Social Media: আগেও একাধিক দেশে নিষিদ্ধ হয়েছে সোশ্যাল মিডিয়া, কোথায় কী অবস্থা এখন?
Social Media Ban: এর আগেও একাধিক দেশ সোশ্যাল মিডিয়া নিষিদ্ধ করেছিল। কিন্তু, সেই সব নিষেধাজ্ঞার থেকে নেপালের নিষেধাজ্ঞা বেশ কিছু বিষয়ে আলাদা ছিল। যেমন, নেপালে সোশ্যাল মিডিয়া বন্ধ হওয়ার ধাক্কা লেগেছিল সাধারণ মানুষের রুজি-রুটিতে।

নেপালে নিষিদ্ধ করা হয়েছিল সোশ্যাম মিডিয়া। আর তারপরই অগ্নিগর্ভ হয়ে ওঠে সেখানের পরিস্থিতি। সেই পরিস্থিতির চাপে পদত্যাগ করেন নেপালের প্রধানমন্ত্রী কেপি শর্মা ওলি। তবে, এর আগেও একাধিক দেশ সোশ্যাল মিডিয়া নিষিদ্ধ করেছিল। কিন্তু, সেই সব নিষেধাজ্ঞার থেকে নেপালের নিষেধাজ্ঞা বেশ কিছু বিষয়ে আলাদা ছিল। যেমন, নেপালে সোশ্যাল মিডিয়া বন্ধ হওয়ার ধাক্কা লেগেছিল সাধারণ মানুষের রুজি-রুটিতে। কারণ, নেপালের সাধারণ মানুষের উপার্জনের প্রধান ক্ষেত্র হল পর্যটন। আর সেই জায়গায় আঘাত লাগতেই রে রে করে উঠেছিল নেপালের জেন জি।
মায়ানমার: ২০২১ সালে সেনার শাসন জারি হওয়ার পর মায়ানমারে সোশ্যাল মিডিয়া নিষিদ্ধ করে দেওয়া হয়েছিল। সেনা যুক্তি দিয়েছিল ভুয়ো খবর ঠেকাতেই এই নিষেধাজ্ঞা।
ইরান: ২০০৯ সালে ইরানের প্রেসিডেন্টের বিরুদ্ধে প্রতিবাদ শুরু হয়েছিল। তারপর তৎকালীন টুইটার ব্যান করেছিল সে দেশের সরকার। পরে ব্যান করে দেওয়া হয় ইন্সটাগ্রামও।
চিন: চিনে ফেসবুক, ইন্সটাগ্রাম বা এক্সের মতো সোশ্যাল মিডিয়া নিষিদ্ধ। যদিও সেই দেশের মানুষের জন্য আলাদা সোশ্যাল মিডিয়া সাইট তৈরি করেছে সেই দেশের সরকার। ইউটিউবও নিষিদ্ধ চিনে।
ফেসবুক, ইন্সটাগ্রাম, হোয়াটসঅ্যাপ বা এক্সের মতো সোশ্যাল মিডিয়া নিষিদ্ধ উত্তর কোরিয়াতেও। ২০১১ সাল থেকে সিরিয়াতেও বন্ধ সোশ্যাল মিডিয়া। ফেসবুক, ইন্সটাগ্রাম নিষিদ্ধ রাশিয়াতেও। এ ছাড়াও আমাদের দেশে ২০২০ সাল থেকেই নিষিদ্ধ টিকটকও।
