Sign In

By signing in or creating an account, you agree with Associated Broadcasting Company's Terms & Conditions and Privacy Policy.

Manish Sisodia: ‘ভোটে হেরে যাওয়ার ভয় পাচ্ছে বিজেপি’, সচিবের গ্রেফতারির পর আক্রমণ সিসোদিয়ার

Manish Sisodia: মণীশের মন্তব্যের পাল্টা জবাব দিয়েছেন বিজেপি নেতা গৌরব ভাটিয়া। মনীশ সিসোদিয়ায়ক সচিবকে অন্যতম প্রধান অভিযুক্ত বলে আক্রমণ শানিয়েছেন বিজেপি নেতা।

Manish Sisodia: 'ভোটে হেরে যাওয়ার ভয় পাচ্ছে বিজেপি', সচিবের গ্রেফতারির পর আক্রমণ সিসোদিয়ার
ফাইল ছবি (সৌজন্যে:PTI)
Follow Us:
| Edited By: | Updated on: Nov 05, 2022 | 5:05 PM

নয়া দিল্লি: কেন্দ্রীয় তদন্তকারী সংস্থাগুলিকে (Central Agencies) রাজনৈতিকভাবে ব্যবহারের অভিযোগ তুলে দেশেক সিংহভাগ বিরোধী রাজনৈতিক দলগুলি। আরও একবার একই সুর শোনা গেলে দিল্লির উপমুখ্যমন্ত্রী মণীশ সিসোদিয়ার (Manish Sisodia) বিরুদ্ধে। শনিবার মুখ্যমন্ত্রী অরবিন্দ কেজরীবালের (Arvind Kejriwal) প্রধান সেনাপতি কেন্দ্রীয় সংস্থা এনফোর্সমেন্ট ডিরেক্টরেটকে নিশানা করেছেন। তিনি র জানিয়েছেন, তাঁর ব্যক্তিগত সচিবের বাড়িতে তল্লাশি চালিয়ে ইডি। ইডির তল্লাশি অভিযান প্রসঙ্গে টুইটে মণীশ সিসোদিয়া বলেন, “ভুয়ো এফআইআর দায়ের করে আমার বাড়িতে তল্লাশি অভিযান চালানো হয়েছে, আমার ব্যাঙ্কের লকারেও তল্লাশি চালানো হয়েছে। এমনকী আমার গ্রামের বাড়িতে তল্লাশি চালিয়েও কিছু পাওয়া যায়নি। আজ আমার ব্যক্তিগত সচিবের বাড়িতে তল্লাশি চালিয়েও কিছুই পায়নি ইডি। সেই কারণে তাঁকে গ্রেফতার করে নিয়ে যাওয়া হয়েছে। বিজেপির লোকেরা নির্বাচনে হেরে যাওয়ার ভয় পাচ্ছে।”

মণীশের মন্তব্যের পাল্টা জবাব দিয়েছেন বিজেপি নেতা গৌরব ভাটিয়া। মনীশ সিসোদিয়ায়ক সচিবকে অন্যতম প্রধান অভিযুক্ত বলে আক্রমণ শানিয়েছেন বিজেপি নেতা। তিনি বলেন, “বিজেপির আনা অভিযোগ সত্য সেই কারণেই আবগারি নীতি ফিরিয়ে নিতে বাধ্য হয়েছেন অরবিন্দ কেজরীবাল। আমাদের অভিযোগ এখানেই সত্যি বলে প্রমাণিত হয়েছে।” উল্লেখ্য, দিল্লি সরকারের আবাগারি নীতি নিয়ে রাজধানী জুড়ে একের পর এক তল্লাশি অভিযান চালাচ্ছে একাধিক কেন্দ্রীয় তদন্তকারী সংস্থা। দিল্লির উপমুখ্যমন্ত্রী তথা আবগারি দফতরের মন্ত্রী মণীশ সিসোদিয়া ঘনিষ্ঠদের বাড়িতেও তল্লাশি চালানো হয়েছে। এখনও অবধি এই মামলায় কাউকে গ্রেফতার করা হয়নি।

প্রসঙ্গত, অগস্ট মাসে দিল্লির উপমুখ্যমন্ত্রীর বাড়িতে তল্লাশি অভিযান চালিয়েছিল সিবিআই। দীর্ঘ সময় পর মণীশের বাড়ি থেকে বেরিয়ে আসেন সিবিআই আধিকারিকরা। আম আদমি পার্টির তরফে মণীশকে গ্রেফতারির আশঙ্কা প্রকাশ করা হয়েছিল। খোদ মুখ্যমন্ত্রী অরবিন্দ কেজরীবাল মণীশের হয়ে মাঠে নেমেছিলেন। দিল্লির লেফটেন্যান্ট গভর্নরের অভিযোগের ভিত্তিতেই মণীশের বিরুদ্ধে তদন্তে নেমেছিল সিবিআই। বেআইনি আর্থিক লেনদেন মামলায় আপ সরকারের মন্ত্রী সত্যেন্দ্র জৈন ইতিমধ্যেই জেল হেফাজতে রয়েছেন। আগামী দিনে পরিস্থিতি কোন দিকে যায়, সেটাই এখন দেখার।