AQI
Sign In

By signing in or creating an account, you agree with Associated Broadcasting Company's Terms & Conditions and Privacy Policy.

Calcutta High Court: খেজুরিতে দুই BJP কর্মীর মৃত্যুর ঘটনায় মেডিক্যাল বোর্ড গঠনের নির্দেশ কোর্টের

Khejuri: রাজ্যের স্বাস্থ্য দফতরকে ফের নতুন মেডিকেল বোর্ড গঠন করে ওই রিপোর্টের আঘাত নিয়ে ব্যাখ্যা দিতে হবে। তার মধ্যে কোন আঘাতের জন্য মৃত্যু হয়েছে তা জানাতে হবে। একইসঙ্গে গোটা রিপোর্ট নিয়ে পূর্ণাঙ্গ মতামত দিতে হবে নতুন বোর্ডকে। সোমবার এমনটাই নির্দেশ দিয়েছে বিচারপতি দেবাংশু বসাকের ডিভিশন বেঞ্চ। ১৮ সেপ্টেম্বর ওই রিপোর্ট তলব করতে হবে জানিয়েছে কোর্ট।

Calcutta High Court: খেজুরিতে দুই BJP কর্মীর মৃত্যুর ঘটনায় মেডিক্যাল বোর্ড গঠনের নির্দেশ কোর্টের
কলকাতা হাইকোর্টImage Credit: TV9 Bangla
| Edited By: | Updated on: Sep 15, 2025 | 1:31 PM
Share

খেজুরি: খেজুরিতে বিজেপি কর্মীদের মৃত্যুর ঘটনায় ফের মেডিক্যাল বোর্ড গঠনের নির্দেশ দিল কলকাতা হাইকোর্ট। এসএসকেএমের (SSKM)-এর চিকিৎসকরা যে দ্বিতীয় ময়নাতদন্ত করেছেন, সেই রির্পোটে একজনের দেহে ২৪ টি আঘাত। অন্যজনের দেহে বেশ কয়েকটি আঘাতের কথা বলা হয়েছে। রাজ্যের স্বাস্থ্য দফতরকে ফের নতুন মেডিকেল বোর্ড গঠন করে ওই রিপোর্টের আঘাত নিয়ে ব্যাখ্যা দিতে হবে। তার মধ্যে কোন আঘাতের জন্য মৃত্যু হয়েছে তা জানাতে হবে। একইসঙ্গে গোটা রিপোর্ট নিয়ে পূর্ণাঙ্গ মতামত দিতে হবে নতুন বোর্ডকে। সোমবার এমনটাই নির্দেশ দিয়েছে বিচারপতি দেবাংশু বসাকের ডিভিশন বেঞ্চ। ১৮ সেপ্টেম্বর ওই রিপোর্ট তলব করতে হবে জানিয়েছে কোর্ট।

পূর্ব মেদিনীপুরের খেজুরিতে জলসা দেখতে গিয়ে দুই বিজেপি কর্মীর দেহ উদ্ধার হয়। সেই ঘটনায় ময়নাতদন্তের রিপোর্ট দু’বার ভিন্ন আসে। কেন এমনটা হবে? তা নিয়ে আদালতের প্রশ্নের মুখে পড়তে হয়েছিল পুলিশকে। ৩ সেপ্টেম্বর হওয়া মামলার শুনানিতে সতেরো জনের কল রেকর্ড চেয়ে পাঠায় বিচারপতি দেবাংশু বসাক ও বিচারপতি শব্বর রশিদির ডিভিশন বেঞ্চ। সেই মামলার শুনানিতে এবার নতুন করে বোর্ড গঠনের কথা বলল কোর্ট।

বস্তুত, গত ১২ জুলাই জলসা দেখতে গিয়ে সুজিত দাস ও সুজিত পাইক নামে দুই বিজেপি কর্মীর মৃত্যু হয়। সেই ঘটনায় তমলুক মেডিক্যাল কলেজের ময়নাতদন্তের রিপোর্ট দেখে পুলিশ দাবি করেছিল বিদ্যুৎস্পষ্ট হয়ে মৃত্যু হয়েছে। তবে মৃতদের পরিবার দাবি করেছিল খুন করা হয়েছে। পরবর্তীতে হাইকোর্টের দ্বারস্থ হন তাঁরা। আদালতের নির্দেশে দ্বিতীয়বার ময়নাতদন্ত হয় এসএসকেএম হাসপাতালে। সেখানে দেহে আঘাতের চিহ্ন মেলে। তখন থেকেই ফের জোরাল হয় খুনের তত্ত্ব। আজ ছিল সেই মামলার শুনানি।