AQI
Sign In

By signing in or creating an account, you agree with Associated Broadcasting Company's Terms & Conditions and Privacy Policy.

Encounter: কুয়াশা ঢাকা সকালে কোন পরিস্থিতিতে করতে হল এনকাউন্টার, সব জানালেন জাভেদ শামিম

Encounter: একাধিক স্পেশাল টিম মোতায়েন করা হয়েছিল। নির্দিষ্ট খবর আসার পরই পুলিশ অভিযুক্ত সাজ্জাদকে খুঁজে করে বলে জানাল পুলিশ।

Encounter: কুয়াশা ঢাকা সকালে কোন পরিস্থিতিতে করতে হল এনকাউন্টার, সব জানালেন জাভেদ শামিম
Image Credit: TV9 Bangla
| Edited By: | Updated on: Jan 18, 2025 | 1:09 PM
Share

কলকাতা: পুলিশকে গুলি করে পালিয়ে গিয়েছিল সাজ্জাক আলম। তারপর থেকেই চলছিল খোঁজ। আজ, শনিবার সকালে উত্তর দিনাজপুরের সীমান্তবর্তী অঞ্চলে এনকাউন্টারে মৃত্যু হয় সেই সাজ্জাকের। তিনটি গুলি লাগে তার শরীরে। কোন পরিস্থিতিতে পুলিশকে গুলি চালাতে হল, ঠিক কী হয়েছিল, সেই সব তথ্য সামনে আনল পুলিশ।

শনিবার দুপুরে এই ঘটনা নিয়ে সাংবাদিকদের মুখোমুখি হন রাজ্য পুলিশের এডিজি আইন শৃঙ্খলা জাভেদ শামিম। তিনি জানান, এসটিএফ এবং রাজ্য পুলিশের উচ্চপদস্থ কর্তারা মিলে ওই আসামিকে ধরার জন্য চেষ্টা করছিল গত কয়েকদিন ধরে। আর এ কথা জানতে পারার পরই পাশের রাজ‍্য এবং পাশের দেশে নজরদারি চলছিল পুলিশের তরফে।

গতকাল, শুক্রবার বিশেষ সূত্রে খবর আসে যে এত পুলিশ দেখে অভিযুক্ত বাংলাদেশ চলে যাওয়ার পরিকল্পনা করছে। সেই মতো বাংলাদেশের সব সীমান্ত নজরদারির আওতায় ছিল। আলাদা আলাদা টিম তৈরি করে চারদিক ঘিরে ফেলা হয়েছিল।

এদিন সকাল ৭টা নাগাদ ডিআইজি রায়গঞ্জ রেঞ্জের ডিআইজি সুধীর নীলকান্তমের নেতৃত্বে শনিবার ধরে ফেলা হয় সাজ্জাদকে। আত্মসমর্পণ করতে বলা হয় তাকে। কিন্তু সেটা না করে সাজ্জাক গুলি করে পালিয়ে যাওয়ার চেষ্টা করে বলে দাবি করে পুলিশের। এরপরই পুলিশ পাল্টা গুলি চালায়। আহত অবস্থায় হাসপাতালে নিয়ে যাওয়া হয় তাঁকে। হাসপাতালেই মৃত্যু হয় সাজ্জাকের। তাঁর শরীরে মোট তিন জায়গায় গুলি লেগেছে বলে দাবি পুলিশের। আপাতত আইনি প্রক্রিয়া চলছে। মোট ৮ পুলিশের টিম ছিল বলে জানা গিয়েছে। তদন্তের পর আরও তথ্য সামনে আসবে বলে জানান জাভেদ শামিম।

তিনি বলেন, “পুলিশ প্রফেশনাল। অপরাধীদের বিরুদ্ধে জিরো টলারেন্স নীতি নেওয়া হবে। পুলিশের উপর আক্রমণ হলে কীভাবে ট‍্যাকল করতে হয তা পুলিশ জানে। ডিজি থেকে কনস্টেবল পর্যন্ত সকলেই প্রশিক্ষিত।”