FLiRT Variant: আপনার স্বাস্থ্যের জন্য কতটা ক্ষতিকর ‘ফ্লার্ট’? নতুন এই রোগের উপসর্গ কী?
COVID-19 Variant: করোনার নতুন ভ্যারিয়েন্ট ফ্লার্টের আবার দুটি ভাগ রয়েছে। কেপি.২ ও কেপি১.১ -ই দুই ভ্যারিয়েন্টই আমেরিকায় ছড়িয়ে পড়েছে। ইনফেকশিয়াস ডিজিজ সোশ্যাইটি অব আমেরিকার তরফে জানানো হয়েছে, কেপি.২ ভ্যারিয়েন্ট অতি দ্রুত ছড়িয়ে পড়ছে।
নিউইয়র্ক: ফের করোনা নিয়ে মাথা ব্যথা। নতুন করে ছড়াচ্ছে করোনার নয়া এক ভ্যারিয়েন্ট। এর নাম ফ্লার্ট। করোনার এই নয়া ভ্য়ারিয়েন্ট ইতিমধ্যেই দাপট দেখাচ্ছে আমেরিকায়। জানা গিয়েছে, ওমিক্রনের জেএন.১-র একটি ভ্যারিয়েন্ট। করোনার এই অভিযোজিত ভ্যারিয়েন্ট ওমিক্রনের বাকি ভ্য়ারিয়েন্টের তুলনায় অতি সংক্রামক।
করোনার নতুন ভ্যারিয়েন্ট ফ্লার্টের আবার দুটি ভাগ রয়েছে। কেপি.২ ও কেপি১.১ -ই দুই ভ্যারিয়েন্টই আমেরিকায় ছড়িয়ে পড়েছে। ইনফেকশিয়াস ডিজিজ সোশ্যাইটি অব আমেরিকার তরফে জানানো হয়েছে, কেপি.২ ভ্যারিয়েন্ট অতি দ্রুত ছড়িয়ে পড়ছে।
ফ্লার্ট নাম কী করে এল?
আইডিএসএ-র তথ্য অনুযায়ী, ওমিক্রনের ভ্যারিয়েন্টের মিউটেশনের উপরে ভিত্তি করেই ‘ফ্লার্ট’ নামটি দেওয়া হয়েছে।
ফ্লার্ট-র উপসর্গ কী?
করোনার বাকি ভ্যারিয়েন্টের মতোই এই ভ্যারিয়েন্টেরও উপসর্গ প্রায় একই রকমের। এই ভ্যারিয়েন্টের পরিচিত উপসর্গ হল গলা ব্যথা, কাশি, বুকে সর্দি বসা, ক্লান্তিভাব, মাথা ব্যথা, শরীরে ব্যথা, জ্বর, শ্বাসকষ্ট, ডায়ারিয়া। এছাড়া নাকে গন্ধ ও মুখের স্বাদ চলে যাওয়াও প্রধান উপসর্গ। এবার রোগীর স্বাস্থ্যের উপরে নির্ভর করে উপসর্গ কতটা প্রকট হবে।
কতটা ভয়ঙ্কর করোনার এই ভ্যারিয়েন্ট?
আমেরিকায় দ্রুত হারে করোনার এই ভ্যারিয়েন্ট ছড়িয়ে পড়লেও, ভারতে এখনও পর্যন্ত এই ভ্যারিয়েন্টের হদিস মেলেনি। তবে এই সংক্রমণে এখনও অবধি হাসপাতালে ভর্তি হওয়ার হার তুলনামূলকভাবে কম।