AQI
Sign In

By signing in or creating an account, you agree with Associated Broadcasting Company's Terms & Conditions and Privacy Policy.

Lakshmir Bhandar: ‘লক্ষ্মীর ভান্ডার পেয়েও যাঁরা ভোট দেননি, নাম বাদ…’, বড় কথায় চরম রাজনৈতিক শোরগোল

Lakshmir Bhandar: তৃণমূলের ব্লক সভাপতি মুখে লক্ষ্মীর ভান্ডারের নাম কাটার কথা শুনেই শোরগোল কোচবিহার জেলার রাজনৈতিক মহলে। যদিও তাঁর বক্তব্যকে বিকৃতভাবে বিশ্লেষণ করা হচ্ছে বলেই দাবি তৃণমূলের ওই ব্লক সভাপতির।

Lakshmir Bhandar: 'লক্ষ্মীর ভান্ডার পেয়েও যাঁরা ভোট দেননি, নাম বাদ...', বড় কথায় চরম রাজনৈতিক শোরগোল
লক্ষ্মীর ভান্ডার নিয়ে বিতর্কImage Credit: TV9 Bangla
| Edited By: | Updated on: Jul 14, 2024 | 3:48 PM
Share

কোচবিহার:  লক্ষ্মীর ভান্ডার পেয়েও ভোট দেননি যাঁরা, তাঁদের নাম কেটে দেওয়া হবে। এমনই হুঁশিয়ারি দিয়ে বিতর্কে তৃণমূলের ব্লক সভাপতি। ২১ জুলাইয়ের প্রস্তুতি সভা থেকে বললেন দিনহাটা ২ নম্বর ব্লক তৃণমূল কংগ্রেস সভাপতি দীপক কুমার ভট্টাচার্য। তৃণমূলের ব্লক সভাপতি মুখে লক্ষ্মীর ভান্ডারের নাম কাটার কথা শুনেই শোরগোল কোচবিহার জেলার রাজনৈতিক মহলে। যদিও তাঁর বক্তব্যকে বিকৃতভাবে বিশ্লেষণ করা হচ্ছে বলেই দাবি তৃণমূলের ওই ব্লক সভাপতির।

তৃণমূল নেতা ঠিক কী বলেছেন?

দিনহাটা ২ নম্বর ব্লক তৃণমূল কংগ্রেস সভাপতি দীপক কুমার ভট্টাচার্য বলেন, “এত কিছু পাওয়ার পরেও, লক্ষ্মীর ভান্ডারের টাকা পাওয়ার পরেও তৃণমূল কংগ্রেসকে ভোট না দিয়ে বিজেপিকে ভোট দিয়েছে, অন্ততপক্ষে আমাদের কিছু জনের নাম লক্ষ্মীর ভান্ডার থেকে কেটে দেওয়া দরকার আছে। যে টাকাটা মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় দিচ্ছে, যে টাকাটা তৃণমূল পরিচালিত রাজ্য সরকার দিচ্ছে, সেটা নরেন্দ্র মোদীর টাকা নয়। তৃণমূল সরকারের টাকা।”

বিষয়টি নিয়ে শোরগোল রাজনৈতিক মহলে। বিজেপি নেতা বিরাজ বসু বলেন, “বিচারকের আসনে বসে বিরোধী দল করলেই তাঁকে লক্ষ্মীর ভান্ডারের টাকা দেওয়া যাবে না। রেশন নিতে দেওয়া যাবে না। সরকারি বিভিন্ন যে প্রকল্প রয়েছে, তার সুবিধা দেওয়া যাবে না, এটাই তৃণমূলী কালচার।” প্রসঙ্গত, লক্ষ্মীর ভান্ডার নিয়ে নতুন কিছু বলার নেই। এই প্রকল্পের আওতায় প্রথম দিকে সাধারণ শ্রেণীর মহিলাদের প্রতি মাসে ৫০০ টাকা এবং তপশিলি জাতি ও উপজাতি শ্রেণীর মহিলাদের প্রতি মাসে ১০০০ টাকা করে দেওয়া হতো। বর্তমানে টাকার পরিমাণ বৃদ্ধি করে করা হয়েছে যথাক্রমে ১০০০ টাকা ও ১২০০ টাকা। আর এই ‘লক্ষ্মীর ভান্ডার’ই বাংলার রাজনীতির একটি কেন্দ্রবিন্দু হয়ে উঠেছে। কোচবিহার আসনে ৩৯,২৫০ ভোটে বিজেপি প্রার্থী নিশীথকে হারিয়ে দেন তৃণমূল প্রার্থী জগদীশচন্দ্র বর্মা বসুনিয়া। তারপরও তৃণমূল নেতাদের একাংশের মতে, কিছু ভোট বিজেপিতে গিয়েছে। আর তাতেই এহেন মন্তব্য।