অমিত কুমারের প্রেমে হাবুডুবু শতাব্দী রায়, বিয়ে করতে চেয়েছিলেন, তারপর?
ক' দিন আগেই শতাব্দী একটা ভিডিয়োতে বললেন, ”আমি এক গায়কের প্রেমে পড়েছিলাম। কিন্তু তাঁকে কোনওদিন বলতে পারিনি। তখন একটা গানের মধ্যে সে সরি শব্দটা বলেছি। সেই সরি শুনে আমার মনে হতো, পুরো প্রেমে পড়ে গিয়েছি।” সেই সময়ে রুমা গুহঠাকুরতাকে শতাব্দী এই প্রেমের কথা জানিয়েছিলেন। তিনি অবশ্য বলেছিলেন অমিত, শতাব্দীর চেয়ে বয়সে অনেকটাই বড়। তাতে মোটেই দমে যাননি শতাব্দী।

এক গায়কের প্রেমে পড়েছিলেন সাংসদ-অভিনেত্রী শতাব্দী রায়, নিজেই জানিয়েছিলেন সেই কথা। এবার নামটা জানাতে দ্বিধা করলেন না। শতাব্দীর কথায়, ”আমি অমিত কুমারের প্রেমে পড়েছিলাম। যাঁর বাবা কিশোর কুমার। মা রুমা গুহঠাকুরতা। সবচেয়ে আনন্দের বা দুঃখের কথা হলো, অমিত কুমার আজও জানতে পারলেন না।” এই কথা বলার সময়, শতাব্দী ‘বড়ে আচ্ছে লাগতে হ্যায়’ গানটা করেন।
ক’ দিন আগেই শতাব্দী একটা ভিডিয়োতে বললেন, ”আমি এক গায়কের প্রেমে পড়েছিলাম। কিন্তু তাঁকে কোনওদিন বলতে পারিনি। তখন একটা গানের মধ্যে সে সরি শব্দটা বলেছি। সেই সরি শুনে আমার মনে হতো, পুরো প্রেমে পড়ে গিয়েছি।” সেই সময়ে রুমা গুহঠাকুরতাকে শতাব্দী এই প্রেমের কথা জানিয়েছিলেন। তিনি অবশ্য বলেছিলেন অমিত, শতাব্দীর চেয়ে বয়সে অনেকটাই বড়। তাতে মোটেই দমে যাননি শতাব্দী।
গায়কের জন্য শুটিং ছেড়ে একদিন টালিগঞ্জের স্টুডিয়োতে পৌঁছে গেলেন নায়িকা। কিন্তু এরপরই গল্পে টুইস্ট। গায়ক সেখানে প্রবেশ করার পর তাঁকে দেখে একদমই ইমপ্রেসিভ লাগেনি নায়িকার। তাই তিনি কথা না বলে চলে এসেছিলেন। শতাব্দীর বক্তব্য, ”আপনারা এই গল্পটা জানলেন। কিন্তু গায়ক কোনওদিন জানতে পারলেন না, আমি তাঁর প্রেমে পড়েছিলাম। তাঁর জন্য আমি কীরকম পাগল ছিলাম। পরেও তাঁর গান শুনেছি।” শতাব্দী এই কথা বলার পরই টলিপাড়ায় বিস্তর চর্চা শুরু হয়ে গিয়েছিল। অনেকে আঁচ করেছিলেন, গায়কের নাম অমিত কুমার। সেটা মিলে গিয়েছে। অমিত কুমার এ কথা শোনার পর এখন কী প্রতিক্রিয়া দেন, সেটাই জানার অপেক্ষা।
