সঙ্গে আরামবাগের একটি ক্যাফেতে প্যান্ডেল বাঁধার কাজ করতে গিয়েছিল। সেদিন হঠাৎ তাদের কাছে খবর আসে কাজ করার সময় বিদ্যুৎপৃষ্ট হয়ে মৃত্যু হয়েছে অর্পণের।

এর পরই বিষয় নিয়ে সন্দেহ হয় মৃত ওই যুবকের পরিবারের। ঘটনা চলাকালীন পুলিশের বিরুদ্ধে অসহযোগিতারও অভিযোগ তুলে সরব হয়েছেন মৃতের পরিবার। এদিন ময়নাতদন্তের পর মৃতদেহ নিয়ে রাস্তাতেই বসে পড়েন মৃতের পরিবারের লোকজন।

ঘটনার পূর্ণাঙ্গ তদন্ত করে দোষীদের শাস্তির দাবিতে সরব হন তাঁরা। এদিকে সপ্তমীর বিকেলে এই পথ অবরোধের জেরে এলাকায় ব্যাপক যানজটের সৃষ্টি হয়। অবশেষে গোঘাট পুলিশ ঘটনাস্থলে গিয়ে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রনে আনে।

গ্রামের এক বাসিন্দা বলেন, “আমাদেরই গ্রামের দুটো ছেলে প্যান্ডেল বাঁধার কাজে ডেকে নিয়ে গিয়েছিল। কালীপুরে কাজে গিয়েছিল। একটা রেস্টুরেন্টের সামনে পুজো হচ্ছে। ওখানেই মারা যায়। কেউ বলছে বিদ্যুৎস্পৃষ্ট হয়ে মৃত্য়ু হয়েছে। কিন্তু কেউ ঠিকভাবে বলতেই পারছে না। সন্ধ্যায় মারা গিয়েছে, আমরা রাত ১০টায় খবর পেয়েছি।”