Sign In

By signing in or creating an account, you agree with Associated Broadcasting Company's Terms & Conditions and Privacy Policy.

John Barla: চা সুন্দরী প্রকল্পে নিম্নমানের ঘর তৈরির অভিযোগ জন বার্লার

রবিবার ডুয়ার্সের রেড ব্যাঙ্ক চা বাগানের চা সুন্দরী প্রকল্পের ঘর পরিদর্শনে যান কেন্দ্রীয় মন্ত্রী জন বারলা। এই চা বাগানে চা সুন্দরী প্রকল্পের অধীনে ৫৬২টি ঘর তৈরির কাজ শুরু হয়েছে। আর সেই ঘর তৈরি নিয়েই অভিযোগ তুলেছেন জন বার্লা। তাঁর দাবি, নিয়ম বহির্ভূত ভাবে নির্দিষ্ট মাপের থেকে ছোট মাপের ঘর তৈরি করা হচ্ছে।

John Barla: চা সুন্দরী প্রকল্পে নিম্নমানের ঘর তৈরির অভিযোগ জন বার্লার
জন বার্লাImage Credit source: TV9 Bangla
Follow Us:
| Edited By: | Updated on: Dec 11, 2023 | 11:46 AM

বানারহাট: মুখ্যমন্ত্রীর বানারহাট সভার আগেই চা সুন্দরী প্রকল্প নিয়ে দুর্নীতির অভিযোগ তুললেন কেন্দ্রীয় মন্ত্রী জন বার্লা। চা শ্রমিকদের থেকে অভিযোগ পেয়ে চা সুন্দরী প্রকল্পের ঘর পরিদর্শন করে দেখেন তিনি। কথা বললেন শ্রমিকদের সঙ্গেও। লোকসভা নির্বাচনের আগে চা বাগানের ভোট ব্যাঙ্কে থাবা বসাতে এবং চা শ্রমিকদের মন জয় করতে একাধিক প্রকল্প নিয়েছে রাজ্য সরকার। সেই প্রকল্প নিয়ে দুর্নীতির অভিযোগ তুললেন কেন্দ্রীয় প্রতি মন্ত্রী জন বার্লা। রাত পোহালেই বানারহাটের চা বলয়ে শোভা করবেন তৃণমূল সুপ্রিমো তথা রাজ্যের মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। ঠিক তার কয়েক ঘণ্টা আগেই সেই এলাকার প্রকল্প নিয়ে দুর্নীতি নিয়ম বহির্ভূত ভাবে ঘর তৈরি এবং নিম্নমানের সামগ্রী ব্যবহারকে নিয়ে তোপ ডাকলেন কেন্দ্রীয় মন্ত্রী জন বারলা। আর যা ঘিরেই তৈরি হয়েছে বিতর্ক।

রবিবার ডুয়ার্সের রেড ব্যাঙ্ক চা বাগানের চা সুন্দরী প্রকল্পের ঘর পরিদর্শনে যান কেন্দ্রীয় মন্ত্রী জন বারলা। এই চা বাগানে চা সুন্দরী প্রকল্পের অধীনে ৫৬২টি ঘর তৈরির কাজ শুরু হয়েছে। আর সেই ঘর তৈরি নিয়েই অভিযোগ তুলেছেন জন বার্লা। তাঁর দাবি, নিয়ম বহির্ভূত ভাবে নির্দিষ্ট মাপের থেকে ছোট মাপের ঘর তৈরি করা হচ্ছে। এমনকি ঘর তৈরিতে নিম্নমানের নির্মাণ সামগ্রী ব্যবহার করা হচ্ছে, বলে অভিযোগ করেন তিনি। তিনি আরও জানিয়েছেন, মুখ্যমন্ত্রীকে অন্ধকারে রেখে স্থানীয় তৃণমূল নেতৃত্ব কাঠমানি নিচ্ছে। এই ঘর পরিদর্শনের জন্য মুখ্যমন্ত্রীর কাছে আবেদনও জানিয়ছেন তিনি।

এই বিষয় নিয়ে বরাত পাওয়া ঠিকাদারি সংস্থার ম্যানেজার তাপস দে বলেছেন, “সরকারি নিয়ম মেনেই কাজ করা হচ্ছে। কোন নিম্নমানের সরঞ্জাম ব্যবহার করা হচ্ছে না।” যদিও দুই ধরনের সিমেন্টের ইট ও রড একাধিক কোম্পানির ব্যবহারের বিষয় নিয়ে প্রশ্ন করা হলে কোন প্রতিক্রিয়া দেননি। এ নিয়ে জলপাইগুড়ি জেলা পরিষদের সহ সভাধিপতি সীমা চৌধুরী বলেছেন, “এই সব ভিত্তিহীন অভিযোগ। নিজেদের পায়ের তলার মাটি হারাচ্ছে তাই অপপ্রচার করছেন বিজেপি নেতারা।”