AQI
Sign In

By signing in or creating an account, you agree with Associated Broadcasting Company's Terms & Conditions and Privacy Policy.

Cooch Behar: আবারও উত্তপ্ত তুফানগঞ্জ, রাত হতেই একই কায়দায় বিজেপির পার্টি অফিসে ‘ভাঙচুর’

Tufanganj BJP-TMC Clash: অভিযোগ, সোমবার মধ্যরাতে পরপর দুটি বিজেপি দলীয় কার্যালয়ে ভাঙচুর চালায় তৃণমূলের বাইক বাহিনী। দলীয় কার্যালয়ে থাকা টিভি, চেয়ার ও আসবাবপত্র ভাঙচুর করে পার্টি অফিসে তাণ্ডব চালানো হয় বলে অভিযোগ।

Cooch Behar: আবারও উত্তপ্ত তুফানগঞ্জ, রাত হতেই একই কায়দায় বিজেপির পার্টি অফিসে 'ভাঙচুর'
বিজেপির কার্যালয়ে ভাঙচুরের অভিযোগImage Credit: TV9 Bangla
| Edited By: | Updated on: Oct 14, 2025 | 2:03 PM
Share

কোচবিহার: আবারও উত্তপ্ত তুফানগঞ্জ। সোমবার দুপুরের পর রাতেও তুফানগঞ্জে ফের অশান্তি। রাতের অন্ধকারে বিজেপি কার্যালয়ে ভাঙচুরের অভিযোগ তৃণমূলের বিরুদ্ধে। দুর্গাপুর কাণ্ডে বিজেপির ডেপুটেশন ঘিরে সোমবার তৃণমূল-বিজেপি সংঘাতে কার্যত রণক্ষেত্রের চেহারা নিয়েছিল তুফানগঞ্জ শহর। হামলা-পাল্টা হামলায় দু’পক্ষের চারজন আহত হওয়ার পর পরিস্থিতি সামাল দিতে নাজেহাল হয় পুলিশ প্রশাসন। কিন্তু রাত নামতেই ফের উত্তপ্ত হয়ে ওঠে নাটাবাড়ি বিধানসভার চিলাখানা-২ গ্রাম পঞ্চায়েতের ঘোঘারকুঠি ও দেওচড়াই মোড় এলাকা।

অভিযোগ, সোমবার মধ্যরাতে পরপর দুটি বিজেপি দলীয় কার্যালয়ে ভাঙচুর চালায় তৃণমূলের বাইক বাহিনী। দলীয় কার্যালয়ে থাকা টিভি, চেয়ার ও আসবাবপত্র ভাঙচুর করে পার্টি অফিসে তাণ্ডব চালানো হয় বলে অভিযোগ।

নাটাবাড়ি বিধানসভার বিজেপি মন্ডল সভাপতি চিরঞ্জিৎ দাস অভিযোগ করেন, “দিনের বেলায় সংঘর্ষের পর রাতেই আমাদের দুটি পার্টি অফিসে হামলা চালানো হয়েছে। পুলিশ দেখেও কিছু করছে না। এটা সম্পূর্ণ পরিকল্পিত তৃণমূলের রাজনৈতিক সন্ত্রাস।”

অন্যদিকে অভিযোগ অস্বীকার করে চিলাখানা-২ তৃণমূলের যুব সভাপতি সুমন রহমান বলেন, “এই ঘটনার সঙ্গে তৃণমূলের কোনো সম্পর্ক নেই। বিজেপি নিজেরাই নাটক সাজিয়ে রাজনৈতিক সহানুভূতি পেতে চাইছে।” ঘটনার তদন্ত শুরু করেছে তুফানগঞ্জ থানার পুলিশ। তবে টানটান উত্তেজনা বিরাজ করছে গোটা এলাকায়।

উল্লেখ্য, সোমবার বিজেপির তুফানগঞ্জ থানায় স্মারকলিপি দেওয়ার কর্মসূচি ছিল। সেখানে যোগ দিতে উপস্থিত ছিলেন বিধায়ক মালতী রাভা সহ অন্য বিজেপি কর্মীরা। গেরুয়া শিবিরের দাবি,তারা যাতে সেই কর্মসূচি করতে না পারে সেই কারণেই তৃণমূল আশ্রিত দুষ্কৃতীরা হামলা চালায় তাদের উপর। পুলিশের সামনেই বেধড়ক মারধর করা হয় বিজেপির এক নেতাকে। এরপরই এই নিয়ে ব্যাপক উত্তেজনা ছড়ায় এলাকায়।