Maldah Woman Physical Abuse: ‘গণধর্ষণের’ পর গোপনাঙ্গে লঙ্কার গুঁড়ো, মুখে অ্যাসিড ঢেলে খুন মালদহে
Maldah Woman Physical Abuse: ঘটনাটি ঘটেছে মালদহের হরিশচন্দ্রপুর থানা এলাকায়। রবিবার সকালে বীভৎস অবস্থায় মহিলাকে দেখতে পান এলাকাবাসী। দ্রুত তাঁরা খবর দেন হরিশচন্দ্রপুর থানায়। পুলিশের অনুমান নির্যাতিতার বয়স তিরিশের আশপাশে। জানা গিয়েছে, রাস্তার ধারে ঝোপের মধ্যে হিঁচড়ে নামানো হয়েছে তাঁকে।
মালদহ: নৃশংসতা দেখল মালদহ। ঝোপের মধ্যে মহিলাকে নিয়ে গিয়ে গণধর্ষণের অভিযোগ। শুধু তাই গোপনাঙ্গ সহ শরীরের বিভিন্ন জায়গায় লঙ্কার গুড়ো ছড়িয়ে দিয়ে অকথ্য নির্যাতন। এরপরও শেষ হয়নি। অ্যাসিড ঢেলে মহিলার মুখ পুড়িয়ে খুন অভিযুক্তদের। মহিলার নাম পরিচয় এখনও পর্যন্ত জানতে পারা যায়নি।
ঘটনাটি ঘটেছে মালদহের হরিশচন্দ্রপুর থানা এলাকায়। রবিবার সকালে প্রায় বীভৎস অবস্থায় মহিলাকে দেখতে পান এলাকাবাসী। দ্রুত তাঁরা খবর দেন হরিশচন্দ্রপুর থানায়। এলাকাবাসীর অনুমান নির্যাতিতার বয়স তিরিশের আশপাশে। জানা গিয়েছে, রাস্তার ধারে ঝোপের মধ্যে হিঁচড়ে নামানো হয়েছে তাঁকে। তার প্রমাণও রয়ে গিয়েছে রাস্তায়। এ দিন পুলিশ নগ্ন অবস্থায় উদ্ধার করলেও তাঁর জামা-কাপড় পড়ে ছিল ঘটনাস্থলেই। একই সঙ্গে পাশে পড়েছিল ব্যবহার করা বেশ কিছু কন্ডোম। ছিল ধারল ছুরি। এড়াও ছড়িয়ে ছিল লঙ্কার গুঁড়ো।
স্থানীয় বাসিন্দাদের সূত্র মারফত খবর, মহিলার গোপনাঙ্গে লঙ্কার গুঁড়ো ছড়িয়ে দেওয়ার চিহ্ন রয়েছে। এরপরে আবার অ্যাসিড ঢালা হয় নির্যাতিতার মুখে। অ্যাসিডের এতটাই ঢালা হয়েছে যে আশেপাশের ঘাস আগাছাও পুড়ে গিয়েছে। স্থানীয় পঞ্চায়েত সদস্য থেকে স্থানীয় বাসিন্দারা সকলেরই দাবি, গণধর্ষণ করে শরীরে লঙ্কার গুঁড়ো দিয়েই নৃশংস এই নির্যাতন চালানো হয়েছে। পরে অ্যাসিড ঢেলে খুন করা হয়েছে ওই মহিলাকে। গ্রাম পঞ্চায়েত সদস্য নদুল ইসলাম বলেন, “গণধর্ষণ করা হয়েছে ওনাকে। শুনতে পেয়ে এলাকায় এসেছি। পুলিশকে খবর দেওয়া হয়েছে। ২৫ থেকে ৩০ গ্রামের লোকজন এসেছে। কিন্তু কেউই চিনতে পারেনি।”