Dhupguri: জামাইবাবুকে মারধর করে নাবালিকাকে অপহরণের অভিযোগ, থানা ঘেরাও গ্রামবাসীদের
Dhupguri: সূত্রের খবর, ২১ তারিখ ধূপগুড়ি থানা এলাকায় দিদির বাড়িতে বেড়াতে এসেছিল ওই নাবালিকা। অভিযোগ, সেখানেই জামাইবাবুকে মারধর করে ওই নাবালিকা তুলে নিয়ে যায় চার যুবক। ঘটনায় শোরগোল পড়ে যায় এলাকায়।
ধূপগুড়ি: দিদির বাড়ি বেড়াতে এসে অপহৃত নাবালিকা। ২ দিন পর নাবালিকার খোঁজ মিললেও এখনও অধরা অভিযুক্ত। থানায় দায়ের হয়েছে লিখিত অভিযোগ। অভিযোগ, মূল অভিযুক্ত যুবককে আড়াল করছে তৃণমূল। সে কারণেই পাকড়াও করছে না পুলিশ। ক্ষোভে ফেটে পড়ছে এলাকার বাসিন্দারা। এদিন এলাকায় বিক্ষোভও দেখালেন অনেকে। থানার সামনেও চলল বিক্ষোভ। ঘটনায় শোরগোল জলপাইগুড়ির ধূপগুড়ি থানা এলাকায়।
সূত্রের খবর, ২১ তারিখ ধূপগুড়ি থানা এলাকায় দিদির বাড়িতে বেড়াতে এসেছিল ওই নাবালিকা। অভিযোগ, সেখানেই জামাইবাবুকে মারধর করে ওই নাবালিকা তুলে নিয়ে যায় চার যুবক। তারপর থেকে এলাকার নানা প্রান্তে নাবালিকার খোঁজ করলেও পাওয়া যায়নি। ধূপগুড়ি থানায় লিখিত অভিযোগ দায়ের করা হয় পরিবারের তরফে। নাম আসে এলাকারই এক যুবক ও তার কিছু সঙ্গীদের। এদিকে ঘটনার ঠিক দু’দিনের মাথায় ধূপগুড়ি পঞ্চায়েত সমিতির সভাপতি অর্চনা সূত্রধর এবং জলপাইগুড়ি জেলা পরিষদের সদস্য দীনেশচন্দ্র মজুমদার নাবালিকাকে এনে পুলিশের হাতে তুলে দেয়। অভিযোগ তারপরেও অভিযুক্তদের ধরেনি পুলিশ।
গ্রামবাসীদের অভিযোগ, ঘটনার পরেও এলাকায় ঘুরতে দেখা গিয়েছে মূল অভিযুক্তকে। কিন্তু, তারপরেও তাঁকে ধরেনি পুলিশ। সে কারণেই এদিন বাধ্য হয়ে ধূপগুড়ি থানায় বিক্ষোভে সামিল হলেন এলাকার বাসিন্দারা। গ্রাম থেকে প্রায় ২ কিলোমিটার মিছিল করে তাঁরা এসে থানা ঘেরাও করেন। নেতৃত্ব দিতে দেখা যায় পদ্ম শিবিরকে। সুর চড়িয়েছেন এলাকার বিজেপি নেতারা। তাঁদের দাবি তৃণমূল নেতারা নাবালিকাকে ফেরালেও অভিযুক্তকে আড়াল করার চেষ্টা চলছে, যা কোনওভাবেই কাম্য নয়। প্রসঙ্গত, কয়েকদিন আগেই জলপাইগুড়িতে হয়েছে লোকসভা নির্বাচন। এখনও ভোট বাকি উত্তরবঙ্গের দুটি লোকসভা কেন্দ্রে। তার আগে এ ঘটনায় নতুন করে শোরগোল শুরু হয়েছে এলাকায়।