AQI
Sign In

By signing in or creating an account, you agree with Associated Broadcasting Company's Terms & Conditions and Privacy Policy.

Bangladesh: এবার বাবরের পথ ধরে সেভেন সিস্টার্সকে ছিনিয়ে নেওয়ার প্ল্যান বাংলাদেশিদের!

India-Bangladesh Relation: বুধবারই ভারতে বাংলাদেশের হাই কমিশনার মহম্মদ রিয়াজ হামিদুল্লাহকে তলব করে নয়া দিল্লি। উদ্বেগ প্রকাশ করে বাংলাদেশের আইন-শৃঙ্খলা পরিস্থিতির ক্রমাগত অবনতি নিয়ে। একইসঙ্গে বুঝিয়ে দেওয়া হয় যে এই ধরনের হামলার হুমকি বা উসকানিমূলক মন্তব্য বরদাস্ত করা হবে না।

Bangladesh: এবার বাবরের পথ ধরে সেভেন সিস্টার্সকে ছিনিয়ে নেওয়ার প্ল্যান বাংলাদেশিদের!
বাংলাদেশি নেতাদের হুমকি।Image Credit: X
| Edited By: | Updated on: Dec 18, 2025 | 11:54 AM
Share

ঢাকা: দিনে দিনে সম্পর্ক অবনতি হচ্ছে বাংলাদেশের (Bangladesh) সঙ্গে। বাংলাদেশের কিছু চরমপন্থী গোষ্ঠীর কুনজর পড়েছে ভারতের সেভেন সিস্টার্সের (Seven Sisters) দিকে। বিজয় দিবসের আগেরদিন অনুষ্ঠানে এনসিপি নেতা হাসনাতের মুখে শোনা গিয়েছিল বিচ্ছিন্নতাবাদী, সন্ত্রাসবাদীদের আশ্রয় দেওয়ার কথা, সেভেন সিস্টার্স কেড়ে নেওয়ার কথা। ভারত এই ধরনের উসকানিমূলক মন্তব্যের তীব্র প্রতিবাদ করলেও, বদলাল না সে দেশের যুবদের চরিত্র। আবার হাই কমিশনে হামলা করার হুমকি, সেভেন সিস্টার্স কেড়ে নেওয়ার দিবাস্বপ্ন দেখছে তারা। ক্ষমতার এই আস্ফালন আসছে কোথা থেকে?

বুধবারই ভারতে বাংলাদেশের হাই কমিশনার মহম্মদ রিয়াজ হামিদুল্লাহকে তলব করে নয়া দিল্লি। উদ্বেগ প্রকাশ করে বাংলাদেশের আইন-শৃঙ্খলা পরিস্থিতির ক্রমাগত অবনতি নিয়ে। একইসঙ্গে বুঝিয়ে দেওয়া হয় যে এই ধরনের হামলার হুমকি বা উসকানিমূলক মন্তব্য বরদাস্ত করা হবে না।

বাংলাদেশের হাই কমিশনারকে যখন তলব করা হয়েছে, তখনও বাংলাদেশের কিছু যুবক বিক্ষোভ দেখায় ভারতীয় হাই কমিশনের সামনে। জাতীয় গণতান্ত্রিক পার্টির সহ সভাপতি রাশেদ প্রধানকে বলতে শোনা যায়, “এবার এখানে থেমে গেলাম। পরের বার হাই কমিশনের ভিতরে ঢুকব। বাংলার মাটিতে ভারতের আধিপত্য চলবে না”।

অন্যদিকে, আরেক বাংলাদেশি স্থানীয় নেতা তো আরও ঔদ্ধত্য দেখাল। ভরা সভা থেকে বলল, “বাবরের পথ ধরো, সেভেন সিস্টার্স স্বাধীন করো।”

ভারত এই ধরনের হুমকি বা উসকানি কোনওভাবেই বরদাস্ত করবে না আগেই জানিয়েছে। গতকালই ঢাকায় ভারতীয় ভিসা সেন্টার বন্ধ করে দেওয়া হয়। আজ রাজশাহী, খুলনার ভিসা সেন্টারও  বন্ধ করে দেওয়া হল। তবে প্রশ্ন উঠছেই যে কেন জিহাদি মূলক এই ধরনের মন্তব্যের সামনে নীরব দর্শক হয়ে দাঁড়িয়ে থাকল পুলিশ? ইউনূস সরকার কি পুরোপুরি পাকিস্তানের হাতের পুতুল হয়ে গিয়েছে?