AQI
Sign In

By signing in or creating an account, you agree with Associated Broadcasting Company's Terms & Conditions and Privacy Policy.

ED: ‘আপনারা কেসটা কি ১০০ বছর নিয়ে যাবেন?’, ইডির ভূমিকায় বিরক্ত আদালত

ED: বিচারক বলেন, 'আপনারা কি এই কেসটাকে ১০০ বছর নিয়ে যাবেন? আমার কাছে যে নথি দিয়েছেন তাতে রাইস মিলারদের নাম আছে। গ্রেফতার করছেন না কেন? আমি যখন কোর্টে বসেছি তখন দেখতে চাই দ্রুত তদন্ত হোক। স্পিডি ট্রায়াল হোক। কেন আপনারা সিলেক্টিভ?"

ED: 'আপনারা কেসটা কি ১০০ বছর নিয়ে যাবেন?', ইডির ভূমিকায় বিরক্ত আদালত
রেশন দুর্নীতির তদন্তে ইডি।
| Edited By: | Updated on: Aug 12, 2024 | 10:50 PM
Share

কলকাতা: রেশন দুর্নীতি মামলায় বিচারকের প্রশ্নের মুখে ইডি। বিচার ভবনে বিশেষ ইডি আদালতে সোমবার ধৃত আলিফ নূর ওরফে মুকুল ও আনিসুর রহমান ওরফে বিদেশের মামলার শুনানি ছিল। সেখানেই বিচারক প্রশান্ত মুখোপাধ্যায় চাপ বাড়ালেন ইডির উপর।

বিচারক বলেন, ‘আপনারা কি এই কেসটাকে ১০০ বছর নিয়ে যাবেন? আমার কাছে যে নথি দিয়েছেন তাতে রাইস মিলারদের নাম আছে। গ্রেফতার করছেন না কেন? আমি যখন কোর্টে বসেছি তখন দেখতে চাই দ্রুত তদন্ত হোক। স্পিডি ট্রায়াল হোক। কেন আপনারা সিলেক্টিভ? আনিসুর ওরফে বিদেশের বিরুদ্ধে কোনও এফআইআর নেই। এদিকে গোটা রাজ্যে রেশন দুর্নীতিতে এত মামলা আছে। রাইস মিলারদের নাম আছে। তাদের ধরছেন না কেন?’

এদিন সরকারি আইনজীবী ভাস্কর মুখোপাধ্যায় বলেন, ‘আমাদের তদন্তে উঠে আসা তথ্যের ভিত্তিতে তদন্ত এগিয়ে নিয়ে যাওয়া হচ্ছে। এরা একই কায়দায় (বাকিবুর রহমানের মতো) দুর্নীতি করেছে। নিজের লোকেদের ভুয়ো কৃষক বানিয়ে সরকারের টাকা লুঠ করা হয়েছে।’

বিচারক বলেন, ‘আপনারা এই দুজনকে আবার ৪ দিনের হেফাজতে চাইছেন। ১০ দিন হেফাজতে ছিল। আরও ৪ দিন কেন লাগবে সেটা বোঝান আমাকে। ১০ দিন দিয়েছিলাম। দিনে কত ঘণ্টা জেরা করেছেন? আপনি জানেন কে দুর্নীতিতে যুক্ত। অথচ গ্রেফতার করছেন না।” সরকারি আইনজীবী বলেন, সাক্ষীদের জিজ্ঞাসাবাদ করা হয়েছে। রাইস মিলে একটি রেজিস্ট্রার পেয়েছেন, যা যাচাই করতে হবে। এরপরই মুকুল ও বিদেশের ৪ দিনের ইডি হেফাজতের আবেদন মঞ্জুর করা হয়।

আরও খবর পড়তে ডাউনলোড করুন Tv9 বাংলা অ্যাপ (Android/ iOs)