AQI
Sign In

By signing in or creating an account, you agree with Associated Broadcasting Company's Terms & Conditions and Privacy Policy.

দারুণ খবর! হিমাচল ভ্রমণের জন্য আর আবশ্যিক নয় ই-পাস ব্যবস্থা

লকডাউনের জেরে বিধ্বস্ত এই রাজ্যের হোটেল ব্যবসা। রাজ্য সরকারের এই সিদ্ধান্তের জন্য কিছুটা স্বস্তি পেলেন হোটেল মালিকেরা।

দারুণ খবর! হিমাচল ভ্রমণের জন্য আর আবশ্যিক নয় ই-পাস ব্যবস্থা
হিমাচল ভ্রমণের জন্য আর আবশ্যিক নয় ই-পাস ব্যবস্থা
| Edited By: | Updated on: Jun 23, 2021 | 5:28 PM
Share

ভ্রমণপ্রেমীদের জন্য সুখবর! আগামী ১ জুলাই থেকে হিমাচল প্রদেশের প্রবেশের জন্য আর ই-পাস ব্যবস্থার উপর নির্ভর করতে হবে না। দেশে করোনা আক্রান্তের সংখ্যা নিম্নমুখী হতেই অনেক রাজ্যই কোভিড লকডাউন শিথিল করার সিদ্ধান্ত নিচ্ছে। বুধবার,রাজ্যে প্রবেশপথে ই-পাস দেখানোর নিয়ম স্থগিত রাখার সিদ্ধান্ত নিয়েছে হিমালচল প্রদেশের মন্ত্রিপরিষদ। লকডাউন শিথিল হতেই রাস্তায় নেমেছে সরকারি বাসের পঞ্চাশ শতাংশ। এছাড়া রাজ্যের সমস্ত মন্দিরগুলিও কোভিড প্রোটোকল মেনে আগামী ১ জুলাই জনসাধারণের জন্য খুলে দেওয়া হবে।

বেশ কয়েকসপ্তাহ আগেই রাজ্য সরকার ঘোষণা করেছিল যে রাজ্যে প্রবেশের জন্য আরটি-পিসিআর পরীক্ষার নেগেটিভ রিপোর্টের প্রয়োজন হবে না। সেই ঘোষণার পরই হিমাচল ও হরিয়ানার সীমান্তবর্তী এলাকা পারওয়ামু অঞ্চলে ব্যাপক ট্রাফিত জ্যাম তৈরি হয়, যা সোশ্যাল মিডিয়া ভাইরাল হয়ে যায়। একটি প্রতিবেদনে সরকার পক্ষে থেকে জানানো হয়, এই রাজ্যের সব ধর্মীয় স্থানগুলিতে পুনরায় চালু করার অনুমতি দেওয়া হবে। তবে কোভিড নিয়ম মেনে ভক্তদের সামাজিক দূরত্ব বজায় রেখে মন্দিরকক্ষে প্রবেশ করতে হবে। জমায়েত এড়াতে কীর্তন, ভজন, ধর্মীয় অনুষ্ঠানগুলিতে এখনও অনুমতি দেওয়া হয়নি।

আরও পড়ুন: সুখবর! কোন কোন দেশে এবার যেতে পারবেন ভারতীয়রা, জেনে নিন

রাজ্য সরকার জানিয়েছে, রাজ্যের দোকানগুলি সকাল ৯টা থেকে ৪ টে পর্যন্ত খোলা থাকবে। , রেস্তোরাঁগুলি ১০টা অবধি খোলা থাকার অনুমতি দেওয়া হয়েছে। ঘরোয়া কোনও অনুষ্ঠানের জন্য সর্বাধিক ৫০জনকে নিমন্ত্রণ করার অনুমতি দেওয়া হয়েছে। এছাড়া বাইরে অর্থাত মুক্তাঙ্গনে সমাবেশ বা অনুষ্ঠানের জন্য সর্বোচ্চ ১০০জনের প্রবেশে অনুমতি দেওয়া হয়েছে। অন্যদিকে, ভিনরাজ্য থেকে আগতদের জন্য ই-পাস ব্যবস্থা স্থগিত রাখার পিছনে রয়েছে একটি মূল কারণ, তা হল, ফের পর্যটন শিল্পকে চাঙ্গা করে তোলা। লকডাউনের জেরে বিধ্বস্ত এই রাজ্যের হোটেল ব্যবসা। রাজ্য সরকারের এই সিদ্ধান্তের জন্য কিছুটা স্বস্তি পেল হোটেল মালিকেরা।