Aindrila Sharma: ক্যানসারই জীবন কাড়ল ঐন্দ্রিলার! কর্কট রোগের ঝুঁকি কমাতে রান্নাঘর থেকে আগে সরান এই ৫ জিনিস

Cancer Symptoms And Remedies: ২০ দিনের মৃত্যুর সঙ্গে টানা লড়াইয়ের অবসান হয়েছে রবিবার সকালে। পরিবার, অনুরাগী, বন্ধু-বান্ধব, ভালবাসার মানুষদের কাঁদিয়ে চিরতরে বিলীন হয়েছেন ২৪ বছর বয়সি প্রাণবন্ত মেয়ে, ঐন্দ্রিলা শর্মা। না ফেরার দেশে যে এত তাড়াতাড়ি চলে যেতে পারে, সে কথা এখনও বিশ্বাস করে উঠতে পারছেন না সহকর্মী থেকে পরিবারের সদস্যরা।

| Edited By: | Updated on: Nov 20, 2022 | 9:51 PM
২ বার ক্যানসারকে জয় করেছেন ঐন্দ্রিলা। শারীরিকভাবে বহু কষ্ট সহ্য করলেও, মানসিক ভাবে কখনও ভেঙে পড়েননি তিনি। বাঁচতে হবে, এই লক্ষ্যেই দিনের পর দিন মারণরোগকে বুড়ো আঙুল দেখিয়ে জয়ের হাসি হেসেছিলেন। কিন্তু শেষরক্ষা আর হল কই! রবিবার দুপুর ১২টা ৫৯ মিনিটে শেষ নিঃশ্বাস ত্যাগ করেন বাংলা সিরিয়াল ও সিনেমা জগতের এই অভিনেত্রী।

২ বার ক্যানসারকে জয় করেছেন ঐন্দ্রিলা। শারীরিকভাবে বহু কষ্ট সহ্য করলেও, মানসিক ভাবে কখনও ভেঙে পড়েননি তিনি। বাঁচতে হবে, এই লক্ষ্যেই দিনের পর দিন মারণরোগকে বুড়ো আঙুল দেখিয়ে জয়ের হাসি হেসেছিলেন। কিন্তু শেষরক্ষা আর হল কই! রবিবার দুপুর ১২টা ৫৯ মিনিটে শেষ নিঃশ্বাস ত্যাগ করেন বাংলা সিরিয়াল ও সিনেমা জগতের এই অভিনেত্রী।

1 / 10
ঘরের মেয়েকে মনে রাখলেই এভাবেই

ঘরের মেয়েকে মনে রাখলেই এভাবেই

2 / 10
২০১৫ সালে, নিজের জন্মদিনের দিন তিনি জানতে পারেন তাঁর শরীরে বাসা বেঁধেছে কর্কটরোগ। অস্থিমজ্জায় ক্যানসারকে পরাজয় করতে দীর্ঘদিন ধরে কঠিন লড়াই করেছিলেন তিনি। অত্যন্ত মানসিক জোর না থাকলে এই রোগের বিরুদ্ধে লড়াই করা অসম্ভব। সুস্থ হয়ে বাড়ি ফিরে ফের কাজে যোগ দেন। ৬ বছর পর ফের চাগাড় দেয় ওই একই মারণ রোগ। ফের লড়াই শুরু।

২০১৫ সালে, নিজের জন্মদিনের দিন তিনি জানতে পারেন তাঁর শরীরে বাসা বেঁধেছে কর্কটরোগ। অস্থিমজ্জায় ক্যানসারকে পরাজয় করতে দীর্ঘদিন ধরে কঠিন লড়াই করেছিলেন তিনি। অত্যন্ত মানসিক জোর না থাকলে এই রোগের বিরুদ্ধে লড়াই করা অসম্ভব। সুস্থ হয়ে বাড়ি ফিরে ফের কাজে যোগ দেন। ৬ বছর পর ফের চাগাড় দেয় ওই একই মারণ রোগ। ফের লড়াই শুরু।

3 / 10
ফের একবার কর্কট রোগকে জয় করে কাজে ফেরার চেষ্টা করেন। অসম্ভব এক লড়াকু মেয়ের কাহিনি ইতোমধ্যেই সকলের জানা। এই জানাটাই আসলে সকলের কাছে এক দৃষ্টান্ত হয়ে গেলেন ঐন্দ্রিলা। টানা ২০দিন ধরে হাসপাতালের বিছানায় বাঁচার লড়াইটা যে কী ভীষণভাবে সকলের মনে ছাপ ফেলে দিয়ে গিয়েছে তা বলার অপেক্ষা রাখে না।

ফের একবার কর্কট রোগকে জয় করে কাজে ফেরার চেষ্টা করেন। অসম্ভব এক লড়াকু মেয়ের কাহিনি ইতোমধ্যেই সকলের জানা। এই জানাটাই আসলে সকলের কাছে এক দৃষ্টান্ত হয়ে গেলেন ঐন্দ্রিলা। টানা ২০দিন ধরে হাসপাতালের বিছানায় বাঁচার লড়াইটা যে কী ভীষণভাবে সকলের মনে ছাপ ফেলে দিয়ে গিয়েছে তা বলার অপেক্ষা রাখে না।

4 / 10
ক্যানসার এখন ঘরে ঘরে বাসা বেঁধেছে। বিশ্বে দ্রুত হারে এই রোগ ছড়িয়ে পড়ছে নিঃশব্দে। কর্কটরোগের মোকাবিলায় অনেক ধরনের চিকিত্‍সা থাকলেও ক্যানসারের নাম শুনলে সকলেরই মনে আশঙ্কার মেঘ জমতে শুরু করে। ক্যানসারের উপসর্গ কথা কানে এলেই শুরু হয়ে দিন গোনার পালা। তবে এই রোগ ছড়িয়ে পড়ার পিছনে রয়েছে সচেতনতার অভাব।

ক্যানসার এখন ঘরে ঘরে বাসা বেঁধেছে। বিশ্বে দ্রুত হারে এই রোগ ছড়িয়ে পড়ছে নিঃশব্দে। কর্কটরোগের মোকাবিলায় অনেক ধরনের চিকিত্‍সা থাকলেও ক্যানসারের নাম শুনলে সকলেরই মনে আশঙ্কার মেঘ জমতে শুরু করে। ক্যানসারের উপসর্গ কথা কানে এলেই শুরু হয়ে দিন গোনার পালা। তবে এই রোগ ছড়িয়ে পড়ার পিছনে রয়েছে সচেতনতার অভাব।

5 / 10
কারণ, ক্যানসারের বড় উত্‍সই রয়েছে বাড়ির মধ্যে। রান্নাঘরে ব্যবহৃত বহু জিনিসপত্রই বর্তমানে ক্যানসারের কারণ। রান্নাঘরের এই সব জিনিস থাকলে এখনই সরিয়ে ফেলার চিন্তাভাবনা শুরু করুন। কী কী ফেলবেন, আর কী কী রাখবেন, সেগুলি জেনে নিন এখানে...

কারণ, ক্যানসারের বড় উত্‍সই রয়েছে বাড়ির মধ্যে। রান্নাঘরে ব্যবহৃত বহু জিনিসপত্রই বর্তমানে ক্যানসারের কারণ। রান্নাঘরের এই সব জিনিস থাকলে এখনই সরিয়ে ফেলার চিন্তাভাবনা শুরু করুন। কী কী ফেলবেন, আর কী কী রাখবেন, সেগুলি জেনে নিন এখানে...

6 / 10
পুরনো মশলা রাখবেন জমিয়ে রাখবেন না। অনেকেই ২-৩ মাস একসঙ্গে গরমমশলা কিনে রান্নাঘরে মজুত করে রেখে দেন। কিন্তু সেই মশলা যে পুরোপুরি ব্যবহার করতে করেন তাও নয়। মেয়াদ শেষ হয়ে নষ্ট হয়ে যায়। কিন্তু পুরনো মশলার মান না বুঝে তরকারিতে ব্যবহার করা হলে খাবারে সেটি বিষক্রিয়ার সমান হয়। পরবর্তীকালে ক্যানসারও হতে পারে। তাই যতটা প্রয়োজন, ঠিক ততটাই রান্নাঘরে রাখার চেষ্টা করুন।

পুরনো মশলা রাখবেন জমিয়ে রাখবেন না। অনেকেই ২-৩ মাস একসঙ্গে গরমমশলা কিনে রান্নাঘরে মজুত করে রেখে দেন। কিন্তু সেই মশলা যে পুরোপুরি ব্যবহার করতে করেন তাও নয়। মেয়াদ শেষ হয়ে নষ্ট হয়ে যায়। কিন্তু পুরনো মশলার মান না বুঝে তরকারিতে ব্যবহার করা হলে খাবারে সেটি বিষক্রিয়ার সমান হয়। পরবর্তীকালে ক্যানসারও হতে পারে। তাই যতটা প্রয়োজন, ঠিক ততটাই রান্নাঘরে রাখার চেষ্টা করুন।

7 / 10
রান্নাঘরের নন-স্টিক বাসনের ব্যবহার এখন সবচেয়ে বেশি। এই বাসনগুলি রাসায়নিক ব্বহার করে তৈরি করা হয়। এই ধরনের রাসায়নিককে পারফ্লুওকটেন সালফেট বলা হয়। শ্যাম্পু, ওয়াটারপ্রুফ পোশাক, প্রসাধনী, পরিষ্কার করার পণ্যে ব্যবহার করা হয়। রোজকার রান্না জন্য যদি এই ধরনের পাত্রে রান্না করেন তাহলে সব রাসায়নিকগুলিই শরীরে প্রবেশ করে ও ক্যানসারের ঝুঁকি বাড়ে।

রান্নাঘরের নন-স্টিক বাসনের ব্যবহার এখন সবচেয়ে বেশি। এই বাসনগুলি রাসায়নিক ব্বহার করে তৈরি করা হয়। এই ধরনের রাসায়নিককে পারফ্লুওকটেন সালফেট বলা হয়। শ্যাম্পু, ওয়াটারপ্রুফ পোশাক, প্রসাধনী, পরিষ্কার করার পণ্যে ব্যবহার করা হয়। রোজকার রান্না জন্য যদি এই ধরনের পাত্রে রান্না করেন তাহলে সব রাসায়নিকগুলিই শরীরে প্রবেশ করে ও ক্যানসারের ঝুঁকি বাড়ে।

8 / 10
অনেকেই সকালে ঘুম থেকে উঠে টি ব্যাগ নিয়ে চা খেতে পছন্দ করেন। শুধু সকালে নয়, স্ন্যাকসের সময়ও টি ব্যাগ ডুবিয়ে লিকার খান। কিন্তু সেটিও ক্যানসার হওয়ার কারণ। এতে রয়েছে পিসিভি. ফুড গ্রেড নাইলন, ন্যানো প্লাস্টিক। এই টি ব্যাগগুলি গরম জলে ডোবানো মাত্রই তিনটি যৌগ ভেঙে গিয়ে জলের সঙ্গে মিশে যায়। তার ফলে কার্সিনোজেন নামক একটি উপাদান সক্রিয় হয়ে ওঠে। ক্যানসারের সম্ভাবনা কমাতে টি ব্যাগের ব্যবহার কমিয়ে দিন।

অনেকেই সকালে ঘুম থেকে উঠে টি ব্যাগ নিয়ে চা খেতে পছন্দ করেন। শুধু সকালে নয়, স্ন্যাকসের সময়ও টি ব্যাগ ডুবিয়ে লিকার খান। কিন্তু সেটিও ক্যানসার হওয়ার কারণ। এতে রয়েছে পিসিভি. ফুড গ্রেড নাইলন, ন্যানো প্লাস্টিক। এই টি ব্যাগগুলি গরম জলে ডোবানো মাত্রই তিনটি যৌগ ভেঙে গিয়ে জলের সঙ্গে মিশে যায়। তার ফলে কার্সিনোজেন নামক একটি উপাদান সক্রিয় হয়ে ওঠে। ক্যানসারের সম্ভাবনা কমাতে টি ব্যাগের ব্যবহার কমিয়ে দিন।

9 / 10
 প্লাস্টিকের লাঞ্চবক্স ও রান্নাঘরের অন্যান্য সরঞ্জামগুলিতেও রয়েছে বিষাক্ত রাসায়নিকের প্রভাব। প্লাস্টিককে শক্ত করতে বিসফেনল নামক রাসায়নিক ব্যবহার করা হয়। লাঞ্চবক্সে রান্না করা গরম সবজি দেওয়া হলে সেই রাসায়নিক দ্রবীভূত হয়ে প্লাস্টিকের মধ্যে মিশে যায়। শরীরে বাসা বাঁধে কর্কট রোগের। এর থেকে কাঁচের টিফিন বক্স  বা স্টিলের পাত্র ব্যবহার করুন।

প্লাস্টিকের লাঞ্চবক্স ও রান্নাঘরের অন্যান্য সরঞ্জামগুলিতেও রয়েছে বিষাক্ত রাসায়নিকের প্রভাব। প্লাস্টিককে শক্ত করতে বিসফেনল নামক রাসায়নিক ব্যবহার করা হয়। লাঞ্চবক্সে রান্না করা গরম সবজি দেওয়া হলে সেই রাসায়নিক দ্রবীভূত হয়ে প্লাস্টিকের মধ্যে মিশে যায়। শরীরে বাসা বাঁধে কর্কট রোগের। এর থেকে কাঁচের টিফিন বক্স বা স্টিলের পাত্র ব্যবহার করুন।

10 / 10
Follow Us: