প্রতিদিন খেজুর খাওয়ার কারণে শরীরের এনার্জি লেভেল ও হিমোগ্লোবিন উন্নতি ও বৃদ্ধি পায়। করোনাকালে প্রতিদিন সকালে বা বিকেলে ৪টি করে খেজুর খেতে পারেন। পেশিতে শক্তি ও রক্তের হিমোগ্লোবিনের মাত্রা বাড়িয়ে তোলে।
অনিদ্রা বা নার্ভের সমস্যা থাকলে রোজকার ডায়েটে খেজুর যোগ করতে পারেন। স্লিপ ডিসঅর্ডারের সমস্যা দূরীকরমের জন্য খেজুর দারুণ উপকারী।
অ্যাসিডিটি ও কোষ্ঠকাঠিন্যের সমস্যা থাকলে প্রতিদিন সকালে জলে ভেজানো খেজুর খান। বদহজম, অম্বল ও কোষ্ঠকাঠিন্যের মতো সমস্যা দবর হবে কয়েক সপ্তাহের মধ্যেই।
অ্য়ালার্জি বা সংক্রমণের বিরুদ্ধে প্রতিরোধ গড়তে খেজুরের মধ্যে রয়েছে অ্যান্টিব্য়াকটেরিয়াল ও অ্যান্টি-অ্যালার্জির উপাদান।
খেজুরে রয়েছে প্রচুর পরিমাণে ফাইবার, পটাসিয়াম, আয়রন। মিষ্টি খাওয়ার প্রবণতা থাকলে প্রাকৃতিক মিষ্টি খেজুর খান। গবেষণায় জানা গিয়েছে, ডায়াবেটিসের রোগীরাও খেজুর খেতে পারেন। এতে রয়েছে নিম্ন গ্লিজেমিক ইনডেক্স। খেজুরে কোলেস্টেরলের পরিমাণ কম থাকায় হার্টের রোগের প্রবণতা কমে যায়।
ওয়ার্কআউটের পর শরীরের পুষ্টি ও স্বাস্থ্যকর খাবারের দরকার পড়ে। এক্সারসাইজ বা শরীরচর্চার পর দুটি করে খেজুর গ্রহণ করতে পারেন। দারুণ উপকার পাবেন।
প্রতিদিন সকালে নিয়ম করে দুটি করে খেজুর খান। হিমোগ্লোবিন বৃদ্ধির জন্য লাঞ্চের পর খান। বাচ্চাদেরও খেজুর দিন। যে কোনও ফলের সঙ্গে একটি করে খেজুর দিন তাদের।