Recruitment News: দু’বছরে নিয়োগ হবে ২৪ লক্ষ! এই সেক্টরে কমছেই না কর্মীর চাহিদা, আয়ও হচ্ছে দারুণ
Recruitment News: তবে হোয়াইট কলার নয়। ব্লু কলার সেক্টরে বাড়ছে কর্মীর ঘাটতি। নেই স্কিল ওয়ার্কার।
কলকাতা: কৃত্তিম বুদ্ধিমত্তার প্রকোপে যথারীতি শুরু হয়ে গিয়েছে চাকরি যাওয়া। ছাঁটাই পর্ব চালাচ্ছে একাধিক সংস্থা। চাকরির বাজারেও তৈরি হয়েছে ঘাটতি। এই পরিস্থিতিতে একটি মাত্র ক্ষেত্রে নতুন করে বাড়ছে চাকরির পরিমাণ। ২০২৭ সালের মধ্যে ভারতে এই সেক্টরে তৈরি হবে ২৪ লক্ষ নতুন চাকরি।
তবে হোয়াইট কলার নয়। ব্লু কলার সেক্টরে বাড়ছে কর্মীর ঘাটতি। নেই স্কিল ওয়ার্কার। যার জেরে বেশির ভাগ শিল্প কারখানায় অল্প সংখ্যক লোকেই চলছে কাজ। সদ্য প্রকাশিত রিপোর্ট অনুযায়ী, লক্ষ লক্ষ নতুন চাকরি তৈরি হতে চলেছে কুইক কমার্স সেক্টরে।
ইনডিড ইন্ডিয়া, যারা মূলত চাকরির খোঁজ দিয়ে থাকে। সেই সংস্থার এক উচ্চ পর্যায়ের কর্মী জানালেন, আর্থিক বছরের শেষ ত্রৈমাসিকেই ৪০ হাজার কর্মী নিয়োগ করেছে কুইক কমার্স কেন্দ্রীক সংস্থাগুলি। পারদর্শীতা অনুযায়ী সঠিক বেতন। এমনকি, উৎসবের সময় চমকপ্রদ বোনাস ও নানা ধরণের গিফ্ট দিয়ে থাকে এই সংস্থাগুলি। যা যে কোনও হোয়াইট কলার জব সেক্টরকেও মাত দেবে।
কোন সময়ে বাড়ে কুইক কমার্সের চাহিদা?
মূলত উৎসবে মরসুমে কুইক কমার্সের কর্মী চাহিদার বৃদ্ধি ঘটে। গিগ ওয়ার্কার হিসাবে এই কর্মীদের নিয়ে থাকে সংস্থাগুলি। মূলত, ওয়ার হাউজে সামগ্রীর হিসাব রাখা, ডেলিভারি বয়দের দায়িত্ব বন্টন করা, লজিস্টিকসের কাজ, এই সবই মূলত করতে হয় এই ব্লু কলার বা কুইক কমার্সের কর্মীদের।
কারা হতে পারবেন ব্লু কলার কর্মী?
যে সকল কাজ বুদ্ধি বা মেধার পরিবর্তে শারীরিক শ্রম দিয়ে করতে হয় সেগুলিকেই ব্লু কলা জব বলে। এক্ষেত্রে পারদর্শী কর্মীদেরই এই সেক্টরে চাহিদা বেশি।
আয় কেমন হবে?
মেধা খরচ না হওয়ার জেরে হোয়াইট কলার জবের তুলনায় আয়টা সামান্য কমই হয়। কিন্তু একদমই কম নয়। মাসিক বেতন-সহ একাধিক আর্থিক সুবিধা নিয়ে গড়ে ২০ থেকে ২২ হাজার টাকা অবধি একজন আয় করতে পারবে এই পেশায়।