BJP Protest in Singur Live Updates: ধরনা মঞ্চে সিঙ্গুর থেকে নবান্ন অভিযানের ডাক শুভেন্দুর, ‘জানতেই পারেননি’ মাস্টারমশাই!
BJP: ভারতীয় জনতা কিষাণ মোর্চার ব্যানারে সিঙ্গুরে এই ধরনার ডাক দেওয়া হয়েছে। কৃষকদের বিভিন্ন দাবি দাওয়াকে সামনে রেখে তিনদিন ব্যাপী ধরনায় বসছে বিজেপি।
হুগলি: ”দু’দিন ধরে পায়ে হেঁটে মুড়ি খেয়ে সিঙ্গুর থেকে নবান্নের পথে যান কৃষকরা। ওই ১৪ তলাকে নড়াতে হবে। না নড়ালে আমার অন্নদাতা কৃষকরা বাঁচবে না।” সিঙ্গুরে বিজেপির ধরনা মঞ্চ থেকে হুঙ্কার রাজ্যের বিরোধী দলনেতা শুভেন্দু অধিকারীর। মঙ্গলবার ধরনা মঞ্চ থেকে শুভেন্দু বিজেপির রাজ্য সভাপতির উদ্দেশে বলেন, “আপনার কাছে অনুরোধ করব, সব বাধা কাটিয়ে নবান্ন অভিযান করতে। সিঙ্গুর থেকে নবান্ন অভিযান হোক। আমরা জানি সাঁতরাগাছিতে আটকাবে। কিন্তু আমরা থামব না। কৃষকরা কেন্দ্রীয় প্রকল্প থেকে বঞ্চিত।”
সালটা ছিল ২০০৬। বামশাসন তখন বেশ টলোমলো। একটু একটু করে সিঙ্গুরের জমিতে তখন পুঞ্জীভূত হচ্ছে প্রতিবাদের আগুন। সরকারের একটা সিদ্ধান্তে শান্ত সিঙ্গুর রাতারাতি বদলে গিয়েছিল আন্দোলনের অগ্নিভূমিতে। এক দশকের লড়াইয়ের পর সেই মাটিই লিখে দিল কৃষক বিদ্রোহের অন্য আখ্যান। যাঁর নেতৃত্বে এই আন্দোলন পুঞ্জীভূত হয়, তিনি আজকে রাজ্যের মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। ১৫ বছর পর সেই সিঙ্গুরেই এ বার, ফের ধরনায় বর্তমান রাজ্যের অন্যতম বিরোধী শক্তি বিজেপি।
ভারতীয় জনতা কিষাণ মোর্চার ব্যানারে সিঙ্গুরে এই ধরনার ডাক দেওয়া হয়েছে। কৃষকদের বিভিন্ন দাবি দাওয়াকে সামনে রেখে তিনদিন ব্যাপী ধরনায় বসছে বিজেপি। তাও আবার জমি আন্দোলনের প্রাণভূমি সিঙ্গুরে। ১৪ ডিসেম্বর থেকে ১৬ ডিসেম্বর পর্যন্ত এই ধরনা চলবে। মঙ্গলবারই এই ধরনায় উপস্থিত হন বিজেপির রাজ্য সভাপতি সুকান্ত মজুমদার, বিজেপির সর্বভারতীয় সহ-সভাপতি দিলীপ ঘোষ, রাজ্য নেতা রাহুল সিনহা প্রমুখ।
তবে এই কর্মসূচি ঘিরে রবিবার থেকেই জটিলতা শুরু হয়। সেদিন বিজেপির স্থানীয় কর্মীরা ধরনামঞ্চ বাঁধার কাজ শুরু করতে গেলে পুলিশি বাধার মুখে পড়তে হয় বলে অভিযোগ ওঠে। অবশেষে শর্তসাপেক্ষে বিজেপিকে সিঙ্গুরে ধরনার অনুমতি দিয়েছে হুগলি জেলা পুলিশ। শর্ত হল, দুর্গাপুর এক্সপ্রেসওয়ে বন্ধ করে ধরনা-অবস্থান চলবে না। একইসঙ্গে বলা হয়েছে মঞ্চে ৫০ থেকে ৬০ জনের বেশি লোক থাকতে পারবে না।
একনজরে দেখুন সব আপডেট…
LIVE NEWS & UPDATES
-
‘আন্দোলন করে রাজ্য সরকার গদি পেয়েছে, আর আমরা?’
হুগলি: সালটা ছিল ২০০৬। বামশাসন তখন বেশ টলোমলো। একটু একটু করে সিঙ্গুরের জমিতে তখন পুঞ্জীভূত হচ্ছে প্রতিবাদের আগুন। সরকারের একটা সিদ্ধান্তে শান্ত সিঙ্গুর রাতারাতি বদলে গিয়েছিল আন্দোলনের অগ্নিভূমিতে। এক দশকের লড়াইয়ের পর সেই মাটিই লিখে দিল কৃষক বিদ্রোহের অন্য আখ্যান। যাঁর নেতৃত্বে এই আন্দোলন পুঞ্জীভূত হয়, তিনি আজকে রাজ্যের মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। ১৫ বছর পর সেই সিঙ্গুরেই এ বার, ফের ধরনায় বর্তমান রাজ্যের অন্যতম বিরোধী শক্তি বিজেপি। কিন্তু, যাঁদের রক্তক্ষয়ী প্রতিবাদে ইতিহাস তৈরি হয়েছিল, তাঁরা অর্থাত্ সেই কৃষকরা কী পেলেন? কারণ, মঙ্গলবার, দেখা গেল চাষিরাও সামিল হয়েছেন বিক্ষোভে। সঙ্গে পচা ধানের আঁটি।
বিস্তারিত পড়ুন: Farmers’ Protest in Singur: ‘আন্দোলন করে রাজ্য সরকার গদি পেয়েছে, আর আমরা?’, পচা ধান নিয়ে বিক্ষোভ চাষিদের
-
Sukanta Majumder in Singur: ‘সারের কালোবাজারির টাকা খাচ্ছে তৃণমূল’
হুগলি: জমি আন্দোলনের পীঠস্থান সিঙ্গুর এখন সরগরম। তিনদিনব্যাপী সেখানে চলছে বিজেপির ধরনা-অবস্থান। কৃষকদের তরফে সাত দফার দাবিতে পথে নেমেছে বিজেপি। এদিন, ধরনা মঞ্চ থেকেই মমতা-সরকারের বিরুদ্ধে তীব্র আক্রমণ শানালেন বিজেপির রাজ্য সভাপতি সুকান্ত মজুমদার। তিনি বললেন, “কৃষকরা এখানে চরম দুর্বিপাকে রয়েছেন। তাঁরা কোনও সুযোগ সুবিধা পাচ্ছেন না। যা পরিস্থিতি তাতে চাষিরা আর চাষ করতে পারবেন না। এতদিন, কয়লা গরু পাচার করে টাকা খেত তৃণমূল। এখন সার পাচার করে, কালোবাজারি করে সেই টাকাও খেয়ে নিচ্ছে। তাই কৃষকদের পক্ষে কথা বলতেই আমরা ধরনা মঞ্চে সমবেত হয়েছি। আমাদের এই আন্দোলন চলবে।”
-
-
আজ পদ্মকে ‘না’, সেদিন নিজেই দুর্গাপুর এক্সপ্রেসওয়ে অবরুদ্ধ করে পায়ে জমি পেয়েছেন মমতা
সিঙ্গুর : ২০০৬ সাল। ডিসেম্বর মাস। আজ থেকে দেড় দশক আগে। কুয়াশা মাখা শহর তিলোত্তমায় তখন উত্তুরে হাওয়ার দাপট। আর কলকাতা থেকে প্রায় ৪০ কিলোমিটার দূরে সিঙ্গুরে তখন দানা বাঁধছে এক বিদ্রোহ। তুষের আগুনের মতো ধিক ধিক করে জ্বলছে অসন্তোষ। শিল্প বনাম কৃষির লড়াই। আর সেই লড়াইয়ে ঘৃতাহুতি দিয়েছিলেন তৎকালীন বিরোধী নেত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। বামেদের বিরুদ্ধে জনমত গঠন করতে এবং বঙ্গভূমে নিজের পায়ের তলার মাটি শক্ত করতে এই সিঙ্গুরকেই বেছে নিয়েছিলেন তৎকালীন বিরোধী নেত্রী। আর আজ ফের একবার চর্চায় সিঙ্গুর।
বিস্তারিত পড়ুন: Mamata and Singur Movement: আজ পদ্মকে ‘না’, সেদিন নিজেই দুর্গাপুর এক্সপ্রেসওয়ে অবরুদ্ধ করে পায়ে জমি পেয়েছেন মমতা
-
সিঙ্গুরে কি দ্বিখণ্ডিত বিজেপি? উঠছে প্রশ্ন
হুগলি: মঙ্গলবার থেকে সিঙ্গুরে তিনদিনের ধরনা কর্মসূচির ডাক দিয়েছে রাজ্য বিজেপি। এই ধরনা ঘিরে ইতিমধ্যেই পরিস্থিতি উত্তপ্ত হয়েছে। গত রবিবারই মঞ্চ বাঁধতে গিয়ে রাজ্য পুলিশের বাধার মুখে পড়ার অভিযোগ তুলেছে বিজেপির স্থানীয় নেতারা। যদিও ধরনা নিয়ে দল যে এক পা পিছু হঠবে না মঙ্গলবার সে বার্তাই দিয়েছেন বিজেপির সর্বভারতীয় সহ-সভাপতি দিলীপ ঘোষ। কিন্তু, এই ধরনা মঞ্চে অনুপস্থিত রবীন্দ্রনাথ ভট্টাচার্য (Rabindranath Bhattacharjee) ওরফে ‘মাস্টারমশাই’। পাল্টা, পদ্মশিবিরের দাবি, জমি-আন্দোলনের নেতা হয়ে কেন নিজেই উপস্থিত হলেন না রবীন্দ্রনাথ? ঘটনাকে কেন্দ্র করে বিজেপির অন্দরেই কার্যত বিরোধের ছবি দেখছেন রাজনৈতিক মহলের একাংশ।
বিস্তারিত পড়ুন: BJP Clash in Singur: বিজেপির কর্মসূচিতে ‘আমন্ত্রিত নন’ মাস্টারমশাই, ‘নিজে কেন আসেননি?’, প্রশ্ন দলের
-
‘বিজেপির পক্ষ থেকে কোনও আহ্বান আসেনি, কী করে জানব!’
হুগলি: মঙ্গলবার থেকে সিঙ্গুরে তিনদিনের ধরনা কর্মসূচির ডাক দিয়েছে রাজ্য বিজেপি। এই ধরনা ঘিরে ইতিমধ্যেই পরিস্থিতি উত্তপ্ত হয়েছে। গত রবিবারই মঞ্চ বাঁধতে গিয়ে রাজ্য পুলিশের বাধার মুখে পড়ার অভিযোগ তুলেছে বিজেপির স্থানীয় নেতারা। যদিও ধরনা নিয়ে দল যে এক পা পিছু হঠবে না মঙ্গলবার সে বার্তাই দিয়েছেন বিজেপির সর্বভারতীয় সহ-সভাপতি দিলীপ ঘোষ। কিন্তু, এই ধরনা মঞ্চে অনুপস্থিত রবীন্দ্রনাথ ভট্টাচার্য ওরফে ‘মাস্টারমশাই’। বিজেপির পক্ষ থেকে কোনও আমন্ত্রণ পাননি বলেই দাবি তাঁর।
বিস্তারিত পড়ুন: Rabindranath Bhattacharjee in Singur BJP Protest: ‘বিজেপির পক্ষ থেকে কোনও আহ্বান আসেনি, কী করে জানব!’
-
-
সিঙ্গুরে বিজেপির ধরনা-অবস্থানে মিছিল করে এগিয়ে গেলেন মহিলারা
হুগলি: অবশেষে শর্তসাপেক্ষে বিজেপিকে সিঙ্গুরে ধরনার অনুমতি দিয়েছে হুগলি জেলা পুলিশ। শর্ত হল, দুর্গাপুর এক্সপ্রেসওয়ে বন্ধ করে ধরনা-অবস্থান চলবে না। একইসঙ্গে বলা হয়েছে মঞ্চে ৫০ থেকে ৬০ জনের বেশি লোক থাকতে পারবে না। সেই ধরনা-অবস্থানে এদিন দেখা গেল মহিলারা মিছিল করে এগিয়ে যাচ্ছেন। তাঁদের পেছনেই মিছিলে পা মেলান দিলীপ ঘোষ, রাহুল সিনহারা।
-
‘মুখ্যমন্ত্রীর নেতৃত্বে নবান্নে কোনও টাস্ক ফোর্সের মিটিং হয়নি, কালোবাজারিও রোখা যায়নি’
হুগলি: সিঙ্গুরের ধরনা মঞ্চ থেকে ফের বিস্ফোরক মন্তব্য রাজ্যের বিরোধী দলনেতা শুভেন্দু অধিকারীর। মমতা-সরকারকে নিশানা করে এদিন অধিকারী পুত্র বলেন, “কৃষকদের অধিকারের দাবি তুলে ক্ষমতায় এসেছিলেন মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। কিন্তু, সেই দাবি তিনি রাখেননি। তৃতীয়বারের জন্য মুখ্যমন্ত্রীর শপথ গ্রহণ করেও তিনি যে কথা রাখবেন না তা আগেই বোঝা গিয়েছিল। ক্ষমতায় আসার পর নবান্নে একটিও টাস্ক ফোর্সের সঙ্গে মিটিং করেনি মুখ্যমন্ত্রী। ফলে, কৃষি দফতরও কাজ করতে পারেনি। সারের কালোবাজারি রোখা যায়নি। নিম্নমানের বীজ, সারের চড়া দামে কৃষকদের অবস্থা শোচনীয়। “
-
‘কৃষকের সর্বনাশকারী সরকারের দুই গালে দুই থাপ্পড় মেরেছেন ত্রিপুরাবাসী’
হুগলি: শর্তসাপেক্ষে বিজেপিকে সিঙ্গুরে ধরনার অনুমতি দিয়েছে হুগলি জেলা পুলিশ। শর্ত হল, দুর্গাপুর এক্সপ্রেসওয়ে বন্ধ করে ধরনা-অবস্থান চলবে না। একইসঙ্গে বলা হয়েছে মঞ্চে ৫০ থেকে ৬০ জনের বেশি লোক থাকতে পারবে না। এরপরেই তোড়জোড় শুরু হয় পদ্ম শিবিরের। এদিন ধরনা মঞ্চ থেকে চাঁচাছোলা ভাষায় তৃণমূলকে আক্রমণ করেন বিজেপি নেতা রাহুল সিনহা। তিনি বলেন, “তৃণমূল সরকার ভেবেছিল ত্রিপুরা থেকে বিজেপিকে দূর করে দিতে পারবে। সেইভাবে প্রচার শুরু করেছিল। কিছু ধামাধাড়ি মিডিয়াও তাতে সঙ্গে দিয়েছে। কিন্তু লাভ কী হল!” তাঁর আরও সংযোজন, “কৃষকের সর্বনাশকারী সরকারের দুই গালে দুই থাপ্পড় মেরেছেন ত্রিপুরাবাসী। তৃণমূল আর ওখানে মুখ দেখানোর সাহস পাবে না। কৃষকদের সর্বনাশ করেছে তৃণমূল। নরেন্দ্র মোদীর ঘোষণা করা প্রকল্পের সুবিধা দেওয়া হয়নি কৃষকদের।”
-
বিজেপির ধরনা মঞ্চে উপস্থিত শুভেন্দু অধিকারী, রাহুল সিনহা
হুগলি: কৃষকদের দাবিতে, তিনদিন ব্যাপী সিঙ্গুরে ধরনায় বিজেপি। ধরনা নিয়ে দল যে এক পা পিছু হঠবে না মঙ্গলবার সে বার্তাই দিয়েছেন বিজেপির সর্বভারতীয় সহ-সভাপতি দিলীপ ঘোষ। এদিনই সেখানে বিজেপির রাজ্য সভাপতি সুকান্ত মজুমদার, রাহুল সিনহাদের যাওয়ার কথা। এদিনই ধরনা মঞ্চে দেখা গেল রাজ্যের বিরোধী দলনেতা শুভেন্দু অধিকারীকেও।
-
নেতা এনে সিঙ্গুর দখল করা যাবে না, দাবি ফিরহাদের
কলকাতা: মঙ্গলবার থেকে সিঙ্গুরে তিনদিনের ধরনা কর্মসূচির ডাক দিয়েছে রাজ্য বিজেপি। এই ধরনা ঘিরে ইতিমধ্যেই পরিস্থিতি উত্তপ্ত হয়েছে। গত রবিবারই মঞ্চ বাঁধতে গিয়ে রাজ্য পুলিশের বাধার মুখে পড়ার অভিযোগ তুলেছে বিজেপির স্থানীয় নেতারা। অবশেষে, বিজেপিকে শর্তসাপেক্ষে অনুমতি দিয়েছে হুগলি জেলা পুলিশ। কিন্তু, বিজেপির এই কর্মসূচিতে দেখা যায়নি অধুনা পদ্ম নেতা রবীন্দ্রনাথ ভট্টাচার্যকে। আর এ নিয়েই মুখ খুললেন রাজ্যের মন্ত্রী তথা তৃণমূল নেতা ফিরহাদ হাকিম (Firhad Hakim)। তাঁর দাবি, সিঙ্গুর বরাবরই তৃণমূলের ছিল, তৃণমূলেরই থাকবে।
বিস্তারিত পড়ুন: Firhad Hakim on Singur BJP Protest: ‘আমাদের মাস্টারমশাইকেও নিয়ে গিয়েছিলন…ওভাবে সিঙ্গুর দখল হয় না’
-
আজ থেকে সিঙ্গুরে বিজেপির ধরনা; ‘অবস্থান হবেই’, হুঁশিয়ারি দিলীপের
কলকাতা: মঙ্গলবার থেকে সিঙ্গুরে তিনদিনের ধরনা কর্মসূচির ডাক দিয়েছে রাজ্য বিজেপি। এই ধরনা ঘিরে ইতিমধ্যেই পরিস্থিতি উত্তপ্ত হয়েছে। গত রবিবারই মঞ্চ বাঁধতে গিয়ে রাজ্য পুলিশের বাধার মুখে পড়ার অভিযোগ তুলেছে বিজেপির স্থানীয় নেতারা। যদিও ধরনা নিয়ে দল যে এক পা পিছু হঠবে না মঙ্গলবার সে বার্তাই দিয়েছেন বিজেপির সর্বভারতীয় সহ-সভাপতি দিলীপ ঘোষ।
বিস্তারিত পড়ুন: BJP Protest: আজ থেকে সিঙ্গুরে বিজেপির ধরনা; ‘অবস্থান হবেই’, হুঁশিয়ারি দিলীপের
-
‘আরেকটু পরে করলে ভাল হত, এখন যেতে পারব না…’
হুগলি: শর্তসাপেক্ষে বিজেপিকে সিঙ্গুরে ধরনার অনুমতি দিয়েছে হুগলি জেলা পুলিশ। অনুমতি আসতেই জোর তৎপরতা শুরু হয়েছে ধরনা মঞ্চ বাধার কাজে। কিন্তু, এই ধরনা মঞ্চে থাকতে পারবেন না জেলারই সাংসদ লকেট চট্টোপাধ্যায় (Locket Chatterjee)। শীতকালীন অধিবেশনের জন্যই থাকতে পারবেন না বলে জানিয়েছেন বিজেপি সাংসদ। তবে, বিজেপির সর্বভারতীয় সহ-সভাপতি দিলীপ ঘোষ অবশ্য এ প্রসঙ্গে অন্য যুক্তি দিয়েছেন।
বিস্তারিত পড়ুন: Locket Chatterjee in Singur BJP Protest: ‘আরেকটু পরে করলে ভাল হত, এখন যেতে পারব না…’
-
শর্তসাপেক্ষে বিজেপিকে সিঙ্গুরে ধরনায় বসার অনুমতি দিল পুলিশ
হুগলি: শর্তসাপেক্ষে বিজেপিকে সিঙ্গুরে ধরনার অনুমতি দিল হুগলি জেলা পুলিশ। শর্ত হল, দুর্গাপুর এক্সপ্রেসওয়ে বন্ধ করে ধরনা-অবস্থান চলবে না। একইসঙ্গে বলা হয়েছে মঞ্চে ৫০ থেকে ৬০ জনের বেশি লোক থাকতে পারবে না। পুলিশি অনুমতি আসতেই জোর তৎপরতা শুরু হয়েছে ধরনা মঞ্চ বাধার কাজে।
কৃষকদের বিভিন্ন দাবি দাওয়াকে সামনে রেখে তিনদিন ব্যাপী ধরনায় বসছে বিজেপি। তাও আবার জমি আন্দোলনের প্রাণভূমি সিঙ্গুরে। ১৪ ডিসেম্বর থেকে ১৬ ডিসেম্বর পর্যন্ত এই ধরনা চলবে।
Published On - Dec 14,2021 2:35 PM