AQI
Sign In

By signing in or creating an account, you agree with Associated Broadcasting Company's Terms & Conditions and Privacy Policy.

Calcutta High Court: কলকাতা হাইকোর্টের জমি দখল? বড় নির্দেশ দিলেন বিচারপতি

Jalpaiguri: স্থানীয় বাসিন্দা আমিনা বেগম, সাব্বির ইসলাম জানান, "আমরা আগে জানতাম না এখানে হাইকোর্ট হবে। তিন মাস আগে আমাদের নোটিশ দিয়েছে। কিন্তু আমরা কোথায় যাবো। আমরা পুনর্বাসন চেয়ে বিভিন্ন দফতরে আবেদন করেছি। কিন্তু কোনও উত্তর পাইনি। আজ বিডিও,পু লিশ সাত দিনের মধ্যে জায়গা খালি করার জন্য বলছে। আমরা ছোট বাচ্চা নিয়ে কোথায় যাব।"

Calcutta High Court: কলকাতা হাইকোর্টের জমি দখল? বড় নির্দেশ দিলেন বিচারপতি
কলকাতা হাইকোর্টImage Credit: TV9 Bangla
| Edited By: | Updated on: Dec 05, 2024 | 10:34 AM
Share

জলপাইগুড়ি: কলকাতা হাইকোর্টের জমি খালি করে না দিলে বুলডোজার চলবে। জবরদখলকারিদের কড়া নির্দেশ দিল প্রশাসন। জলপাইগুড়ি শহর লাগোয়া ৩১ নং জাতীয় সড়কের ধারে দ্রুত এগিয়ে চলেছে কলকাতা হাই কোর্টের জলপাইগুড়ি সার্কিট বেঞ্চের স্থায়ী পরিকাঠামো নির্মাণের কাজ।

মাস কয়েক আগে হাইকোর্টের কাজের অগ্রগতি পরিদর্শনে গিয়ে বিচারপতিদের নজরে আসে নির্মিয়মাণ কোর্ট ভবন সংলগ্ন এলাকায় অবৈধ ভাবে রয়েছে একটি বসতি। এলাকা খালি করতে নির্দেশ দেন বিচারপতি।বিচারপতির নির্দেশ পেয়ে সঙ্গে-সঙ্গে ওই এলাকার সাতাটি পরিবারকে সরিয়ে নেওয়ার নোটিস দেয় প্রশাসন। কিন্তু কয়েকমাস পেরিয়ে গেলেও সরে যাননি বাসিন্দারা।

সম্প্রতি, কাজের অগ্রগতি দেখতে আবার জলপাইগুড়ি পৌঁছন বিচারপতিরা। কিন্তু বসতি খালি না হওয়ায় উষ্মা প্রকাশ করেন। দ্রুত এলাকা খালি করার নির্দেশ দেন। এরপরেই বুধবার জলপাইগুড়ি সদর বিডিওর নেতৃত্বে বিশাল পুলিশ বাহিনী উক্ত এলাকায় যায়। উচ্ছেদ অভিযান করতে গেলে বসবাসকারীরা নিজেদের অবস্থান তুলে ধরেন। কিন্তু প্রশাসনের তরফে সাফ জানিয়ে দেওয়া হয় এই যায়গা হাইকোর্টের। যদি সাত দিনের মধ্যে পরিকাঠামো সরিয়ে না নেওয়া হয় তবে বুলডোজার চালিয়ে ভেঙে দেওয়া হবে।

স্থানীয় বাসিন্দা আমিনা বেগম, সাব্বির ইসলাম জানান, “আমরা আগে জানতাম না এখানে হাইকোর্ট হবে। তিন মাস আগে আমাদের নোটিশ দিয়েছে। কিন্তু আমরা কোথায় যাবো। আমরা পুনর্বাসন চেয়ে বিভিন্ন দফতরে আবেদন করেছি। কিন্তু কোনও উত্তর পাইনি। আজ বিডিও,পু লিশ সাত দিনের মধ্যে জায়গা খালি করার জন্য বলছে। আমরা ছোট বাচ্চা নিয়ে কোথায় যাব।” সদর বিডিও মিহির কর্মকার জানান, “হাইকোর্টের  জায়গা দখল করে রেখেছে এই পরিবারগুলি। তিনবার নোটিস দেওয়া হয়েছে। তারপরেও ওঠেনি। আজ বলছে দ্রুত জায়গা খালি করে দেবে।”