AQI
Sign In

By signing in or creating an account, you agree with Associated Broadcasting Company's Terms & Conditions and Privacy Policy.

Calcutta High Court: আদালতের কাজের টাকাই দেওয়া হচ্ছে না! মুখ্যসচিবকে প্রশ্নের পর প্রশ্ন ডিভিশন বেঞ্চের

High Court to Chief Secretary: বিচারপতি এদিন জানতে চান সিসিটিভি বসানো এবং ফুটেজ সংরক্ষণ নিয়ে একটা কাজ ২০২৪ থেকে আটকে আছে, সেটা কতদিনে শেষ হবে? মুখ্যসচিবকে বিচারপতি প্রশ্ন করেন, "আপনি কবে শেষ প্রধান বিচারপতি এবং প্রশাসনের সঙ্গে কথা বলেছেন?"

Calcutta High Court: আদালতের কাজের টাকাই দেওয়া হচ্ছে না! মুখ্যসচিবকে প্রশ্নের পর প্রশ্ন ডিভিশন বেঞ্চের
Image Credit: TV9 Bangla
| Edited By: | Updated on: Sep 11, 2025 | 3:46 PM
Share

কলকাতা: রাজ্যের জেল ও নিম্ন আদালতগুলির পরিকাঠামো তৈরিতে অর্থ বরাদ্দ করা হচ্ছে না। দিনের পর দিন আটকে কাজ। এই অভিযোগে আগেই প্রশ্নের মুখে পড়তে হয়েছে রাজ্যের মুখ্যসচিবকে। এবার ফের একের পর এক প্রশ্নের মুখে মুখ্যসচিব মনোজ পন্থ। বিল্ডিং নির্মাণ থেকে শুরু করে হেল্থ সেন্টার, আদালতের একগুচ্ছ কাজের জন্য কোনও টাকাই নেই! ১৭ কোটি টাকার প্রয়োজন থাকলেও, সেই টাকা এখনও দেওয়া হয়নি আদালতকে।

বৃহস্পতিবার কলকাতা হাইকোর্টে বিচারপতি দেবাংশু বসাক ও বিচারপতি সব্বর রশিদির ডিভিশন বেঞ্চে একাধিক প্রশ্নের মুখে পড়তে হল রাজ্যের মুখ্যসচিবকে। এদিন আদালতে ভার্চুয়ালি হাজিরা দেন রাজ্যের মুখ্যসচিব মনোজ পন্থ। অভিযোগ ছিল, অর্থ বরাদ্দ না হওয়ায় আটকে রয়েছে হাইকোর্ট সহ নিম্ন আদালতের একাধিক কাজ। কবে অর্থ বরাদ্দ হবে? কতদিনে কাজ শুরু হবে, সেই বিষয়ে জানাতে হবে মুখ্য়সচিবকে।

বিচারপতি এদিন জানতে চান সিসিটিভি বসানো এবং ফুটেজ সংরক্ষণ নিয়ে একটা কাজ ২০২৪ থেকে আটকে আছে, সেটা কতদিনে শেষ হবে? মুখ্যসচিবকে বিচারপতি প্রশ্ন করেন, “আপনি কবে শেষ প্রধান বিচারপতি এবং প্রশাসনের সঙ্গে কথা বলেছেন?” এই কাজগুলি করার ক্ষেত্রে এক বছর কেটে যাচ্ছে বলে উল্লেখ করেন বিচারপতি। বিচার বিভাগের যে সব কাজ বাকি, সেটা কেন আটকে সেটা আগামিকাল অর্থাৎ শুক্রবারের মধ্যে বলতে হবে বলেও জানিয়েছেন বিচারপতি।

মুখ্যসচিবের উদ্দেশে বিচারপতি বলেন, “নিম্ন আদালতের দিকে দেখুন। সেখানে প্রশাসনের কাজ কীভাবে হচ্ছে।” উত্তরে মুখ্যসচিব বলেন, জুডিশিয়াল বিভাগের জন্য কিছু টাকা আজ দেওয়া হয়েছে। ধাপে ধাপে টাকা নেওয়া হচ্ছে। ডিভিশন বেঞ্চ উল্লেখ করেছে, ৫৫টি কাজ বাকি হাইকোর্টের। গত বছর ডিসেম্বর থেকে বাকি সে সব কাজ। এমনকী আর একটি মেডিক্যাল ইউনিট করার কথা থাকলেও তা হয়নি বলে অভিযোগ। মুখ্যসচিব জানান, অর্থ কোনও সমস্যাই নয়। সব দেখে সাত দিনের মধ্যে রিপোর্ট দিয়ে জানানো হবে বলে জানিয়েছেন বিচারপতি।