‘বামফ্রন্টের পাশে, তারপর টিএমসি-র মিছিলে দেখেছি…’, বিস্ফোরক কনীনিকা
অনির্বাণ ভট্টাচার্য রাজনৈতিক ব্যক্তিত্বদের খোঁচা দিয়ে মঞ্চ থেকে গান গাইলেন। তবে আরজি কর আন্দোলনের সময়ে তিনি চুপ ছিলেন। এই বিষয়টা আর পাঁচজনের মতোই নজরে এসেছে কনীনিকা বন্দ্যোপাধ্যায়ের। এই বিষয়ে তাঁর কী মনে হয়? TV9 বাংলাকে কনীনিকা জানালেন, ''আমাদের সমস্যা হলো, যখন আমরা ডুব সাঁতার আর কাটতে পারি না, আমাদের ডুবে যাওয়ার অবস্থা হয়, তখন আমরা বাঁচবার চেষ্টা করি। কিন্তু আমাদের এই সমস্যাও আছে, যতক্ষণ না নিজের লেজে পা পড়ছে, আমরা কেউ কিছু বলি না।

অনির্বাণ ভট্টাচার্য রাজনৈতিক ব্যক্তিত্বদের খোঁচা দিয়ে মঞ্চ থেকে গান গাইলেন। তবে আরজি কর আন্দোলনের সময়ে তিনি চুপ ছিলেন। এই বিষয়টা আর পাঁচজনের মতোই নজরে এসেছে কনীনিকা বন্দ্যোপাধ্যায়ের। এই বিষয়ে তাঁর কী মনে হয়? TV9 বাংলাকে কনীনিকা জানালেন, ”আমাদের সমস্যা হলো, যখন আমরা ডুব সাঁতার আর কাটতে পারি না, আমাদের ডুবে যাওয়ার অবস্থা হয়, তখন আমরা বাঁচবার চেষ্টা করি। কিন্তু আমাদের এই সমস্যাও আছে, যতক্ষণ না নিজের লেজে পা পড়ছে, আমরা কেউ কিছু বলি না। তিলোত্তমার সঙ্গে যেটা ঘটেছিল, তাতে আমরা সকলে নড়ে গিয়েছিলাম। এখনও সেই অবস্থাতেই আছি। এটা মাথা থেকে বের হবে না কোনওদিন। বিশেষ করে যাঁদের কন্যা-সন্তান রয়েছে তাঁদের। অনির্বাণের ক্ষেত্রে নাম নিয়েই বলি, আমি বামফ্রন্টের আমলে তাঁদের পাশে যাঁদের দেখেছিলাম, তাঁদেরকেই তৃণমূল কংগ্রেসের মিছিলে হাঁটতে দেখেছি। মঞ্চে দাঁড়িয়ে বড়-বড় কথা বলতে শুনেছি। ভবিষ্যতে যদি বিজেপি আসে, তাঁদের সেখানেও দেখব। কারণ সারভাইভাল অফ দ্য ফিটেস্টের বিষয়টা আমরা সকলে জানি। যে ক্ষমতায় থাকে, তার সঙ্গে অনেকে থাকার চেষ্টা করেন। সকলে নিজের মতো করে বাঁচার চেষ্টা করছে। অনির্বাণও ওঁর মতো করে বাঁচার চেষ্টা করছে। দু’ দিন পর ওঁকেও যদি কোথাও হাঁটতে দেখি অবাক হব না। কারণ আমরা সবাই বাঁচার চেষ্টা করছি।”
কনীনিকা শুধু অনির্বাণ নয়, কথা বললেন, টলিউডের বিভিন্ন ব্যক্তিত্বের রাজনৈতিক রং বদলের প্রবণতা নিয়েও। তাঁর কথা, টলিউডের মুখে আয়না ধরার মতোই।
