Leg Pain: পুজোয় প্যান্ডেল হপিঙে বাধা পায়ে ব্যথা? এই টোটকায় ৩ দিনে হয়ে উঠবেন ফিট
Leg Pain: পুজো মানেই টইটই। সকাল থেকে বেড়িয়েই প্যান্ডেল হপিং। একদিন দক্ষিণ কলকাতা তো পরের দিন উত্তর কলকাতা। বছরে একবার পুজো আসে। এই সময় কি আর বাড়িতে বসে থাকা যায় নাকি!
পুজো মানেই টইটই। সকাল থেকে বেড়িয়েই প্যান্ডেল হপিং। একদিন দক্ষিণ কলকাতা তো পরের দিন উত্তর কলকাতা। বছরে একবার পুজো আসে। এই সময় কি আর বাড়িতে বসে থাকা যায় নাকি!
তবে সমস্যা যে অন্য জায়গায়! তা হল সারা বছরের সঙ্গী পায়ে ব্যথা। ঘুরে যে বেড়াবেন তাই জন্য তো চাই পায়ের জোর। পুজোয় এমনিই বহু রাস্তা বন্ধ থাকে। তাই হাঁটতেও বেশি হয়। তবে রোজের কিছু অভ্যেসে ৩ দিনেই পা’কে প্রস্তুত করতে পারেন পুজোর জন্য। রইল টিপস।
ডায়েটারি সাপ্লিমেন্ট – যাঁদের পায়ের সমস্যা আছে, তাঁরা পুজোয় ঘোরাঘুরির দু’চার দিন আগে থেকেই কোলাজেন পেপটাইড খেতে শুরু করতে পারেন। এটি এক ধরনের ডায়েটারি সাপ্লিমেন্ট, যা অস্থিসন্ধি ও হাড়কে মজবুত করে ব্যথা কমাতে সাহায্য করে। ক্রনিক হাঁটু ব্যথার রোগীরা দিনে একটি সাপ্লিমেন্ট খেতে পারেন।
শরীরচর্চায় নজর দিন – শরীরচর্চা ছাড়া পায়ের ব্যথা থেকে মুক্তি নেই। পুজোয় ঠাকুর দেখতে গিয়ে এক দিন হঠাৎ করে হাঁটার বদলে রোজ অল্প অল্প করে শরীরচর্চা করে শরীরকে সচল ও সতেজ রাখুন। তাহলেই আর সমস্যা হবে না।
ব্যথার দাওয়াই – শুধু ওষুধপত্র বা শরীরচর্চাই নয়, সঙ্গে রাখুন ক্রেপ ব্যান্ডেজ। বয়স্ক সদস্য সঙ্গে বেরোলে তাঁর জন্য নিন ওয়াকিং স্টিক। হাঁটুর সমস্যা হলে পায়ে পরে নিতে পারেন ‘নি-ক্যাপ’।
যত্ন নিন কময়েসিরাও – অনেক সময়ে কমবয়েসিদের মধ্যেও পায়ের সমস্যা দেখা দেয় স্নায়ুর জটিলতার কারণে। তাঁরাও পুজোর কয়েক দিন আগে থেকে কোলাজেন পেপটাইড খেতে পারেন।
বিরতি নিন – পুজোর সময়ে আনন্দের আমেজে শরীরকে অবহেলা করবেন না। ঠাকুর দেখতে বেড়িয়ে একটু পরে পরে বিরতি নিন। খুব ভিড়ের মধ্যে অনেক ক্ষণ লাইন দিয়ে ঠাকুর দেখা থেকে বিরত থাকলেই ভাল।