AQI
Sign In

By signing in or creating an account, you agree with Associated Broadcasting Company's Terms & Conditions and Privacy Policy.

নবমীতে সুদীপার বাড়িতে মাংস চুরি, কী কাণ্ড হয়েছিল জানুন!

বালিগঞ্জে অগ্নিদেব চট্টোপাধ্যায় আর সুদীপা চট্টোপাধ্যায়ের বাড়িতে ধুমধাম করে পুজো হয় প্রতি বছর। এই বছরও তার ব্যতিক্রম হয়নি। অষ্টমীর দিন এসেছিলেন প্রসেনজিত্‍ চট্টোপাধ্যায়। নবমীর দিন দুপুরেও চট্টোপাধ্যায় বাড়িতে ছিল চাঁদের হাট। সৃজিত মুখোপাধ্যায়, অঙ্কুশ, ঐন্দ্রিলা সেন, শোলাঙ্কি রায়, সোহম মজুমদার, সুস্মিতা চট্টোপাধ্যায়, শঙ্কর চক্রবর্তীর মতো টলিউডের একাধিক নামী মুখকে দেখা গেল।

নবমীতে সুদীপার বাড়িতে মাংস চুরি, কী কাণ্ড হয়েছিল জানুন!
| Edited By: | Updated on: Oct 03, 2025 | 11:43 AM
Share

বালিগঞ্জে অগ্নিদেব চট্টোপাধ্যায় আর সুদীপা চট্টোপাধ্যায়ের বাড়িতে ধুমধাম করে পুজো হয় প্রতি বছর। এই বছরও তার ব্যতিক্রম হয়নি। অষ্টমীর দিন এসেছিলেন প্রসেনজিত্‍ চট্টোপাধ্যায়। নবমীর দিন দুপুরেও চট্টোপাধ্যায় বাড়িতে ছিল চাঁদের হাট। সৃজিত মুখোপাধ্যায়, অঙ্কুশ, ঐন্দ্রিলা সেন, শোলাঙ্কি রায়, সোহম মজুমদার, সুস্মিতা চট্টোপাধ্যায়, শঙ্কর চক্রবর্তীর মতো টলিউডের একাধিক নামী মুখকে দেখা গেল। এই বাড়িতে মা কন্যারূপে পূজিত হন। সেই কারণে তাঁকে আমিষ ভোগ দেওয়া হয়। মা দুর্গাকে যে মাংস দেওয়া হয়, সেটা অবশ্য পেঁয়াজ-রসুন দিয়ে রান্না করা হয় না। নিরামিষ উপকরণ দিয়েই রান্না করা হয়। বাকি অতিথিদের জন্যও মেনুতে থাকে কষা মাংস।

এবার নবমীতে মাংস ঘিরে কী কাণ্ড হলো চট্টোপাধ্যায় বাড়িতে, তা শুনলে অবশ্য তাক লেগে যাবে। সুদীপা জানালেন, ”আমাদের বাড়িতে একটা নির্দিষ্ট জায়গা থেকে মাংস আসে। যেহেতু অনেকজন অতিথি আসেন, তার পরিমাণ কম নয়। সকালে সেই সংস্থার প্রধানের সঙ্গে সংস্থার কর্মীর মতবিরোধ হয়। যে কারণে সেই কর্মী মাঝপথে মাংস নিয়ে চলে যায়। যে মাংসটা আমাদের বাড়িতে দেওয়ার কথা, সেটা না দিয়েই সে চলে যায়। তাই নিয়ে সমস্যা শুরু হওয়ার পর শেষ অবধি থানায় যোগাযোগ করে আমাদের মাংস উদ্ধার করতে হয়েছে।”

এই ঘটনার বিবরণ শুনে সেদিন পরিচালক সৃজিত মুখোপাধ্যায়ের বক্তব্য, ”এই বাড়িতে মাংসের অপূর্ব স্বাদ বরাবরই। আমি বলব, আজকে ঐতিহাসিক মাংস খেলাম। কারণ সকালে মাংস নিয়ে একজন পালিয়ে গিয়েছিল! মাংস চুরি হয়ে গিয়েছিল। এই ঘটনা নিয়ে একটা ওয়েব সিরিজ হতে পারে।” সৃজিতের এই কথা শুনে পাশ থেকে অঙ্কুশ মজা করে বললেন, ”আমি এখন সব ধরনের চরিত্র করছি!”

ভাত, ডাল, আলুভাজা, মাছের চপ, মাংস, চাটনি, মিষ্টিতে পুজোবাড়ির এই মেনু ছিল মনভোলানো। তাই টলিপাড়ার তারকারা আড্ডা দেওয়ার পাশাপাশি জমিয়ে খেলেন এদিন। পুজো চলে যাওয়ার পরও নবমীতে এমন মাংস হারানোর কাণ্ড নিয়ে চর্চা চলছে এখনও।