আজ তিনি ‘ফাইটার’, একটা সময় সেই হৃত্বিকই ডুবে ছিলেন অন্ধকারে…
Hrithik Roshan: সেই হৃত্বিককে নিয়েই বিভিন্ন মহলে একটা সময় ওঠে জল্পনা। সিনেপাড়ায় একের পর এক ফ্লপ। হারিয়ে গেলে যেন রাতারাতি। আজ তিনি বলিউডের ফাইটার। আজ তিনি সকলের চোখে আবারও সেই গ্রীক গড, সুপার হিরো। কিন্তু জানেন কি একটা সময় তিনিই কঠিন পরিস্থিতির সঙ্গে লড়াই করেছিলেন।

আজ তিনি ফাইটার। আজ তিনি বক্স অফিসের তুরূপের তাস। তবে একটা সময় ছিল, যখন হৃত্বিক রোশন কঠিন পরিস্থিতির সঙ্গে কীভাবে লড়াই চালাবেন বুঝে উঠতে পারছিলেন না। সেই হৃত্বিককে নিয়েই বিভিন্ন মহলে একটা সময় ওঠে জল্পনা। সিনেপাড়ায় একের পর এক ফ্লপ। হারিয়ে গেলে যেন রাতারাতি। আজ তিনি বলিউডের ফাইটার। আজ তিনি সকলের চোখে আবারও সেই গ্রীক গড, সুপার হিরো। কিন্তু জানেন কি একটা সময় তিনিই কঠিন পরিস্থিতির সঙ্গে লড়াই করেছিলেন।
মানসিক স্বাস্থ্য নিয়ে বর্তমানে সেলেবরা ভীষণ সরব। মাঝে মধ্যেই নানান সেলেবদের এই প্রসঙ্গে মুখ খুলতে দেখা যায়। সে দীপিকা পাড়ুকোন হোক কিংবা করণ জোহর। হৃত্বিক রোশনও সেই তালিকার বাইরে নন। এবার নিজেই সেই প্রসঙ্গে মুখ খুললেন তিনি। প্রকাশ্যে জানালেন, তিনি নিজে কোন পরিস্থিতির মধ্যে দিয়ে গিয়েছেন। হৃত্বিকের কথায়, তিনি পেশাদারের সাহায্য নিয়েছিলেন বলেই আজ এই জায়গায় দাঁড়িয়ে রয়েছেন। নয়তো আজ তিনি যা যা করছেন, কিছুই করে উঠতে পারতেন না। হৃত্বিকের কথায়, আজ আমি প্রতিটা দিন গুনি, পজেটিভ থাকি, শান্তিতে থাকি, চ্যালেঞ্জ গ্রহণ করি, ভাল কাজ পাচ্ছি, বাঁচার মতো বেঁচে আছি।
তবে এব কিছুই হত না, যদি না আমি এক বছর ধরে চিকিৎসার আওতায় না থাকতাম। নিজেকে নিয়ে চর্চি করা, পরিচর্যা করা, নিজনের অন্যতম গুরুত্বপূর্ণ বিষয়। এছাড়াও তিনি বললেন আমাদের সকলের উচিত নিজের অন্দরের দিকে তাকানো। নিজের কথা ভাবা। এভাবেই প্রাপ্তবয়ষ্কদের একটি কমিউনিটি গড়ে তোলা। এভাবেই আমরা গোটা বিশ্বকে চ্যালেঞ্জ জানাতে পারব। হৃত্বিক রোশরনও একটি সময় এই পরিস্থিতির মুখোমুখি হয়েছিলেন। তাঁর কথায়, সেই সময় যদি তিনি বিষয়টার গভীরে গিয়ে না দেখতেন, তবে নিঃসন্দেহে আজ এভাবে কাজ করতে পারতেন না। আবারও ঘুরে দাঁড়াতে পারতেন না।





