আজ থেকে ১৫-২০ বছর আগে গরমের দাপট এতটাও ছিল না। লোডশেডিং হলে দিব্যি বাড়ির বাইরে উঠোনে বসে হাতপাখার হাওয়া খেয়ে কাটিয়ে দেওয়া যেত। এখন লোডশেডিং মানেই যেন বিভীষিকা।
1 / 8
পাল্লা দিয়ে বেড়েছে গরম। সেই সঙ্গে বজল এসেছে গরমের চরিত্রেও। হিট স্ট্রোক এত বেশি হত না। গরম তুলনায় সহনীয় ছিল। এখন সেঅ সহ্যের সীমা পেরিয়ে গিয়েছে। ফ্যান, এসি ছাড়া ভাবাই যায় না।
2 / 8
ছোটবেলার গরমের ছুটির দিনও ছিল রঙিন। দুপুরবেলা কোলা পেপসি নিয়ে হাঁক দিত আইসক্রিম কাকুরা। ১ টাকা দিয়ে সেই পেপসি কেনার হিড়িক পড়ে যেত।
3 / 8
আইসক্রিমের মধ্যে এত বৈচিত্র্য ছিল না। যদি আইসক্রিমের দাম ১০ টাকা হত তাহলে তাই ছিল বিলাসিতা। ২ টাকা কিংবা ৫ টাকা দিয়ে আইসক্রিম একদিন পেলেই শিশুমন আনন্দে ভরে উঠত।
4 / 8
মাঝে মধ্যে এই ফেলে আসা ছোটবেলায় ফিরে যেতে খুবই ইচ্ছে করে। পেপসি এখন প্রায় পাওয়া যায় না বললেই চলে। আইসক্রিম খেতে চাইলে এখন অনেক অপশন। সব সময় নামী-দামি আইসক্রিম খেতেও ইচ্ছে করে না।
5 / 8
তাই সেই পুরনো স্বাদের পেপসি এবার বানিয়ে নিন বাড়িতেই। উপকরণ সামান্যই। বাসে ট্রেনে যে আম, লেবু, ঝাল লজেন্স পাওয়া যায় তাই দিয়েই বানিয়ে নিতে পারেন। আলাদা আলাদা করে কমলা, সবুজ, কালো লঙের লজেন্স থেঁতো করে নিন।
6 / 8
এবার কড়াইতে জল দিয়ে আলাদা আলাদা করে চকোলেট গলিয়ে নিন। এই গলানোর সময় স্বাদমতো চিনি দেবেন। একটা পাত্রে দুধ, জল আর চিনি দিয়ে আলাদা করে গরম করে নিন। এনলাইন থেকে পেপসির জন্য প্লাস্টিক শিট কিনে রাখুন।
7 / 8
মোমবাতির আলোয় একদিক পুড়িয়ে মুখ বন্ধ করে ওর মধ্যে রঙিন পানীয় ঢেলে দিন। এবার প্লাস্টিকের মুখ বন্ধ করে দিন। হয়ে গেলে ১২ ঘন্টা ডিপ ফ্রিজে রাখুন। আইসক্রিম কাকুর মতো পেপসি তৈরি বাড়িতেই।