AQI
Sign In

By signing in or creating an account, you agree with Associated Broadcasting Company's Terms & Conditions and Privacy Policy.

Anubrata Mondal: এবার অনুব্রত ‘ঘনিষ্ঠ’ ব্যবসায়ীর ডাক পড়ল দিল্লিতে, আজই তলব ইডির

Birbhum: সিবিআই, ইডির সাঁড়াশি চাপে জেরবার বীরভূম জেলা তৃণমূল সভাপতি অনুব্রত মণ্ডল।

Anubrata Mondal: এবার অনুব্রত 'ঘনিষ্ঠ' ব্যবসায়ীর ডাক পড়ল দিল্লিতে, আজই তলব ইডির
গরু পাচার মামলায় ধৃত অনুব্রত মণ্ডল।
| Edited By: | Updated on: Nov 28, 2022 | 7:20 AM
Share

নয়া দিল্লি: অনুব্রত মণ্ডলকে (Anubrata Mondal) নিয়ে আইনি জটিলতার মধ্যেই নতুন করে কোমর বেঁধে মাঠে নেমেছে এনফোর্সমেন্ট ডিরেক্টরেট বা ইডি (ED)। সোমবার দিল্লিতে তলব করা হয়েছে অনুব্রত ঘনিষ্ঠ হিসাবে পরিচিত এক ব্যবসায়ীকে। এদিন ইডির সদর দফতরে হাজিরা দিতে বলা হয়েছে ব্যবসায়ী সঞ্জীব মজুমদারকে। এর আগে রতনকুঠিতে সিবিআইয়ের অস্থায়ী শিবিরে তাঁকে জিজ্ঞাসাবাদ করেছেন সিবিআই (CBI) আধিকারিকরা। সূত্রের খবর, বীরভূমের এক চালকলের মালিক সঞ্জীব মজুমদার। আর্থিক লেনদেন সংক্রান্ত বিষয়ে ইডি তাঁর সঙ্গে কথা বলতে চায় বলে জানা গিয়েছে। ইডি সূত্রে খবর, বর্তমানে জেলবন্দি তৃণমূলের বীরভূম জেলা সভাপতি অনুব্রত মণ্ডলকে বেশ কিছু টাকা তাঁর অ্যাকাউন্টে ট্রান্সফার করেছিলেন এই সঞ্জীব। তা নিয়েই তদন্তকারীরা কথা বলতে চান।

গরু পাচার মামলা ক্রমেই নতুন নতুন মোড় নিচ্ছে। সিবিআই অনুব্রত মণ্ডলকে গ্রেফতার করার পর ইডিও ‘শোন অ্যারেস্ট’ করেছে তাঁকে। ইডি চায় তাঁকে দিল্লি নিয়ে গিয়ে জেরা করতে। তবে বেশ কিছু আইনি জটিলতা তৈরি হয়েছে ইতিমধ্যেই। দিল্লির রাউস অ্যাভিনিউ আদালতে মামলা করেছে ইডি। পাল্টা সেই আদালতেরই দ্বারস্থ হয়েছেন অনুব্রত মণ্ডলও। মক্কেলের শারীরিক অসুস্থতার কথা বলে আদালতে গিয়েছেন তাঁর আইনজীবী। গত শুক্রবার মামলার শুনানি হওয়ার কথা থাকলেও তা হয়নি।

আগামী ১ ডিসেম্বর শুনানি হতে পারে। ইতিমধ্যেই দিল্লির তিহাড় জেলে রয়েছেন গরু পাচার মামলায় মূল অভিযুক্ত এনামুল হক, অনুব্রত মণ্ডলের প্রাক্তন দেহরক্ষী সায়গল হোসেন। সূত্রের খবর, অনুব্রতকে দিল্লি নিয়ে গিয়ে সায়গলের মুখোমুখি বসাতে চায় ইডি। আপাতত সিবিআই-ইডির সাঁড়াশি চাপে বীরভূমের দাপুটে তৃণমূল নেতা। সিবিআইয়ের তদন্তক্ষেত্র আলাদা, ইডির তদন্তক্ষেত্র আলাদা। ইডি আর্থিক তছরূপের যে নির্দিষ্ট আইন, সেই আইনে তদন্ত করছে।  মানি লন্ডারিং অ্যাক্টে সিবিআই বা অন্য কোনও এজেন্সি তদন্ত করতে পারে না। তদন্তকারীদের অনুমান, গরু পাচার মামলায় প্রচুর টাকার লেনদেন হয়েছে। যার শিকড় অবধি পৌঁছতে জেরাই একমাত্র পথ।