AQI
Sign In

By signing in or creating an account, you agree with Associated Broadcasting Company's Terms & Conditions and Privacy Policy.

Mamata Banerjee: দেড় লক্ষের পাল্টা সত্তর! মমতার তথ্য ‘ভুল প্রমাণে’ সরব মোদীর মন্ত্রী

Mamata Banerjee on DVC: তবে মমতার তুলে ধরা সেই তথ্যকে নস্যাৎ করেছেন কেন্দ্রীয় জলশক্তি মন্ত্রী। দামোদর ভ্যালি রিভার রেগুলেশন কমিটির সচিবের থেকে পাওয়া তথ্য তুলে ধরে তিনি জানিয়েছেন, শুক্রবার সন্ধ্যায় মোট ৭০ হাজার কিউসেক জল ছাড়া হয়েছে। যার মধ্য়ে মাইথন থেকে ৪২ হাজার কিউসেক জল ছেড়েছে ডিভিসি এবং পাঞ্চেত থেকে ছাড়া হয়েছে ২৭ হাজার কিউসেক জল।

Mamata Banerjee: দেড় লক্ষের পাল্টা সত্তর! মমতার তথ্য 'ভুল প্রমাণে' সরব মোদীর মন্ত্রী
প্রতীকী ছবিImage Credit: PTI
| Updated on: Oct 04, 2025 | 9:42 PM
Share

কলকাতা: মুখ্যমন্ত্রীর দাবি ভুল প্রমাণে আসরে কেন্দ্রীয় জলশক্তি মন্ত্রী। শুক্রবার মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় অভিযোগ তুলেছিলেন, পুজোর মরসুমে বাংলাকে ভাসাতে চায় দামোদর ভ্য়ালি কর্পোরেশন। কেন রাজ্য সরকারকে না-জানিয়ে ডিভিসি জল ছেড়েছে, সেই প্রশ্নও তুলেছিলেন তিনি।

একদিকে মমতার অভিযোগ, দিনের দিনই পাল্টা আক্রমণ কেন্দ্রীয় মন্ত্রীর। দুয়ারে ছাব্বিশের নির্বাচন। তাই আপাতত ‘অতিসক্রিয়’ সব পক্ষই। মমতার তুলে ধরা তথ্য ভুল প্রমাণে আসরে নামেন কেন্দ্রীয় জলশক্তি মন্ত্রী সিআর পাটিল।

কী লিখেছিলেন মুখ্যমন্ত্রী?

নিজের সমাজমাধ্যমে একটি পোস্ট করা মুখ্যমন্ত্রী জানিয়েছিলেন, শুক্রবার সন্ধ্যায় মাইথন, পাঞ্চেত-সহ একাধিক জলাধার থেকে দেড় লক্ষ কিউসেকেরও বেশি জল ছেড়েছে ডিভিসি। তবে মমতার তুলে ধরা সেই তথ্যকে নস্যাৎ করেছেন কেন্দ্রীয় জলশক্তি মন্ত্রী। দামোদর ভ্যালি রিভার রেগুলেশন কমিটির সচিবের থেকে পাওয়া তথ্য তুলে ধরে তিনি জানিয়েছেন, শুক্রবার সন্ধ্যায় মোট ৭০ হাজার কিউসেক জল ছাড়া হয়েছে। যার মধ্য়ে মাইথন থেকে ৪২ হাজার কিউসেক জল ছেড়েছে ডিভিসি এবং পাঞ্চেত থেকে ছাড়া হয়েছে ২৭ হাজার কিউসেক জল।

কী লিখেছিলেন কেন্দ্রীয় মন্ত্রী?<

/h3> কেন্দ্রীয় মন্ত্রীর সংযোজন, ‘ডিভিসির সমস্ত জলাধার থেকে সর্বদাই বিজ্ঞান সম্মত ভাবে জল ছাড়া হয়। মুখ্যমন্ত্রীর যে টুইট করেছেন দেড় লক্ষ কিউসেক জল ছাড়ার, তেমনটা কিছুই হয়নি।’ শুক্রবার নিজের সমাজমাধ্যমে ওই পোস্টে মুখ্যমন্ত্রী আরও অভিযোগ করেছিলেন, পুজো-পার্বণের সময় ‘ইচ্ছাকৃত’ ভাবে বাংলাকে বিপর্যয়ের মুখে ঠেলে দেওয়া হচ্ছে। অবশ্য কেন্দ্রীয় মন্ত্রীর দাবি ভিন্ন। তাঁর তুলে ধরা ‘তথ্য’ অনুযায়ী, বাংলার নিম্ন দামোদর সংলগ্ন এলাকায় ঠিকই আছে। হুগলিতেও জলস্তর ‘স্বাভাবিক’ রয়েছে।