Kalyan Banerjee: অভিষেকের প্রশংসায় পঞ্চমুখ কল্যাণ, ‘আগামীর নেতা’ বলে সম্বোধন
Kalyan on Abhishek: কল্যাণ বন্দ্যোপাধ্যায়ের কথায়, "অভিষেক সরকারি কাজে নেই, কিন্তু সাংগঠনিক কাজে আছেন। সেখানে খুবই সফল তিনি। অভিষেক সংগঠনকে নিজের হাতে তৈরি করে নিয়েছেন। অভিষেক গত এক-দেড় বছরে মানুষের সঙ্গে জনসংযোগ তৈরি করতে করতে এগোচ্ছেন।"
শ্রীরামপুর: অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায়ের প্রশংসায় পঞ্চমুখ কল্যাণ বন্দ্যোপাধ্যায়। অভিষেকই তাঁর চোখে ‘আগামীর নেতা’। কল্যাণ বন্দ্যোপাধ্যায় জানান, তৃণমূল কংগ্রেসের সবটাই মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়কে দেখে চলে। মানুষের অগাধ বিশ্বাস মমতার প্রতি। তবে একইসঙ্গে অভিষেকই দলের সেকেন্ড-ইন-কমান্ড, সেইমতোই তৈরি হচ্ছেন দলের সর্বভারতীয় সাধারণ সম্পাদক, এক বাক্যে মানছেন তিনি।
কল্যাণ বন্দ্যোপাধ্যায়ের কথায়, “অভিষেক সরকারি কাজে নেই, কিন্তু সাংগঠনিক কাজে আছেন। সেখানে খুবই সফল তিনি। অভিষেক সংগঠনকে নিজের হাতে তৈরি করে নিয়েছেন। অভিষেক গত এক-দেড় বছরে মানুষের সঙ্গে জনসংযোগ তৈরি করতে করতে এগোচ্ছেন।”
এই জনসংযোগই অভিষেকের ইউএসপি হয়ে উঠছে বলে মনে করেন কল্যাণ। মানুষও অভিষেকের প্রতি সেই ভরসা, বিশ্বাস রাখছেন। কল্যাণের চোখে অভিষেক যথেষ্ট খাটতে পারা একজন তরুণ নেতা। তাঁর কথায়, “ওরাই তো ভবিষ্যৎ। নিজেকে নিজে তৈরি করে নিচ্ছে। দেখুন না অভিষেকের পিছনেও তো ইডি-সিবিআই লেগে আছে। তার পরও এগিয়ে যাচ্ছে। অভিষেকই পশ্চিমবঙ্গে রাজনীতির ভবিষ্যৎ। অভিষেকের নেতৃত্বে দিল্লিতে সফলতম আন্দোলন হয়েছে।”
দলে প্রবীণ গোষ্ঠীর অন্যতম নেতা বলে পরিচিত কল্যাণ বন্দ্যোপাধ্যায় একসময় তীব্র অভিষেক-বিরোধী বলেই পরিচিত ছিলেন। অভিষেকের নাম নিয়ে সংবাদমাধ্যমে মুখ খুলে বিতর্কও তৈরি করেছিলেন তিনি। তবে এখন সে অবস্থানে পুরোপুরি বদল। কল্যাণের মুখে এবার দলের নবীন প্রজন্মের কাণ্ডারীর ভূয়সী প্রশংসা।