Walking In Summer: এই ৫ টোটকা মেনে হাঁটলে গরমে ঘেমে-নেয়ে একশা হতে হবে না

আমেরিকান হার্ট অ্যাসোশিয়েশনের মতে কমপক্ষে ৩০-৪৫ মিনিট হাঁটলেই আপনি কোলেস্টেরল ও রক্তচাপকে নিয়ন্ত্রণে রাখতে পারবেন। পাশাপাশি কমাতে পারবেন হৃদরোগের ঝুঁকি। শরীর সুস্থ রাখতে গেলে হাঁটার কোনও বিকল্প নেই। কিন্তু চাঁদিফাটা রোদে হাঁটতে বেরোনো মোটেও স্বাস্থ্যকর নয়।

Walking In Summer: এই ৫ টোটকা মেনে হাঁটলে গরমে ঘেমে-নেয়ে একশা হতে হবে না
Follow Us:
| Updated on: Apr 17, 2024 | 10:41 AM

সূর্যের চোখরাঙানিতে প্রাণ যায় যায় অবস্থা। হাঁসফাঁস অবস্থা হয়েছে বাঙালির। এই পরিস্থিততে শরীর চাঙ্গা রাখার একটাই উপায়, প্রচুর পরিমাণে জল খেতে হবে। কিন্তু শরীরকে ফিট রাখতে গেলে না চাইতেও এই গরমে শরীরচর্চা করতে হবে। হালকা যোগব্যায়াম শরীরকে সুস্থ রাখতে সাহায্য করে। যাঁরা যোগব্যায়াম করতে পারেন না, তাঁরা নিয়ম করে হাঁটুন।

আমেরিকান হার্ট অ্যাসোশিয়েশনের মতে কমপক্ষে ৩০-৪৫ মিনিট হাঁটলেই আপনি কোলেস্টেরল ও রক্তচাপকে নিয়ন্ত্রণে রাখতে পারবেন। পাশাপাশি কমাতে পারবেন হৃদরোগের ঝুঁকি। শরীর সুস্থ রাখতে গেলে হাঁটার কোনও বিকল্প নেই। কিন্তু চাঁদিফাটা রোদে হাঁটতে বেরোনো মোটেও স্বাস্থ্যকর নয়। আর মর্নিং ওয়াকে যে যাবেন, সকাল ৬টা থেকেই মারাত্মক রোদের তেজ। এই অবস্থায় সহজ টোটকা মানলে গরমে হাঁটলেও কষ্ট হবে না।

১) শরীরকে রোগের হাত থেকে সুরক্ষিত রাখতে চাইলে হাঁটা ছাড়া কোনও গতি নেই। কিন্তু রোদের মধ্যে হাঁটার অর্থ হল সান স্ট্রোক, অসুখকে ডেকে আনা। চেষ্টা করুন, একদম ভোরবেলা হাঁটতে যাওয়ার। যদি ভোরবেলা হাঁটতে যেতে না পারেন, তাহলে সূর্য ডোবার পর সন্ধেবেলা কিংবা রাতে খাওয়া-দাওয়া সেরে হাঁটতে বেরোন।

এই খবরটিও পড়ুন

২) আজকাল ভোর ৬টাতেই রোদ উঠে যায়। আর ৭টায় যেন বাইরে পা রাখাই দুষ্কর হয়ে যায়। সকালে যদি হাঁটতে যান, তাহলে ছায়াঘেরা পথে হাঁটুন। গাছ-গাছালি রয়েছে এমন রাস্তা বা পার্কে হাঁটতে যান।

৩) হাঁটতে গেলে হালকা পোশাক পরুন। ফুলহাতা জামা পরেই হাঁটতে বেরোন। শুধু খেয়াল রাখুন যেন সেটা সুতির ও ঢিলেঢালা হয়। এতে ঘাম হলেও হাঁটতে কষ্ট হবে না।

৪) হাঁটার জন্য উপযুক্ত জুতো বেছে নিন। জুতো ঠিক না থাকলে পায়ের পাতার উপর চাপ পড়বে। ক্ষতি হতে পারে হাঁটুর। সাধারণ জুতো পরার বদলে ‘ওয়াকিং’ বা ‘রানিং শু’ পরুন। পার্কে হাঁটতে গেলে আপনি ঘাসের উপর খালি পায়েই হাঁটতে পারেন।

৫) এই অস্বস্তিকর গরমে হাঁটতে গেলে ঘাম হবেই। কিন্তু শরীরকে হাইড্রেটেডও রাখতে হবে। ঘামের মাধ্যমে শরীর থেকে জল ও মিনারেল বেরিয়ে যায়। তাই সঙ্গে জলের বোতল নিয়ে বেরোন। হাঁটার মাঝে হাঁপিয়ে গেলে একটু করে জল খান।