Exchange Traded Fund: স্মার্ট বিটা ETF-এর Low Volatility স্ট্র্যাটেজি বিনিয়োগকারীদের জন্য কতটা উপযোগী?
ETF: স্মার্ট বিটার অন্তর্গত লো ভোল্যাটিলিটি ইটিএফ আসলে অ্যাক্টিভ ও প্যাসিভ বিনিয়োগের মধ্যবর্তী একটি বিনিয়োগের উপায়। এই ইটিএফ আসলে কোনও সূচকে থাকা শেয়ারের মধ্যে যে সব শেয়ারের দামে কম অস্থিরতা, সেগুলোয় বিনিয়োগ করে।
স্মার্ট বিটা ইটিএফে বিনিয়োগের একটি সুবিধা হল এটি বিনিয়োগের ঝুঁকি কমিয়ে আরও ভাল রিটার্ন দেওয়ার চেষ্টা করে। আর এই স্মার্ট বিটা ইটিএফের একটি নতুন স্ট্র্যাটেজি হল লো ভোল্যাটিলিটি। এই স্ট্র্যাটেজি শেয়ার বাজারের ওঠা-পড়ার চিন্তা থেকে বিনিয়োগকারীদের রক্ষাও করে।
মিউচুয়াল ফান্ডে বিনিয়োগের দু’রকম পন্থা রয়েছে। অ্যাক্টিভ এবং প্যাসিভ। অ্যাক্টিভ ফান্ডের ক্ষেত্রে ফান্ড ম্যানেজার সক্রিয়ভাবে ওই ফান্ডগুলো ম্যানেজ করেন। আর প্যাসিভ ফান্ডের ক্ষেত্রে তারা নিফটি ও সেনসেক্সের মতো নির্দিষ্ট সূচককে ট্র্যাক করে ও সেই সূচকে থাকা শেয়ারে সূচকের সতাংশ অনুযায়ী বিনিয়োগ করে।
স্মার্ট বিটার অন্তর্গত লো ভোল্যাটিলিটি ইটিএফ আসলে অ্যাক্টিভ ও প্যাসিভ বিনিয়োগের মধ্যবর্তী একটি বিনিয়োগের উপায়। এই ইটিএফ আসলে কোনও সূচকে থাকা শেয়ারের মধ্যে যে সব শেয়ারের দামে কম অস্থিরতা, সেগুলোয় বিনিয়োগ করে। উদাহরণস্বরূপ বলা যায়, নিফটি হান্ড্রেড লো ভোল্যাটিলিটি থার্টি (Nifty 100 Low Volatility 30) ইটিএফগুলো নিফটি হান্ড্রেড সূচকের এমন ৩০টি কোম্পানির শেয়ারে বিনিয়োগ করে যাদের দামের ওঠা-পড়া গত একবছরে সবচেয়ে কম ছিল। এই ধরণের ইটিএফ সেই বিনিয়োগকারীদের জন্য উপযুক্ত যাঁরা বেশি ঝুঁকি নিতে চান না, কিন্তু বাজারের ওঠা-পড়ার ফায়দা নিয়ে বিনিয়োগ করতে চান।
মিউচুয়াল ফান্ডে বিনিয়োগ বাজারগত ঝুঁকি সাপেক্ষ। বিনিয়োগের আগে বিনিয়োগ সংক্রান্ত সমস্ত নথি সাবধানে পড়ুন।