Flipkart Lay off: একধাক্কায় ১০০০ কর্মীর মাথায় হাত পড়তে চলেছে, বড় সিদ্ধান্ত Flipkart-এর
Flipkart Lay off: বর্তমানে ফ্লিপকার্টে মোট ২২ হাজার কর্মী কাজ করছে। ছাঁটাই প্রসঙ্গে এখনও পর্যন্ত ফ্লিপকার্টে তরফে কোনও বক্তব্য প্রকাশ করা হয়নি। তবে চাকরি যাওয়ার খবর ফ্লিপকার্টে নতুন নয়। কাজ ও দক্ষতার ওপর ভিত্তি করে প্রতি বছরই কিছু না কিছু কর্মীর চাকরি যায়। তবে সে ক্ষেত্রে সংখ্যাটা এত বেশি হয় না।
নয়া দিল্লি: ই কমার্স সংস্থা হিসেবে ফ্লিপকার্ট যে কতটা জনপ্রিয়, তা বলাই বাহুল্য। প্রতিদিন হাজার হাজার মানুষ এই সংস্থা থেকে পণ্য কেনেন, ডেলিভারি পান বাড়িতে বসেই। দেশের মধ্যে যে সব সংস্থা অনলাইনে পণ্য ডেলিভারি করে, তার মধ্যে ফ্লিপকার্টের নাম থাকে ওপরের দিকেই। সেই সংস্থাতেও এবার বড় ধাক্কা কর্মীদের। সম্প্রতি বেশ কিছু তথ্য প্রযুক্তি সংস্থায় কর্মী ছাটাইয়ের খবর সামনে এসেছে। এবার সেই তালিকায় যুক্ত হল ফ্লিপকার্টের নাম। ১০০০ কর্মীর চাকরি চলে যাচ্ছে বলে সূত্রের খবর। ২০২৩-এই ছাঁটাই হবে বলে আশঙ্কা প্রকাশ করা হয়েছিল। তবে ২০২৪ পড়তেই সত্যি হল সেই আশঙ্কা।
২০২৩ সালে সংস্থার ৩০ শতাংশ কর্মীর বেতন বাড়েনি। উচ্চপদস্থ কর্মীদের বেতন বৃদ্ধি হয়নি বলেই জানা যায়। এবার সংস্থার নতুন করে সাজানো হচ্ছে, এই যুক্তিতে বাদ পড়ছে পাঁচ শতাংশ কর্মীর নাম। উল্লেখ্য, ২০২৩-এ কোনও কর্মীও নিয়োগ করা হয়নি ফ্লিপকার্টে। মূলত আর্থিক কারণে ও বাণিজ্যিক ক্ষেত্রে নানা বিপত্তি আসায় এই সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে বলে জানা গিয়েছে।
বর্তমানে ফ্লিপকার্টে মোট ২২ হাজার কর্মী কাজ করছে। ছাঁটাই প্রসঙ্গে এখনও পর্যন্ত ফ্লিপকার্টে তরফে কোনও বক্তব্য প্রকাশ করা হয়নি। তবে চাকরি যাওয়ার খবর ফ্লিপকার্টে নতুন নয়। কাজ ও দক্ষতার ওপর ভিত্তি করে প্রতি বছরই কিছু না কিছু কর্মীর চাকরি যায়। তবে সে ক্ষেত্রে সংখ্যাটা এত বেশি হয় না।
অ্যামাজনেও বহু কর্মীকে ছাঁটাই করা হয়েছে। তবে ফ্লিপকার্ট এক অন্য পন্থা নিয়েছিল। ২০২৩-এ ছাঁটাই না করে নিয়োগ বন্ধ করে দিয়েছিল সংস্থা। সঙ্গে বেতন বৃদ্ধিও বন্ধ রাখা হয়েছিল। তবে এবার আর শেষ রক্ষা হল না।