সৌভাগ্যের জন্য হাতে একটি বিশেষ সোনা পরেন অপরাজিতা, এক বিশেষ ব্যক্তি তাঁকে দিয়েছেন সেই বালা
Aparajita Adhyay: প্রতিবছরই নিজের বাড়িতে ঘটা করে লক্ষ্মীপুজো করেন অপরাজিতা। সেই লক্ষ্মীপুজোর দিকে নজর থাকে ভক্তদের। অপরাজিতা বলেছিলেন, মেয়েদের অর্থনৈতিক স্বাধীনতা থাকা অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ বিষয়। সেটা না থাকলে অসম্মানের জীবন কাটাতে হয় তাঁদের।
সম্প্রতি ‘জল থৈ থৈ ভালবাসা’ ধারাবাহিকে অভিনয় করছেন দাপুটে বাঙালি অভিনেত্রী অপরাজিতা আঢ্য। এক মাঝবয়সি লড়াকু বাড়ির বউয়ের চরিত্রে অভিনয় করছেন তিনি। যে বাড়ির বউ একাধারে নামী অধ্য়াপকের স্ত্রী এবং তিন মেধাবী ছেলেমেয়ের মা। নিজের পায়ে দাঁড়াতে চায় চরিত্রটা। টানা ৩২ বছর ধরে বাড়ির সব কাজ সামলে, রান্নাবান্না করার পর এবার কোজাগরী বসু (অপরাজিতার চরিত্র) নিজের জন্য কিছু করতে চায়। সেই কারণেই বাড়িতে ঢোকার মেইন রাস্তার উপর ভাতের হোটেল খুলেছে সে। এবং তারপরই ঝড় উঠেছে পরিবারে। কেন এক সম্ভ্রান্ত বাড়ির বউ হয়ে এমন একটা কাজ করার সিদ্ধান্ত নিলেন কোজাগরী, তা নিয়ে চলছে সিরিয়ালের প্লট। এই কোজাগরী, থুড়ি অপরাজিতার হাতে চকচক করছে একটি সোনার বালা। TV9 বাংলা জানতে চেয়েছিল সেই বালাটি কীসের? সেই চ্যাপ্টা সোনালী বালা কি অপরাজিতা পরেছেন চরিত্রের স্বার্থে, নাকি অন্য় কোনও কারণ আছে এর নেপথ্যে।
অপরাজিতা বলেছেন, “এই সোনালী চ্যাম্পা বালাটি আসলে শ্রী যন্ত্র। মা লক্ষ্মীর বালা সেটি। আমার গুরুদেব এই বালাটা দিয়েছে। তাই পরছি। এটা সৌভাগ্যের প্রতীক।”
প্রতিবছরই নিজের বাড়িতে ঘটা করে লক্ষ্মীপুজো করেন অপরাজিতা। সেই লক্ষ্মীপুজোর দিকে নজর থাকে ভক্তদের। অপরাজিতা বলেছিলেন, মেয়েদের অর্থনৈতিক স্বাধীনতা থাকা অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ বিষয়। সেটা না থাকলে অসম্মানের জীবন কাটাতে হয় তাঁদের।
View this post on Instagram