AQI
Sign In

By signing in or creating an account, you agree with Associated Broadcasting Company's Terms & Conditions and Privacy Policy.

R G Kar: মৃত্যুর আগে তিলোত্তমাকে শেষ কাদের সঙ্গে দেখা গিয়েছিল? চতুর্থ স্ট্যাটাস রিপোর্টে কী উল্লেখ?

R G Kar: পরিবারের আইনজীবী মঙ্গলবার আদালতে সওয়াল করেন, তদন্তে কোনও অগ্রগতি নেই। শুধুই পুরনো স্ট্যাটাস রিপোর্ট কবে পেস্ট করে জমা দিচ্ছে। তাঁর কথায়, "তদন্ত ধামাচাপা পড়া, মূল ঘটনা নিয়ে তদন্ত চলছে। কিন্তু রিপোর্টে কিছু থাকছে না।"

R G Kar: মৃত্যুর আগে তিলোত্তমাকে শেষ কাদের সঙ্গে দেখা গিয়েছিল? চতুর্থ স্ট্যাটাস রিপোর্টে কী উল্লেখ?
আরজি কর কাণ্ড চতুর্থ স্ট্যাটাস রিপোর্টImage Credit source: TV9 Bangla
Follow Us:
| Edited By: | Updated on: Jun 10, 2025 | 4:55 PM

কলকাতা:  তিলোত্তমা মামলায় শিয়ালদহ আদালতে জমা পড়ল চতুর্থ স্ট্যাটাস রিপোর্ট। ‘লাস্ট সিন থিওরি ‘ মেনে তদন্ত হয়নি অর্থাৎ মৃত্যুর আগে তিলোত্তমাকে শেষ যাঁদের সঙ্গে দেখা গিয়েছে, তাঁদের হেফাজতে নিয়ে জেরা করা হয়নি বলে আদালতে ক্ষোভ প্রকাশ করেন তিলোত্তমার পরিবারের আইনজীবী। সিবিআই বিরুদ্ধেও একই অভিযোগ ছিল তিলোত্তমার পরিবারের।

পরিবারের আইনজীবী মঙ্গলবার আদালতে সওয়াল করেন, তদন্তে কোনও অগ্রগতি নেই। শুধুই পুরনো স্ট্যাটাস রিপোর্ট কবে পেস্ট করে জমা দিচ্ছে। তাঁর কথায়, “তদন্ত ধামাচাপা পড়া, মূল ঘটনা নিয়ে তদন্ত চলছে। কিন্তু রিপোর্টে কিছু থাকছে না।”

তিলোত্তমা পরিবারের আইনজীবীর বক্তব্য,”এটা সামাজিক অপরাধ। তাই আমরা স্ট্যাটাস রিপোর্ট চাইছি।”  তিনি এই সওয়ালও করেন, দুজন অভিযুক্ত রয়েছে এই মামলায়, যাঁদের বিরুদ্ধে ঘটনা ধামাচাপা দেওয়ার অভিযোগ রয়েছে। তাঁরা ৯০ দিন হেফাজতে ছিলেন। তাঁদের বিরুদ্ধে যদি কিছু না থাকে,  তাহলে হেফাজতে থাকবে কেন? পরিবারের আইনজীবী প্রশ্ন তোলেন, “তদন্ত করতে সময় লাগছে মানে তারা কিছু করছে। কিন্তু তারা কী করছে?” তাঁর অভিযোগ, স্ট্যাটাস রিপোর্টে শুধুই কপি পেস্ট থাকছে। তদন্তকারী অফিসার কী করছে? কলকাতা পুলিশ যা তদন্ত করে দিয়েছে তাই চলছে।

সিবিআই-এর তরফে আইনজীবী তখন বলেন, “তদন্ত চলছে। পিএমও পোর্টাল এবং সোশ্যাল মিডিয়ায় ওই ঘটনা সংক্রান্ত ভিডিয়ো ফুটেজের রিপোর্টের অপেক্ষা করা হচ্ছে।”

স্ট্যাটাস রিপোর্টে উল্লেখিত অগ্রগতি নিয়ে সিবিআইকে তখন প্রশ্ন করেন বিচারক। সিবিআই-এর আইনজীবীর উদ্দেশে তিনি বলেন, “শুধুই রিপোর্টের অপেক্ষা করলে হবে না। একজন সরকারি ডাক্তার তাঁর কর্মক্ষেত্রে খুন হয়েছেন। সেটাকে আপনাদের গুরুত্ব দিয়ে দেখা উচিত।” পরবর্তী স্ট্যাটাস রিপোর্ট জমা দিতে হবে ১৬ জুলাই।